রিমন রহমান, রাজশাহী
শুধু অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। অন্য কোনো কাজ নেই। মোবাইল অ্যাপে হিসাব দেখাবে। ব্যাংকে রেমিট্যান্স আকারে প্রতি মাসে ঢুকবে লাভের টাকা। ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলেই মাসে মাসে আসবে ১১ হাজার ২০০ টাকা। এমন প্রলোভন দেখিয়ে প্রায় ২ হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে এবার অন্তত ৩০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে ‘ইউএস অ্যাগ্রিমেন্ট’ নামের অ্যাপের মাধ্যমে।
এর আগে এমটিএফই, ই-মুভি প্ল্যানসহ কয়েকটি বিদেশি অ্যাপ দেশে গ্রাহক তৈরি করে এভাবে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। ভুক্তভোগীরা বলেছেন, এসব অ্যাপ ছিল বিদেশি। তবে ইউএস অ্যাগ্রিমেন্টের গ্রাহকেরা বলছেন, এটি দেশীয় প্রতারক চক্রের একটি অ্যাপ। এর নেতৃত্বে ছিলেন কয়েকজন। অ্যাপের সার্ভার পরিচালনা হতো মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল থেকে।
ইউএস অ্যাগ্রিমেন্টের প্রতারণার ঘটনায় সম্প্রতি রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) কমিশনারের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন মোস্তাক হোসেন (৪৫) নামের প্রতারিত এক ব্যক্তি। তাঁর বাড়ি নগরীর বহরমপুর এলাকায়। অভিযোগের সঙ্গে তিনি প্রতারিত অন্যদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর এবং তাঁদের বিনিয়োগের পরিমাণও উল্লেখ করেন। এ অভিযোগ পেয়ে নড়েচড়ে বসেছে পুলিশ। গত বুধবার মোস্তাকের অভিযোগটি রাজপাড়া থানায় মামলা হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। মামলায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
আসামিরা হলেন ইউএস অ্যাগ্রিমেন্টের রাজশাহী বিভাগীয় প্রধান মো. ওয়াহেদুজ্জামান সোহাগ (৩৮), বিভাগীয় ব্যবস্থাপক ফাতেমা তুজ জহুরা ওরফে মিলি (৩২), কান্ট্রি লিডার মোতালেব হোসেন ভূঁইয়া (৩৫), কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারুক হোসাইন সুজন (৩৯) এবং রাজশাহী জেলা এজেন্ট মিঠুন মণ্ডল (৩৬)। তাঁদের মধ্যে ওয়াহেদুজ্জামান সোহাগ ও ফাতেমা তুজ জহুরা ওরফে মিলি স্বামী-স্ত্রী। তাঁদের বাড়ি রাজশাহী নগরীর নওদাপাড়া এলাকায়। কান্ট্রি লিডার মোতালেবের বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে, কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারুকের বাড়ি মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে এবং রাজশাহী জেলা এজেন্ট মিঠুন নগরীর বোয়ালিয়াপাড়া মহল্লার বাসিন্দা। মামলার বাদীর দাবি, তাঁরা গ্রাহকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। এঁরাই চক্রের হোতা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মামলার বাদী মোস্তাক হোসেন নিজে খুইয়েছেন ৫ লাখ টাকা। ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে প্রতারিত ৫৮ জনের একটি নামের তালিকা পাওয়া গেছে। তাঁরা ব্যক্তিভেদে ১ লাখ থেকে ৯০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করেন। রাজশাহীতে মামলা হওয়ার পর দেশের অন্যান্য স্থান থেকেও ভুক্তভোগীরা মোস্তাকের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। করণীয় বিষয়ে জানতে চাইছেন।
বাদীর দাবি, রাজশাহীতে প্রায় শতাধিক ব্যক্তির ৫০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। সারা দেশে গ্রাহক ছিলেন প্রায় ২ হাজার। সব মিলিয়ে হাতিয়ে নেওয়া টাকার পরিমাণ হবে প্রায় ৩০০ কোটি।
মামলা করার পর টাকা আদায়ে করণীয় নির্ধারণে রাজশাহীর প্রায় অর্ধশত ভুক্তভোগী গতকাল শনিবার সকালে নগরীর একটি রেস্তোরাঁয় বসেছিলেন। সেখানে কথা হয় রাজশাহী নিউমার্কেটের মোবাইল ফোন ব্যবসায়ী আরিফ হাসান বশিরের সঙ্গে। তিনি জানান, ইউএস অ্যাগ্রিমেন্টে বিনিয়োগ শুরু করেন ২০২০ সালে। প্রথমে বিনিয়োগ করেন ৫ লাখ টাকা। ছয়-সাত মাস এই টাকার লভ্যাংশ পান। তা দেখে আরও প্রায় ৫৫ লাখ টাকা তুলে দেন জেলা এজেন্ট মিঠুনের হাতে। কিন্তু পরের এই টাকার কোনো লভ্যাংশ পাননি। আসল টাকাও ফেরত পাননি।
চোখের পানি মুছতে মুছতে আরিফ হাসান বলেন, ‘আমার সারা জীবনের সঞ্চয় ছিল ব্যবসায়। সেই ব্যবসা বন্ধ করে টাকা দিয়েছিলাম। পরিচিতদের কাছ থেকে ধার করে দিয়েছিলাম আরও প্রায় ৩০ লাখ। সব টাকাই নিয়ে গেছে প্রতারকেরা। সব ব্যবসা বন্ধ করে আমি সর্বস্বান্ত। ধার শোধ করতে আমার নিজের বাড়ি বিক্রি করে দিচ্ছি।’
ভুক্তভোগীরা জানান, অ্যাপের বিভাগীয় প্রধান সোহাগ ও রাজশাহী জেলা এজেন্ট মিঠুন নিজেই নগদ টাকা নিতেন। এরপর গ্রাহকের মোবাইলে একটি অ্যাপ ইনস্টল করে দিতেন। গ্রাহকের আস্থা অর্জনে তাঁরা তাঁদের ব্যাংক হিসাবে বিদেশি সহযোগীদের মাধ্যমে ডলার পাঠিয়ে দিতেন। বলতেন, এটি বিনিয়োগের রেমিট্যান্স এসেছে। এভাবে বিশ্বাস অর্জন করে তাঁরা টাকা লুটে নিয়েছেন। সব গ্রাহককেই দুই-এক মাস ব্যাংকের মাধ্যমে লভ্যাংশ দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ব্যাংকের সঙ্গে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সমস্যা হয়েছে। তাই রেমিট্যান্স ঢুকছে না। তারপর যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছেন।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে ওয়াহেদুজ্জামান সোহাগের ভারতীয় নম্বরের হোয়াটসঅ্যাপে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। বাংলাদেশি মোবাইল নম্বরে ফোন করা হলে ধরেন তাঁর স্ত্রী ও মামলার ২ নম্বর আসামি ফাতেমা তুজ জহুরা। তিনি বলেন, ‘আমি এই অ্যাপ সম্পর্কে আগে জানতাম না। পরে জেনেছি। আমি নিজে এসবের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম না। আমার স্বামী এর সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। তিনি এখন ভারতে।’
চক্রের সদস্য ফারুক হোসাইন সুজনের মোবাইলে কল দেওয়া হলেও তিনি ধরেননি। মোতালেবের মোবাইলে সংযোগ পাওয়া যায়নি। অ্যাপের জেলা এজেন্ট মিঠুন মণ্ডল বলেন, ‘অ্যাপ চালাত সোহাগ আর মোতালেবসহ কয়েকজন। তাঁরা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। তবে এটা সত্য যে আমি কয়েকজনকে বিনিয়োগ করিয়েছি।’
রাজশাহীর রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল হক বলেন, মামলাটা কেবল হয়েছে। সবকিছুই তদন্ত করে দেখা হবে। জড়িতদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।
শুধু অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। অন্য কোনো কাজ নেই। মোবাইল অ্যাপে হিসাব দেখাবে। ব্যাংকে রেমিট্যান্স আকারে প্রতি মাসে ঢুকবে লাভের টাকা। ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলেই মাসে মাসে আসবে ১১ হাজার ২০০ টাকা। এমন প্রলোভন দেখিয়ে প্রায় ২ হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে এবার অন্তত ৩০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে ‘ইউএস অ্যাগ্রিমেন্ট’ নামের অ্যাপের মাধ্যমে।
এর আগে এমটিএফই, ই-মুভি প্ল্যানসহ কয়েকটি বিদেশি অ্যাপ দেশে গ্রাহক তৈরি করে এভাবে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। ভুক্তভোগীরা বলেছেন, এসব অ্যাপ ছিল বিদেশি। তবে ইউএস অ্যাগ্রিমেন্টের গ্রাহকেরা বলছেন, এটি দেশীয় প্রতারক চক্রের একটি অ্যাপ। এর নেতৃত্বে ছিলেন কয়েকজন। অ্যাপের সার্ভার পরিচালনা হতো মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল থেকে।
ইউএস অ্যাগ্রিমেন্টের প্রতারণার ঘটনায় সম্প্রতি রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) কমিশনারের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন মোস্তাক হোসেন (৪৫) নামের প্রতারিত এক ব্যক্তি। তাঁর বাড়ি নগরীর বহরমপুর এলাকায়। অভিযোগের সঙ্গে তিনি প্রতারিত অন্যদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর এবং তাঁদের বিনিয়োগের পরিমাণও উল্লেখ করেন। এ অভিযোগ পেয়ে নড়েচড়ে বসেছে পুলিশ। গত বুধবার মোস্তাকের অভিযোগটি রাজপাড়া থানায় মামলা হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। মামলায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
আসামিরা হলেন ইউএস অ্যাগ্রিমেন্টের রাজশাহী বিভাগীয় প্রধান মো. ওয়াহেদুজ্জামান সোহাগ (৩৮), বিভাগীয় ব্যবস্থাপক ফাতেমা তুজ জহুরা ওরফে মিলি (৩২), কান্ট্রি লিডার মোতালেব হোসেন ভূঁইয়া (৩৫), কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারুক হোসাইন সুজন (৩৯) এবং রাজশাহী জেলা এজেন্ট মিঠুন মণ্ডল (৩৬)। তাঁদের মধ্যে ওয়াহেদুজ্জামান সোহাগ ও ফাতেমা তুজ জহুরা ওরফে মিলি স্বামী-স্ত্রী। তাঁদের বাড়ি রাজশাহী নগরীর নওদাপাড়া এলাকায়। কান্ট্রি লিডার মোতালেবের বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে, কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারুকের বাড়ি মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে এবং রাজশাহী জেলা এজেন্ট মিঠুন নগরীর বোয়ালিয়াপাড়া মহল্লার বাসিন্দা। মামলার বাদীর দাবি, তাঁরা গ্রাহকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। এঁরাই চক্রের হোতা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মামলার বাদী মোস্তাক হোসেন নিজে খুইয়েছেন ৫ লাখ টাকা। ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে প্রতারিত ৫৮ জনের একটি নামের তালিকা পাওয়া গেছে। তাঁরা ব্যক্তিভেদে ১ লাখ থেকে ৯০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করেন। রাজশাহীতে মামলা হওয়ার পর দেশের অন্যান্য স্থান থেকেও ভুক্তভোগীরা মোস্তাকের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। করণীয় বিষয়ে জানতে চাইছেন।
বাদীর দাবি, রাজশাহীতে প্রায় শতাধিক ব্যক্তির ৫০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। সারা দেশে গ্রাহক ছিলেন প্রায় ২ হাজার। সব মিলিয়ে হাতিয়ে নেওয়া টাকার পরিমাণ হবে প্রায় ৩০০ কোটি।
মামলা করার পর টাকা আদায়ে করণীয় নির্ধারণে রাজশাহীর প্রায় অর্ধশত ভুক্তভোগী গতকাল শনিবার সকালে নগরীর একটি রেস্তোরাঁয় বসেছিলেন। সেখানে কথা হয় রাজশাহী নিউমার্কেটের মোবাইল ফোন ব্যবসায়ী আরিফ হাসান বশিরের সঙ্গে। তিনি জানান, ইউএস অ্যাগ্রিমেন্টে বিনিয়োগ শুরু করেন ২০২০ সালে। প্রথমে বিনিয়োগ করেন ৫ লাখ টাকা। ছয়-সাত মাস এই টাকার লভ্যাংশ পান। তা দেখে আরও প্রায় ৫৫ লাখ টাকা তুলে দেন জেলা এজেন্ট মিঠুনের হাতে। কিন্তু পরের এই টাকার কোনো লভ্যাংশ পাননি। আসল টাকাও ফেরত পাননি।
চোখের পানি মুছতে মুছতে আরিফ হাসান বলেন, ‘আমার সারা জীবনের সঞ্চয় ছিল ব্যবসায়। সেই ব্যবসা বন্ধ করে টাকা দিয়েছিলাম। পরিচিতদের কাছ থেকে ধার করে দিয়েছিলাম আরও প্রায় ৩০ লাখ। সব টাকাই নিয়ে গেছে প্রতারকেরা। সব ব্যবসা বন্ধ করে আমি সর্বস্বান্ত। ধার শোধ করতে আমার নিজের বাড়ি বিক্রি করে দিচ্ছি।’
ভুক্তভোগীরা জানান, অ্যাপের বিভাগীয় প্রধান সোহাগ ও রাজশাহী জেলা এজেন্ট মিঠুন নিজেই নগদ টাকা নিতেন। এরপর গ্রাহকের মোবাইলে একটি অ্যাপ ইনস্টল করে দিতেন। গ্রাহকের আস্থা অর্জনে তাঁরা তাঁদের ব্যাংক হিসাবে বিদেশি সহযোগীদের মাধ্যমে ডলার পাঠিয়ে দিতেন। বলতেন, এটি বিনিয়োগের রেমিট্যান্স এসেছে। এভাবে বিশ্বাস অর্জন করে তাঁরা টাকা লুটে নিয়েছেন। সব গ্রাহককেই দুই-এক মাস ব্যাংকের মাধ্যমে লভ্যাংশ দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ব্যাংকের সঙ্গে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সমস্যা হয়েছে। তাই রেমিট্যান্স ঢুকছে না। তারপর যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছেন।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে ওয়াহেদুজ্জামান সোহাগের ভারতীয় নম্বরের হোয়াটসঅ্যাপে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। বাংলাদেশি মোবাইল নম্বরে ফোন করা হলে ধরেন তাঁর স্ত্রী ও মামলার ২ নম্বর আসামি ফাতেমা তুজ জহুরা। তিনি বলেন, ‘আমি এই অ্যাপ সম্পর্কে আগে জানতাম না। পরে জেনেছি। আমি নিজে এসবের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম না। আমার স্বামী এর সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। তিনি এখন ভারতে।’
চক্রের সদস্য ফারুক হোসাইন সুজনের মোবাইলে কল দেওয়া হলেও তিনি ধরেননি। মোতালেবের মোবাইলে সংযোগ পাওয়া যায়নি। অ্যাপের জেলা এজেন্ট মিঠুন মণ্ডল বলেন, ‘অ্যাপ চালাত সোহাগ আর মোতালেবসহ কয়েকজন। তাঁরা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। তবে এটা সত্য যে আমি কয়েকজনকে বিনিয়োগ করিয়েছি।’
রাজশাহীর রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল হক বলেন, মামলাটা কেবল হয়েছে। সবকিছুই তদন্ত করে দেখা হবে। জড়িতদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে