আয়নাল হোসেন, ঢাকা
চালের পোকা দমনে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের (গ্যাস ট্যাবলেট নামে পরিচিত) যথেচ্ছ ব্যবহার জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করছে। একই উদ্দেশ্যে ডাল, সুজি, গম ও শাক-সবজিতেও অতি বিষাক্ত এই কীটনাশক ব্যবহৃত হচ্ছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও গবেষকেরা বলছেন, সুরক্ষার নিয়ম না মেনে ব্যবহার করা হলে এটি ব্যবহারকারী ও ভোক্তার জন্যই ‘বিষ’ হয়ে উঠতে পারে। মাত্রা বেশি হলে ঘটাতে পারে মৃত্যুও।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড অতিমাত্রায় বিষাক্ত অজৈব যৌগ। খাদ্যশস্য গুদামজাতকরণে এর ব্যবহার বিশ্বব্যাপী। তবে তা করা হয় শুধু গুদামে এবং সুরক্ষার নিয়ম মেনে। কিন্তু বাংলাদেশে এটি গুদাম, আড়ত, পাইকারি এমনকি খুচরা দোকানেও চালের বস্তায় পোকা দমনে নিয়ম না মেনে যথেচ্ছ ব্যবহার হচ্ছে। গ্রামগঞ্জ থেকে শুরু করে রাজধানীর মুদিদোকানেও ব্যবহৃত হচ্ছে। নজরদারি না থাকায় বিক্রি হচ্ছে অলিগলিতেও; যা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি। কারণ, অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বাতাসের সংস্পর্শে এসে জীবননাশী টক্সিক গ্যাস ফসফাইন উৎপাদন করে। অথচ ব্যবহার ও বিক্রেতা—কেউই এর ভয়াবহতা সম্পর্কে কিছুই জানেন না।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগনিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক ড. বে-নজীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফসফাইন গ্যাস মানুষের মৃত্যুও ঘটাতে পারে। ১৫-২০ বছর আগে কুমিল্লায় একটি খাদ্যগুদামে ফসফাইন গ্যাস ব্যবহারের পরদিন ওই গুদামে ঢুকে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছিল। এটি খাদ্যে ব্যবহার করা যাবে না। এতে মানুষের নানা রোগ হতে পারে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, পুরান ঢাকার বাবুবাজার, বাদামতলী, কারওয়ান বাজারের চালের আড়ত ও পাইকারি দোকান থেকে শুরু করে বনশ্রী, রামপুরাসহ বিভিন্ন এলাকার মুদিদোকানেও চালের বস্তার পোকা মারতে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহারের কথা ব্যবসায়ী-কর্মচারীরাই জানিয়েছেন।
মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের একটি চালের আড়তের এক শ্রমিক বলেন, চালের বস্তায় পোকা হলে ভেতরে একটি গ্যাস ট্যাবলেট ঢুকিয়ে দিয়ে বস্তাটি আলাদা করে ঢেকে রাখা হয়। এক দিন পরই সব পোকা মরে যায়। তবে একই মার্কেটের আরেকটি আড়তের দুই শ্রমিক পোকা ধরা একটি চালের বস্তায় অর্ধেক ট্যাবলেট দেওয়ার কথা বললেন।
অবশ্য গ্যাস ট্যাবলেট দেওয়ার সময় তাঁরা সতর্কতামূলক কোনো সুরক্ষাব্যবস্থা নেন না। ক্ষতি ও ঝুঁকির বিষয়টিও তাঁরা জানেন না।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সুলতান আহমেদ বলেন, চালের পোকা দমনে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের ব্যবহার স্বীকৃত হলেও বিশেষ সতর্কতা নিতে হবে। ব্যবহারকারীর সনদ ও প্রশিক্ষণ থাকতে হবে। রাসায়নিক সুরক্ষা মাস্ক পরে এক টুকরা শুকনা কাপড়ের মধ্যে গ্যাস ট্যাবলেট রেখে তা চালের বস্তায় রাখতে হবে। তবে চালে যেন না লাগে। ২৪ ঘণ্টা পর বস্তা থেকে ওই কাপড় সরিয়ে কমপক্ষে এক ফুট মাটির নিচে পুঁতে দিতে হবে। তিনি বলেন, একটি গ্যাস ট্যাবলেটে ২৫ পিপিএম ফসফাইন গ্যাস থাকে। প্রতি কেজির জন্য এর গ্রহণযোগ্য মাত্রা দশমিক শূন্য ১ পিপিএম। মাত্রা এর বেশি হলে তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এই গ্যাসের কারণে ক্যানসার, গ্যাস্ট্রিক, চুল পেকে যাওয়াসহ নানা জটিল রোগ হতে পারে।
বাবুবাজার ও বাদামতলীতে চালের বস্তার পোকার পাশাপাশি ইঁদুরসহ অন্যান্য পোকা দমনেও গ্যাস ট্যাবলেট ব্যবহার করা হচ্ছে। মেসার্স মা-বাবার দোয়া রাইস এজেন্সির মালিক মনির হোসেন জমাদার বলেন, দোকান বন্ধের আগে চালের বস্তার স্তূপের চার কোণে চারটি গ্যাস ট্যাবলেট রেখে তাঁরা বেরিয়ে আসেন। পরদিন সকালে দোকান খুলে দেখেন সব পোকা মরে গেছে। ইঁদুরও চালের কাছে ঘেঁষতে পারে না।
মেসার্স ফরিদ রাইস এজেন্সির বিক্রয় প্রতিনিধি মোশাররফ হোসেন বলেন, এক প্যাকেটে ২৪টি গ্যাস ট্যাবলেট থাকে। প্রতি প্যাকেটের দাম ১৫০-১৭০ টাকা।
বাংলাদেশ রাইস মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহসভাপতি জাকির হোসেন বলেন, চালে পোকা দমনে গ্যাস ট্যাবলেট ব্যবহারে স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি ব্যবসায়ীদের জানাতে এবং সবাইকে সচেতন করতে সরকারকে দ্রুত এবং গুরুত্বের সঙ্গে প্রচার চালাতে হবে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, ডাল, সুজি, গম ও শাকসবজিতে ফসফাইনের গ্রহণযোগ্য মাত্রা হচ্ছে দশমিক ১ পিপিএম। উচ্চ তাপেও এই গ্যাস নিঃসরণ হয় না। ফসফাইন পানি ও আর্দ্রতার সংস্পর্শে এলে সরাসরি মানুষের ফুসফুসে ঢুকে যেতে পারে। বারবার এই গ্যাস ফুসফুসে ঢুকলে ফুসফুসের ক্যানসার, কিডনি ও লিভারে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। কোনো কোনো কীটনাশক প্যাকেট থেকে খোলার কিছুক্ষণ পরই মাথাব্যথা শুরু হতে পারে। গ্যাস ট্যাবলেট ব্যবহার করা বস্তার চাল কমপক্ষে ১০ দিন পর খাওয়া যাবে।
কারওয়ান বাজারের আম্বর শাহ জামে মসজিদের দক্ষিণ পাশে ফুটপাতে ছয়-সাতজন হকারকে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ছাড়াও বিভিন্ন কীটনাশক বিক্রি করতে দেখা গেছে। বিক্রেতারা জানান, শুধু চালের পোকা নয়, ছারপোকা, তেলাপোকা, ইঁদুরসহ বিভিন্ন কীটপতঙ্গ দমনে এসব ওষুধ ব্যবহার হচ্ছে। তবে এসব কীটনাশকের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে তাঁরা কিছু জানেন না। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অলিগলি, ফুটপাতে নির্বিঘ্নে বিক্রি হচ্ছে এসব কীটনাশক।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জাকারিয়া বলেন, চালে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহারের মাত্রা পরীক্ষা করে এবং এটি ব্যবহারে মানুষের কতটুকু ক্ষতি হচ্ছে, তা বৈজ্ঞানিকভাবে বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে। তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বসে পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চালের পোকা দমনে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের (গ্যাস ট্যাবলেট নামে পরিচিত) যথেচ্ছ ব্যবহার জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করছে। একই উদ্দেশ্যে ডাল, সুজি, গম ও শাক-সবজিতেও অতি বিষাক্ত এই কীটনাশক ব্যবহৃত হচ্ছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও গবেষকেরা বলছেন, সুরক্ষার নিয়ম না মেনে ব্যবহার করা হলে এটি ব্যবহারকারী ও ভোক্তার জন্যই ‘বিষ’ হয়ে উঠতে পারে। মাত্রা বেশি হলে ঘটাতে পারে মৃত্যুও।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড অতিমাত্রায় বিষাক্ত অজৈব যৌগ। খাদ্যশস্য গুদামজাতকরণে এর ব্যবহার বিশ্বব্যাপী। তবে তা করা হয় শুধু গুদামে এবং সুরক্ষার নিয়ম মেনে। কিন্তু বাংলাদেশে এটি গুদাম, আড়ত, পাইকারি এমনকি খুচরা দোকানেও চালের বস্তায় পোকা দমনে নিয়ম না মেনে যথেচ্ছ ব্যবহার হচ্ছে। গ্রামগঞ্জ থেকে শুরু করে রাজধানীর মুদিদোকানেও ব্যবহৃত হচ্ছে। নজরদারি না থাকায় বিক্রি হচ্ছে অলিগলিতেও; যা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি। কারণ, অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বাতাসের সংস্পর্শে এসে জীবননাশী টক্সিক গ্যাস ফসফাইন উৎপাদন করে। অথচ ব্যবহার ও বিক্রেতা—কেউই এর ভয়াবহতা সম্পর্কে কিছুই জানেন না।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগনিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক ড. বে-নজীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফসফাইন গ্যাস মানুষের মৃত্যুও ঘটাতে পারে। ১৫-২০ বছর আগে কুমিল্লায় একটি খাদ্যগুদামে ফসফাইন গ্যাস ব্যবহারের পরদিন ওই গুদামে ঢুকে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছিল। এটি খাদ্যে ব্যবহার করা যাবে না। এতে মানুষের নানা রোগ হতে পারে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, পুরান ঢাকার বাবুবাজার, বাদামতলী, কারওয়ান বাজারের চালের আড়ত ও পাইকারি দোকান থেকে শুরু করে বনশ্রী, রামপুরাসহ বিভিন্ন এলাকার মুদিদোকানেও চালের বস্তার পোকা মারতে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহারের কথা ব্যবসায়ী-কর্মচারীরাই জানিয়েছেন।
মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের একটি চালের আড়তের এক শ্রমিক বলেন, চালের বস্তায় পোকা হলে ভেতরে একটি গ্যাস ট্যাবলেট ঢুকিয়ে দিয়ে বস্তাটি আলাদা করে ঢেকে রাখা হয়। এক দিন পরই সব পোকা মরে যায়। তবে একই মার্কেটের আরেকটি আড়তের দুই শ্রমিক পোকা ধরা একটি চালের বস্তায় অর্ধেক ট্যাবলেট দেওয়ার কথা বললেন।
অবশ্য গ্যাস ট্যাবলেট দেওয়ার সময় তাঁরা সতর্কতামূলক কোনো সুরক্ষাব্যবস্থা নেন না। ক্ষতি ও ঝুঁকির বিষয়টিও তাঁরা জানেন না।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সুলতান আহমেদ বলেন, চালের পোকা দমনে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের ব্যবহার স্বীকৃত হলেও বিশেষ সতর্কতা নিতে হবে। ব্যবহারকারীর সনদ ও প্রশিক্ষণ থাকতে হবে। রাসায়নিক সুরক্ষা মাস্ক পরে এক টুকরা শুকনা কাপড়ের মধ্যে গ্যাস ট্যাবলেট রেখে তা চালের বস্তায় রাখতে হবে। তবে চালে যেন না লাগে। ২৪ ঘণ্টা পর বস্তা থেকে ওই কাপড় সরিয়ে কমপক্ষে এক ফুট মাটির নিচে পুঁতে দিতে হবে। তিনি বলেন, একটি গ্যাস ট্যাবলেটে ২৫ পিপিএম ফসফাইন গ্যাস থাকে। প্রতি কেজির জন্য এর গ্রহণযোগ্য মাত্রা দশমিক শূন্য ১ পিপিএম। মাত্রা এর বেশি হলে তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এই গ্যাসের কারণে ক্যানসার, গ্যাস্ট্রিক, চুল পেকে যাওয়াসহ নানা জটিল রোগ হতে পারে।
বাবুবাজার ও বাদামতলীতে চালের বস্তার পোকার পাশাপাশি ইঁদুরসহ অন্যান্য পোকা দমনেও গ্যাস ট্যাবলেট ব্যবহার করা হচ্ছে। মেসার্স মা-বাবার দোয়া রাইস এজেন্সির মালিক মনির হোসেন জমাদার বলেন, দোকান বন্ধের আগে চালের বস্তার স্তূপের চার কোণে চারটি গ্যাস ট্যাবলেট রেখে তাঁরা বেরিয়ে আসেন। পরদিন সকালে দোকান খুলে দেখেন সব পোকা মরে গেছে। ইঁদুরও চালের কাছে ঘেঁষতে পারে না।
মেসার্স ফরিদ রাইস এজেন্সির বিক্রয় প্রতিনিধি মোশাররফ হোসেন বলেন, এক প্যাকেটে ২৪টি গ্যাস ট্যাবলেট থাকে। প্রতি প্যাকেটের দাম ১৫০-১৭০ টাকা।
বাংলাদেশ রাইস মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহসভাপতি জাকির হোসেন বলেন, চালে পোকা দমনে গ্যাস ট্যাবলেট ব্যবহারে স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি ব্যবসায়ীদের জানাতে এবং সবাইকে সচেতন করতে সরকারকে দ্রুত এবং গুরুত্বের সঙ্গে প্রচার চালাতে হবে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, ডাল, সুজি, গম ও শাকসবজিতে ফসফাইনের গ্রহণযোগ্য মাত্রা হচ্ছে দশমিক ১ পিপিএম। উচ্চ তাপেও এই গ্যাস নিঃসরণ হয় না। ফসফাইন পানি ও আর্দ্রতার সংস্পর্শে এলে সরাসরি মানুষের ফুসফুসে ঢুকে যেতে পারে। বারবার এই গ্যাস ফুসফুসে ঢুকলে ফুসফুসের ক্যানসার, কিডনি ও লিভারে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। কোনো কোনো কীটনাশক প্যাকেট থেকে খোলার কিছুক্ষণ পরই মাথাব্যথা শুরু হতে পারে। গ্যাস ট্যাবলেট ব্যবহার করা বস্তার চাল কমপক্ষে ১০ দিন পর খাওয়া যাবে।
কারওয়ান বাজারের আম্বর শাহ জামে মসজিদের দক্ষিণ পাশে ফুটপাতে ছয়-সাতজন হকারকে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ছাড়াও বিভিন্ন কীটনাশক বিক্রি করতে দেখা গেছে। বিক্রেতারা জানান, শুধু চালের পোকা নয়, ছারপোকা, তেলাপোকা, ইঁদুরসহ বিভিন্ন কীটপতঙ্গ দমনে এসব ওষুধ ব্যবহার হচ্ছে। তবে এসব কীটনাশকের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে তাঁরা কিছু জানেন না। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অলিগলি, ফুটপাতে নির্বিঘ্নে বিক্রি হচ্ছে এসব কীটনাশক।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জাকারিয়া বলেন, চালে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহারের মাত্রা পরীক্ষা করে এবং এটি ব্যবহারে মানুষের কতটুকু ক্ষতি হচ্ছে, তা বৈজ্ঞানিকভাবে বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে। তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বসে পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে