নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অমর একুশে বইমেলা তিন দিন বাড়তি আয়ু পেয়েছিল। সেটাও ফুরিয়ে গেল। থেমে গেল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আঙিনা ও বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে পাঠক-লেখকের কোলাহল। ৩১ দিনের প্রাণের উচ্ছ্বাসের ইতি টানা হলো গতকাল শনিবার।
শেষ দিনে যেন ছুঁয়ে গেল বিদায়ের সুর। পাঠক-দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল না তেমন। যাঁরা এসেছেন, তাঁদের কারও কারও হাতে ছিল বই। কেউ বই কিনে জিরিয়ে নিচ্ছিলেন। বেসরকারি কলেজশিক্ষক মশিউর রহমান বললেন, ‘মেলার শেষ দিনে এলাম। মেয়েকে নিয়ে এসেছি। ওর জন্য কিছু বই কিনলাম। আমিও দুটো প্রবন্ধের বই কিনেছি।’
প্রকাশকদের মুখে অবশ্য চওড়া হাসি। দুই দিন বাড়ায় বাড়তি বিক্রি হয়েছে। ঝুমঝুমি প্রকাশনীর কর্ণধার শায়লা রহমান তিথি জানালেন, গতকাল দর্শনার্থী কম হলেও যাঁরা এসেছেন, বই কিনেছেন। বিক্রি ভালো হয়েছে।
এবারের বইমেলায় ৬০ কোটি টাকার বেশি বই বিক্রি হয়েছে, বলছে বাংলা একাডেমি। গত বছর যা ছিল ৪৭ কোটি। এ বছর বই প্রকাশিত হয়েছে ৩ হাজার ৭৫১টি। গত বছর এ সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৭৩০টি। গতকাল মেলায় বই এসেছে ১৪৯টি। বছরজুড়ে মেলায় গল্পের বই এসেছে ৫২১টি, উপন্যাস ৫৪০টি, কবিতা ১ হাজার ২৬২টি, মুক্তিযুদ্ধ ৬৯টি, বিজ্ঞান ৪৪টি, ভ্রমণ ৬৪টি, ইতিহাস ৫৫টি, ধর্মীয় ৬২টি, অনুবাদ ৬১টি।
মেলার সমাপনী আয়োজন ছিল একাডেমি প্রাঙ্গণের মূল মঞ্চে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি উপদেষ্টা কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, ‘সারা পৃথিবীতে আমাদের বইমেলার সঙ্গে মিলিয়ে আর কোনো বইমেলা পাবেন না। কেউ কেউ বলতে পারে, পৃথিবীতে আরও বইমেলা আছে। কিন্তু আমাদের বইমেলা হলো আবেগের মেলা। আমাদের বইমেলা হচ্ছে জাতিসত্তার বইমেলা, বাঙালির বাঙালি হয়ে ওঠার অভিপ্রায়ের বইমেলা। আমাদের বইমেলা হচ্ছে তার ভাষাকে, মাটিকে, মানুষকে, সংস্কৃতিকে ভালোবাসার বইমেলা। এই আবেগ পৃথিবীর কোনো বইমেলায় পাওয়া যাবে না।’
বাংলা একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের সভাপতিত্বে অতিথি ছিলেন নবনিযুক্ত সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, সংস্কৃতিসচিব খলিল আহমদ। আয়োজনে স্বাগত ভাষণ দেন একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা৷
রাত ৯টায় আনুষ্ঠানিকভাবে থেমে যায় প্রাণের উৎসব। তবে এই থেমে যাওয়াই শেষ নয়। এক মাসের অনুরণন থেকে যাবে বছরজুড়ে। পাঠক, লেখক, প্রকাশকেরা অপেক্ষায় থাকবেন আগামী বছরের নতুন বইমেলার।
অমর একুশে বইমেলা তিন দিন বাড়তি আয়ু পেয়েছিল। সেটাও ফুরিয়ে গেল। থেমে গেল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আঙিনা ও বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে পাঠক-লেখকের কোলাহল। ৩১ দিনের প্রাণের উচ্ছ্বাসের ইতি টানা হলো গতকাল শনিবার।
শেষ দিনে যেন ছুঁয়ে গেল বিদায়ের সুর। পাঠক-দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল না তেমন। যাঁরা এসেছেন, তাঁদের কারও কারও হাতে ছিল বই। কেউ বই কিনে জিরিয়ে নিচ্ছিলেন। বেসরকারি কলেজশিক্ষক মশিউর রহমান বললেন, ‘মেলার শেষ দিনে এলাম। মেয়েকে নিয়ে এসেছি। ওর জন্য কিছু বই কিনলাম। আমিও দুটো প্রবন্ধের বই কিনেছি।’
প্রকাশকদের মুখে অবশ্য চওড়া হাসি। দুই দিন বাড়ায় বাড়তি বিক্রি হয়েছে। ঝুমঝুমি প্রকাশনীর কর্ণধার শায়লা রহমান তিথি জানালেন, গতকাল দর্শনার্থী কম হলেও যাঁরা এসেছেন, বই কিনেছেন। বিক্রি ভালো হয়েছে।
এবারের বইমেলায় ৬০ কোটি টাকার বেশি বই বিক্রি হয়েছে, বলছে বাংলা একাডেমি। গত বছর যা ছিল ৪৭ কোটি। এ বছর বই প্রকাশিত হয়েছে ৩ হাজার ৭৫১টি। গত বছর এ সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৭৩০টি। গতকাল মেলায় বই এসেছে ১৪৯টি। বছরজুড়ে মেলায় গল্পের বই এসেছে ৫২১টি, উপন্যাস ৫৪০টি, কবিতা ১ হাজার ২৬২টি, মুক্তিযুদ্ধ ৬৯টি, বিজ্ঞান ৪৪টি, ভ্রমণ ৬৪টি, ইতিহাস ৫৫টি, ধর্মীয় ৬২টি, অনুবাদ ৬১টি।
মেলার সমাপনী আয়োজন ছিল একাডেমি প্রাঙ্গণের মূল মঞ্চে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি উপদেষ্টা কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, ‘সারা পৃথিবীতে আমাদের বইমেলার সঙ্গে মিলিয়ে আর কোনো বইমেলা পাবেন না। কেউ কেউ বলতে পারে, পৃথিবীতে আরও বইমেলা আছে। কিন্তু আমাদের বইমেলা হলো আবেগের মেলা। আমাদের বইমেলা হচ্ছে জাতিসত্তার বইমেলা, বাঙালির বাঙালি হয়ে ওঠার অভিপ্রায়ের বইমেলা। আমাদের বইমেলা হচ্ছে তার ভাষাকে, মাটিকে, মানুষকে, সংস্কৃতিকে ভালোবাসার বইমেলা। এই আবেগ পৃথিবীর কোনো বইমেলায় পাওয়া যাবে না।’
বাংলা একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের সভাপতিত্বে অতিথি ছিলেন নবনিযুক্ত সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, সংস্কৃতিসচিব খলিল আহমদ। আয়োজনে স্বাগত ভাষণ দেন একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা৷
রাত ৯টায় আনুষ্ঠানিকভাবে থেমে যায় প্রাণের উৎসব। তবে এই থেমে যাওয়াই শেষ নয়। এক মাসের অনুরণন থেকে যাবে বছরজুড়ে। পাঠক, লেখক, প্রকাশকেরা অপেক্ষায় থাকবেন আগামী বছরের নতুন বইমেলার।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪