সাইফুল মাসুম, ঢাকা
আন্তর্জাতিক বাজারে দেশি আমের বেশ কদর থাকায় বাংলাদেশ গত বছর থেকে নতুন ১০টি দেশে আম রপ্তানি শুরু করেছে। সব মিলিয়ে ২০২৩ সালে ৩৪টি দেশে মোট ৩ হাজার ৯৮ টন আম রপ্তানি করা হয়। তবে চলতি বছর আম রপ্তানি কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে এমনিতেই চলতি মৌসুমে আমের উৎপাদন কম হয়েছে, এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আকাশপথে আম পরিবহনে বাড়তি ভাড়া। এসব কারণে এবার আম রপ্তানিতে ধস নামতে পারে।
বাংলাদেশ ফ্রুটস, ভেজিটেবলস অ্যান্ড অ্যালাইড প্রোডাক্টস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএফভিএপিইএ)-এর নেতারা বলছেন, তিনটি প্রধান কারণে এবার আম রপ্তানি কমতে পারে। কারণগুলোর মধ্যে আছে আকাশপথে অস্বাভাবিক উড়োজাহাজ ভাড়া, বৈরী আবহাওয়ায় উৎপাদন কম হওয়া এবং রপ্তানির সঙ্গে সম্পর্কিত দায়িত্বশীল সংস্থাগুলোর অসহযোগিতা।
রপ্তানিকারকেরা বলছেন, গত বছর ঢাকা থেকে লন্ডনে আকাশপথে আম পরিবহনে খরচ হতো কেজিপ্রতি ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। এবার খরচ হচ্ছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা।
বিএফভিএপিইএর উপদেষ্টা কৃষিবিদ মো. মনজুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, চলতি মৌসুমে রপ্তানি উপযোগী এ গ্রেডের ৭ হাজার টন আম উৎপাদন হতে পারে। তবে সহনীয় উড়োজাহাজ ভাড়া ও রপ্তানির সহায়ক পরিবেশ না থাকলে গত বছরের তুলনায় রপ্তানি এবার অর্ধেকে নেমে আসতে পারে। তিনি আরও বলেন, আকাশপথে পরিবহনে গার্মেন্টস পণ্যকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে সবজি, ফলমূলের জন্য কোনো সুযোগই রাখছে না। এতে অনেক সময় কৃষিপণ্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
সবজি ও ফলমূল পরিবহনে কার্গো ভাড়া যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনার দাবি জানিয়েছে বিএফভিএপিইএ। সংগঠনটি সম্প্রতি এক চিঠিতে জানায়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসসহ বিদেশি এয়ারলাইনসগুলো গত কয়েক মাসে অযৌক্তিকভাবে ৭-৮ বার পরিবহন ভাড়া বাড়ানোর কারণে তাজা কৃষিজ পণ্য রপ্তানিতে ধস নামছে। এতে কৃষক ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন, অপর দিকে আমদানিকারকেরা বিমুখ হয়ে প্রতিযোগী দেশ যেমন ভারত, পাকিস্তান ও থাইল্যান্ড থেকে আমদানি করছেন।
বিএফভিএপিইএর তথ্যমতে, বিমানের কার্গো কর্তৃপক্ষ লন্ডন, ম্যানচেস্টার, টরন্টো ও মধ্যপ্রাচ্যে পণ্য পরিবহন ভাড়া গত ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ মে পর্যন্ত ৭-৮ বার বাড়িয়েছে। ঢাকা-লন্ডন রুটে ভাড়া ছিল কেজিতে ১ দশমিক ৯৫ ডলার। সেটি এখন হয়েছে ৩ দশমিক ৩০ ডলার। তিন মাস ব্যবধানে ভাড়া বেড়েছে কেজিতে ১ দশমিক ৩৫ ডলার বা ১৬২ টাকা। ঢাকা-টরন্টো ভাড়া ছিল ২ দশমিক ৫০ ডলার। সেটি এখন ৩ দশমিক ৯০ ডলার। বেড়েছে ১ দশমিক ৪০ ডলার বা ১৬৮ টাকা। মধ্যপ্রাচ্যে ভাড়া শূন্য দশমিক ৬৫ ডলার থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে শূন্য দশমিক ৭৫ ডলার। বেড়েছে শূন্য দশমিক ১০ ডলার বা ১২ টাকা। একইভাবে ম্যানচেস্টারে বেড়েছে শূন্য দশমিক ৭৫ ডলার বা ৯০ টাকা।
রপ্তানিকারক কোম্পানি গ্লোবাল ট্রেড লিঙ্ক ২০২৩ সালে সুইজারল্যান্ড, জার্মানি, লন্ডন ও পর্তুগালে ৭০ টন আম রপ্তানি করেছে। প্রতিষ্ঠানটির সিইও কাওসার আহমেদ রুবেল বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতা করেই আম রপ্তানি করতে হয়। এ বছর বিমানভাড়া বেশি হওয়ায় রপ্তানি নিয়ে ভয় পাচ্ছি। কারণ প্রতিযোগী দেশগুলো যদি কম দামে আম সরবরাহ করতে পারে, তাহলে আমরা বাজার হারাব।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান বলেন, ‘বিমানবন্দরে রপ্তানিসুবিধা বাড়াতে আমরা কাজ করছি। তবে এয়ারলাইনসগুলোর ভাড়া নির্ধারণের ক্ষেত্রে আমাদের নিয়ন্ত্রণ নেই।’
আম রপ্তানি বাড়াতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) ২০২২ সালের জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদি ‘রপ্তানিযোগ্য আম উৎপাদন প্রকল্প’ বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি (১ হাজার ৩৬৯ টন) আম রপ্তানি হয়েছে যুক্তরাজ্যে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রপ্তানি হয়েছে ইতালিতে ৩৪৪ টন। এরপর সৌদি আরবে রপ্তানি হয়েছে ৩১০ টন। তবে যুক্তরাষ্ট্র, জর্ডান, ফিনল্যান্ড ও অস্ট্রিয়ায় আগের বছর আম রপ্তানি হলেও ২০২৩ সালে তা বন্ধ ছিল।
ডিএইর তথ্যমতে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ২১ লাখ ৪৩ হাজার টন আম উৎপাদন হয়েছিল। এর মধ্যে রপ্তানি হয়েছিল মাত্র ৩০৯ টন। ২০১৯-২০ অর্থবছরে আম উৎপাদন হয় ২৪ লাখ ৬৮ হাজার টন। সে বছর রপ্তানি হয় ২৮৩ টন। সর্বশেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২৭ লাখ ৭ টন আম উৎপাদনের বিপরীতে রপ্তানি হয়েছে ৩ হাজার ৯৮ টন।
রপ্তানিযোগ্য আম উৎপাদন প্রকল্পের তথ্যমতে, এ বছর শীত দীর্ঘায়িত হওয়ায় আমের মুকুল কম এসেছে। এরপর এপ্রিলের তাপপ্রবাহে অনেক মুকুল ঝরেও গেছে। ফলে গত বছরের তুলনায় এবার আমের উৎপাদন ১৫ শতাংশ কম হতে পারে।
প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ আরিফুর রহমান বলেন, ‘আম রপ্তানির ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে আমরা মাঠপর্যায়ে কাজ করছি। এ মৌসুমে আরও নতুন দুটি দেশে আম রপ্তানির বিষয়ে আলোচনা চলছে।’
আন্তর্জাতিক বাজারে দেশি আমের বেশ কদর থাকায় বাংলাদেশ গত বছর থেকে নতুন ১০টি দেশে আম রপ্তানি শুরু করেছে। সব মিলিয়ে ২০২৩ সালে ৩৪টি দেশে মোট ৩ হাজার ৯৮ টন আম রপ্তানি করা হয়। তবে চলতি বছর আম রপ্তানি কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে এমনিতেই চলতি মৌসুমে আমের উৎপাদন কম হয়েছে, এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আকাশপথে আম পরিবহনে বাড়তি ভাড়া। এসব কারণে এবার আম রপ্তানিতে ধস নামতে পারে।
বাংলাদেশ ফ্রুটস, ভেজিটেবলস অ্যান্ড অ্যালাইড প্রোডাক্টস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএফভিএপিইএ)-এর নেতারা বলছেন, তিনটি প্রধান কারণে এবার আম রপ্তানি কমতে পারে। কারণগুলোর মধ্যে আছে আকাশপথে অস্বাভাবিক উড়োজাহাজ ভাড়া, বৈরী আবহাওয়ায় উৎপাদন কম হওয়া এবং রপ্তানির সঙ্গে সম্পর্কিত দায়িত্বশীল সংস্থাগুলোর অসহযোগিতা।
রপ্তানিকারকেরা বলছেন, গত বছর ঢাকা থেকে লন্ডনে আকাশপথে আম পরিবহনে খরচ হতো কেজিপ্রতি ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। এবার খরচ হচ্ছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা।
বিএফভিএপিইএর উপদেষ্টা কৃষিবিদ মো. মনজুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, চলতি মৌসুমে রপ্তানি উপযোগী এ গ্রেডের ৭ হাজার টন আম উৎপাদন হতে পারে। তবে সহনীয় উড়োজাহাজ ভাড়া ও রপ্তানির সহায়ক পরিবেশ না থাকলে গত বছরের তুলনায় রপ্তানি এবার অর্ধেকে নেমে আসতে পারে। তিনি আরও বলেন, আকাশপথে পরিবহনে গার্মেন্টস পণ্যকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে সবজি, ফলমূলের জন্য কোনো সুযোগই রাখছে না। এতে অনেক সময় কৃষিপণ্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
সবজি ও ফলমূল পরিবহনে কার্গো ভাড়া যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনার দাবি জানিয়েছে বিএফভিএপিইএ। সংগঠনটি সম্প্রতি এক চিঠিতে জানায়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসসহ বিদেশি এয়ারলাইনসগুলো গত কয়েক মাসে অযৌক্তিকভাবে ৭-৮ বার পরিবহন ভাড়া বাড়ানোর কারণে তাজা কৃষিজ পণ্য রপ্তানিতে ধস নামছে। এতে কৃষক ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন, অপর দিকে আমদানিকারকেরা বিমুখ হয়ে প্রতিযোগী দেশ যেমন ভারত, পাকিস্তান ও থাইল্যান্ড থেকে আমদানি করছেন।
বিএফভিএপিইএর তথ্যমতে, বিমানের কার্গো কর্তৃপক্ষ লন্ডন, ম্যানচেস্টার, টরন্টো ও মধ্যপ্রাচ্যে পণ্য পরিবহন ভাড়া গত ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ মে পর্যন্ত ৭-৮ বার বাড়িয়েছে। ঢাকা-লন্ডন রুটে ভাড়া ছিল কেজিতে ১ দশমিক ৯৫ ডলার। সেটি এখন হয়েছে ৩ দশমিক ৩০ ডলার। তিন মাস ব্যবধানে ভাড়া বেড়েছে কেজিতে ১ দশমিক ৩৫ ডলার বা ১৬২ টাকা। ঢাকা-টরন্টো ভাড়া ছিল ২ দশমিক ৫০ ডলার। সেটি এখন ৩ দশমিক ৯০ ডলার। বেড়েছে ১ দশমিক ৪০ ডলার বা ১৬৮ টাকা। মধ্যপ্রাচ্যে ভাড়া শূন্য দশমিক ৬৫ ডলার থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে শূন্য দশমিক ৭৫ ডলার। বেড়েছে শূন্য দশমিক ১০ ডলার বা ১২ টাকা। একইভাবে ম্যানচেস্টারে বেড়েছে শূন্য দশমিক ৭৫ ডলার বা ৯০ টাকা।
রপ্তানিকারক কোম্পানি গ্লোবাল ট্রেড লিঙ্ক ২০২৩ সালে সুইজারল্যান্ড, জার্মানি, লন্ডন ও পর্তুগালে ৭০ টন আম রপ্তানি করেছে। প্রতিষ্ঠানটির সিইও কাওসার আহমেদ রুবেল বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতা করেই আম রপ্তানি করতে হয়। এ বছর বিমানভাড়া বেশি হওয়ায় রপ্তানি নিয়ে ভয় পাচ্ছি। কারণ প্রতিযোগী দেশগুলো যদি কম দামে আম সরবরাহ করতে পারে, তাহলে আমরা বাজার হারাব।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান বলেন, ‘বিমানবন্দরে রপ্তানিসুবিধা বাড়াতে আমরা কাজ করছি। তবে এয়ারলাইনসগুলোর ভাড়া নির্ধারণের ক্ষেত্রে আমাদের নিয়ন্ত্রণ নেই।’
আম রপ্তানি বাড়াতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) ২০২২ সালের জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদি ‘রপ্তানিযোগ্য আম উৎপাদন প্রকল্প’ বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি (১ হাজার ৩৬৯ টন) আম রপ্তানি হয়েছে যুক্তরাজ্যে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রপ্তানি হয়েছে ইতালিতে ৩৪৪ টন। এরপর সৌদি আরবে রপ্তানি হয়েছে ৩১০ টন। তবে যুক্তরাষ্ট্র, জর্ডান, ফিনল্যান্ড ও অস্ট্রিয়ায় আগের বছর আম রপ্তানি হলেও ২০২৩ সালে তা বন্ধ ছিল।
ডিএইর তথ্যমতে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ২১ লাখ ৪৩ হাজার টন আম উৎপাদন হয়েছিল। এর মধ্যে রপ্তানি হয়েছিল মাত্র ৩০৯ টন। ২০১৯-২০ অর্থবছরে আম উৎপাদন হয় ২৪ লাখ ৬৮ হাজার টন। সে বছর রপ্তানি হয় ২৮৩ টন। সর্বশেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২৭ লাখ ৭ টন আম উৎপাদনের বিপরীতে রপ্তানি হয়েছে ৩ হাজার ৯৮ টন।
রপ্তানিযোগ্য আম উৎপাদন প্রকল্পের তথ্যমতে, এ বছর শীত দীর্ঘায়িত হওয়ায় আমের মুকুল কম এসেছে। এরপর এপ্রিলের তাপপ্রবাহে অনেক মুকুল ঝরেও গেছে। ফলে গত বছরের তুলনায় এবার আমের উৎপাদন ১৫ শতাংশ কম হতে পারে।
প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ আরিফুর রহমান বলেন, ‘আম রপ্তানির ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে আমরা মাঠপর্যায়ে কাজ করছি। এ মৌসুমে আরও নতুন দুটি দেশে আম রপ্তানির বিষয়ে আলোচনা চলছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪