আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল
‘আমি মধুপুর পাবলিক লাইব্রেরির কার্ড নিয়ে সদস্য হয়েছিলাম। কিন্তু কোনো দিন পাঠক হতে পারিনি।’ বেশ আক্ষেপের সঙ্গে কথাগুলো বলছিলেন লেখক ও গবেষক মো. ছাদের আলী। তিনি আরও বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসনের অবহেলায় পড়ে আছে গ্রন্থাগারটি। আমরা পাঠকেরা উন্মুখ হয়ে আছি গ্রন্থাগারে বসে জ্ঞানচর্চার জন্য।’
দীর্ঘ ২৯ বছর অপেক্ষার পরও পাঠকদের জন্য খোলেনি টাঙ্গাইলের মধুপুর গণগ্রন্থাগারের তালা। তিনটি ভবন বদলে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এলেও উন্মুক্ত হয়নি এটি। উপজেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত গ্রন্থাগারটিতে সরকারি বরাদ্দ মিললেও জ্ঞানপিপাসুদের কাঙ্ক্ষিত প্রতিষ্ঠানটির দরজা এখনো বন্ধ রয়েছে। স্থানীয়দের দাবি, কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণেই এমন অবস্থা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৫ সালে মধুমহল ভবনের (বর্তমানে ভেঙে ফেলা হয়েছে) পূর্ব পাশের কক্ষে মধুপুর গণগ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু হয়। এ সময় গ্রন্থাগারটিকে পরিপাটি করে সাজান তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। তাঁর বদলির পর গ্রন্থাগারের কাজে ভাটা পড়ে যায়। এটিকে অফিসার্স ক্লাবে রূপান্তরিত করা হয়। পরে গ্রন্থাগারটি স্থানান্তর করা হয় আদালতপাড়ার কোর্ট ভবনে।
সেখানেও পাঠকের জন্য উন্মুক্ত করা হয়নি এটি। কয়েক বছর পর পরিত্যক্ত ক্রীড়া সংস্থার ভবনে স্থানান্তরিত হয় এটি। ২০০১ সালে ক্রীড়া সংস্থার দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে কিছু বইয়ের সঙ্গে চেয়ার, টেবিল ও আলমারি গ্রন্থাগারে স্থান পায়। ওই সময় মো. মজিবর রহমান নামের এক ব্যক্তিকে এটি দেখভালের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর দুই মাস পর আবার দায়িত্ব নেয় উপজেলা প্রশাসন। ২০২১ সালে সর্বশেষ গ্রন্থাগারটির স্থান হয় উপজেলা পরিষদ চত্বরে।
এ ব্যাপারে পাবলিক লাইব্রেরির সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা প্রকৌশলী মো. জয়নাল আবেদিন সাগর বলেন, ‘আজই প্রথম জানলাম, আমি পাবলিক লাইব্রেরির সাধারণ সম্পাদক। তবে পাবলিক লাইব্রেরি প্রস্তুত রয়েছে।’
‘আমি মধুপুর পাবলিক লাইব্রেরির কার্ড নিয়ে সদস্য হয়েছিলাম। কিন্তু কোনো দিন পাঠক হতে পারিনি।’ বেশ আক্ষেপের সঙ্গে কথাগুলো বলছিলেন লেখক ও গবেষক মো. ছাদের আলী। তিনি আরও বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসনের অবহেলায় পড়ে আছে গ্রন্থাগারটি। আমরা পাঠকেরা উন্মুখ হয়ে আছি গ্রন্থাগারে বসে জ্ঞানচর্চার জন্য।’
দীর্ঘ ২৯ বছর অপেক্ষার পরও পাঠকদের জন্য খোলেনি টাঙ্গাইলের মধুপুর গণগ্রন্থাগারের তালা। তিনটি ভবন বদলে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এলেও উন্মুক্ত হয়নি এটি। উপজেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত গ্রন্থাগারটিতে সরকারি বরাদ্দ মিললেও জ্ঞানপিপাসুদের কাঙ্ক্ষিত প্রতিষ্ঠানটির দরজা এখনো বন্ধ রয়েছে। স্থানীয়দের দাবি, কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণেই এমন অবস্থা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৫ সালে মধুমহল ভবনের (বর্তমানে ভেঙে ফেলা হয়েছে) পূর্ব পাশের কক্ষে মধুপুর গণগ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু হয়। এ সময় গ্রন্থাগারটিকে পরিপাটি করে সাজান তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। তাঁর বদলির পর গ্রন্থাগারের কাজে ভাটা পড়ে যায়। এটিকে অফিসার্স ক্লাবে রূপান্তরিত করা হয়। পরে গ্রন্থাগারটি স্থানান্তর করা হয় আদালতপাড়ার কোর্ট ভবনে।
সেখানেও পাঠকের জন্য উন্মুক্ত করা হয়নি এটি। কয়েক বছর পর পরিত্যক্ত ক্রীড়া সংস্থার ভবনে স্থানান্তরিত হয় এটি। ২০০১ সালে ক্রীড়া সংস্থার দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে কিছু বইয়ের সঙ্গে চেয়ার, টেবিল ও আলমারি গ্রন্থাগারে স্থান পায়। ওই সময় মো. মজিবর রহমান নামের এক ব্যক্তিকে এটি দেখভালের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর দুই মাস পর আবার দায়িত্ব নেয় উপজেলা প্রশাসন। ২০২১ সালে সর্বশেষ গ্রন্থাগারটির স্থান হয় উপজেলা পরিষদ চত্বরে।
এ ব্যাপারে পাবলিক লাইব্রেরির সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা প্রকৌশলী মো. জয়নাল আবেদিন সাগর বলেন, ‘আজই প্রথম জানলাম, আমি পাবলিক লাইব্রেরির সাধারণ সম্পাদক। তবে পাবলিক লাইব্রেরি প্রস্তুত রয়েছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪