নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইদানীং নিরামিষ খাবারের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। নিরামিষ খাবারে থাকে প্রচুর পরিমাণে উদ্ভিজ্জ তন্তু, যা স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে। অনেকেই এখন আর রসুন-পেঁয়াজ দিয়ে রান্না করা মাছ, মাংস বা ডিম খাচ্ছেন না। খাচ্ছেন বিভিন্ন সবজি এবং অন্যান্য নিরামিষ খাবার।
বলে রাখা ভালো, নিরামিষ মানে কিন্তু শুধু শাক বা সবজি খাওয়া নয়। এতে রসুন ও পেঁয়াজের ব্যবহার থাকে না এবং মাছ, মাংস ও ডিমও খাওয়া হয় না। মূলত বিভিন্ন শাক, সবজি, মসুর ডাল ছাড়া অন্যান্য ডাল, পনির, ছানা, সয়াবড়ি ইত্যাদি রসুন-পেঁয়াজ ছাড়া রান্না করা হয় নিরামিষ খাবার হিসেবে।
নিরামিষ খাবারে মসলার ব্যবহার খুব কম। এতে সাধারণত জিরা, পাঁচফোড়ন, তেজপাতা, হিং, কারিপাতা বেশি ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া ঝালের জন্য ব্যবহার করা হয় শুকনো মরিচ। তবে চাইলে বিভিন্ন খাবারে অন্যান্য মসলাও যে ব্যবহার করা যায় না, তা নয়। মসলা যা-ই ব্যবহার করুন না কেন, রসুন-পেঁয়াজ ব্যবহার করা যাবে না।
নিরামিষ ডাল রান্নায় সাধারণত পাঁচফোড়ন ব্যবহার করা হয়। কড়াইয়ে তেল গরম করে পাঁচফোড়ন আর তেজপাতা দিয়ে একটু ভেগে নিয়ে সিদ্ধ ডাল বাগাড় দেওয়া হয়। অড়হর ডালে পরিমিত পরিমাণে দেওয়া হয় হিং।
নিরামিষ খাবারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সবজির ঘন্ট। বিভিন্ন ধরনের সবজি একত্র করে রান্না করাই হলো ঘন্ট। এতে সাধারণত পাঁচফোড়ন ব্যবহার করা হয়, সঙ্গে তেজপাতা। এখন কারিপাতার জনপ্রিয়তা বাড়ায় কোনো কোনো সবজির ঘন্টে তা-ও ব্যবহার করা হয়।
তবে লাউ কিংবা ঝিঙের ঝোল রান্নায় শুধু জিরা ব্যবহার করা ভালো। মিষ্টিকুমড়া রান্নায় অবশ্যই ধনেগুঁড়ো বা আস্ত ধনে ব্যবহার করতে হবে। বলা হয়ে থাকে, ধনে ছাড়া মিষ্টিকুমড়ার স্বাদ হয় না।
পনির অথবা ধোঁকার ডালনা কিংবা সয়াবড়ি রান্নায় পাঁচফোড়ন ব্যবহার করতে পারেন। তবে রান্না শেষে তাতে গরমমসলা বেটে দিলে স্বাদ ভালো হবে। বলে রাখা ভালো, সাধারণত বেশির ভাগ নিরামিষ খাবারে মৃদু মসলা ব্যবহার করা হয়।
ইদানীং নিরামিষ খাবারের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। নিরামিষ খাবারে থাকে প্রচুর পরিমাণে উদ্ভিজ্জ তন্তু, যা স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে। অনেকেই এখন আর রসুন-পেঁয়াজ দিয়ে রান্না করা মাছ, মাংস বা ডিম খাচ্ছেন না। খাচ্ছেন বিভিন্ন সবজি এবং অন্যান্য নিরামিষ খাবার।
বলে রাখা ভালো, নিরামিষ মানে কিন্তু শুধু শাক বা সবজি খাওয়া নয়। এতে রসুন ও পেঁয়াজের ব্যবহার থাকে না এবং মাছ, মাংস ও ডিমও খাওয়া হয় না। মূলত বিভিন্ন শাক, সবজি, মসুর ডাল ছাড়া অন্যান্য ডাল, পনির, ছানা, সয়াবড়ি ইত্যাদি রসুন-পেঁয়াজ ছাড়া রান্না করা হয় নিরামিষ খাবার হিসেবে।
নিরামিষ খাবারে মসলার ব্যবহার খুব কম। এতে সাধারণত জিরা, পাঁচফোড়ন, তেজপাতা, হিং, কারিপাতা বেশি ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া ঝালের জন্য ব্যবহার করা হয় শুকনো মরিচ। তবে চাইলে বিভিন্ন খাবারে অন্যান্য মসলাও যে ব্যবহার করা যায় না, তা নয়। মসলা যা-ই ব্যবহার করুন না কেন, রসুন-পেঁয়াজ ব্যবহার করা যাবে না।
নিরামিষ ডাল রান্নায় সাধারণত পাঁচফোড়ন ব্যবহার করা হয়। কড়াইয়ে তেল গরম করে পাঁচফোড়ন আর তেজপাতা দিয়ে একটু ভেগে নিয়ে সিদ্ধ ডাল বাগাড় দেওয়া হয়। অড়হর ডালে পরিমিত পরিমাণে দেওয়া হয় হিং।
নিরামিষ খাবারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সবজির ঘন্ট। বিভিন্ন ধরনের সবজি একত্র করে রান্না করাই হলো ঘন্ট। এতে সাধারণত পাঁচফোড়ন ব্যবহার করা হয়, সঙ্গে তেজপাতা। এখন কারিপাতার জনপ্রিয়তা বাড়ায় কোনো কোনো সবজির ঘন্টে তা-ও ব্যবহার করা হয়।
তবে লাউ কিংবা ঝিঙের ঝোল রান্নায় শুধু জিরা ব্যবহার করা ভালো। মিষ্টিকুমড়া রান্নায় অবশ্যই ধনেগুঁড়ো বা আস্ত ধনে ব্যবহার করতে হবে। বলা হয়ে থাকে, ধনে ছাড়া মিষ্টিকুমড়ার স্বাদ হয় না।
পনির অথবা ধোঁকার ডালনা কিংবা সয়াবড়ি রান্নায় পাঁচফোড়ন ব্যবহার করতে পারেন। তবে রান্না শেষে তাতে গরমমসলা বেটে দিলে স্বাদ ভালো হবে। বলে রাখা ভালো, সাধারণত বেশির ভাগ নিরামিষ খাবারে মৃদু মসলা ব্যবহার করা হয়।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪