সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
জীবন অগাধ
নার্সের নাম আলা
১৯৭৫ সালের জানুয়ারি মাসে একটি সাংস্কৃতিক দলের প্রতিনিধি হয়ে আবদুল আহাদ গেলেন সোভিয়েত ইউনিয়নে। এর আগেই ঢাকায় থাকতে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় ধরা পড়েছিল তাঁর কিডনিতে পাথর হয়েছে। জাতীয় অধ্যাপক নূরুল ইসলাম বলেছিলেন, পিজি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করিয়ে
রোমাঁ রোলাঁর জন ক্রিস্টোফার
তখন পাটনা কলেজে পড়ছেন অন্নদা শঙ্কর রায়। কলেজ ম্যাগাজিনে তাঁর লেখা ইংরেজি প্রবন্ধ নিয়মিত ছাপা হয়। কলেজের বাইরে বিভিন্ন লেখা বাংলা ও উড়িয়া ভাষায় ছাপা হয়। তিনটি ভাষার ওপরই তাঁর দখল এসেছে। বন্ধুরা মিলে হাতে লেখা যে ত্রিভাষী পত্রিকা বের করেছিলেন
অঘটন
হাফিজ উদ্দিন আহমদ ঢাকায় এসেছিলেন বরিশাল থেকে। ফার্স্ট ক্লাস পাওয়া আর বিখ্যাত ফুটবল খেলোয়াড় হওয়ার বাসনা ছিল তাঁর। ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে। সে সময় জমজমাট আন্তবিভাগীয় ফুটবল টুর্নামেন্ট হতো।
মঞ্চে ফেলুদা
ফেলুদা করার ইচ্ছে জেগেছিল সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে দেখেই। সব্যসাচী চক্রবর্তীর জীবনে অন্যতম আইডল হলেন সৌমিত্র। সব্যসাচী প্রথম যে টিভি সিরিয়াল করেছিলেন গল্প বিচিত্রা নামে, তাতে সব্যসাচীর বাবার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। আর মা হয়েছিলেন তৃপ্তি মিত্র।
নিজেকে নিয়ে রসিকতা
আমরা তো জেনে এসেছিলাম, নিজেকে ভালো না বাসলে অন্যকে ভালোবাসার মধ্যে খাদ থাকে। একই সঙ্গে জানলে ভালো, নিজেকে নিয়ে রসিকতা করতে না পারলে রম্যরচনার যোগ্য হয়ে ওঠা যায় না। সৈয়দ মুজতবা আলী নিজেকে নিয়ে রসিকতা করতেন। এখনকার যুগে বলা হয়, ‘নিজেকে পচাতে’ পছন্দ করতেন।
আত্মগ্লানি
কোনো এক গ্রামে সভা হবে। যাচ্ছেন রণেশ দাশগুপ্ত। যে গ্রামে সভা হবে, তার কাছাকাছি পৌঁছালেন। এরপর পথে জানতে চাইলেন, ‘আর কত দূর গ্রামটা?’ একজন কৃষক বললেন, ‘এই তো দুই ক্রোশ দূরে। এদিকে হাঁটতে থাকুন।’
ফারকোট
জ্যেষ্ঠ কন্যা মীনাক্ষী, মানে মিমির তখন এক বছর বয়স। বুদ্ধদেব বসু আর প্রতিভা বসু ঠিক করলেন সমুদ্রের কাছে যাবেন। লেখালেখি আর পড়াশোনায় বুদ্ধদেব বসুর তুলনা মেলা ভার, কিন্তু সন্তান পালনে তাঁর অসহায়ত্ব অবর্ণনীয়। স্নানঘরে প্রতিভা বসু গেলে শুনতে পেতেন বুদ্ধদেবের চিৎকার, ‘রানু, অ্যাই দেখো, খাট থেকে নামতে চাইছ
গালাগাল
জীবনটা কেমন কেটেছিল মির্জা গালিবের, তা নিয়ে অনেক কথা রয়েছে। ডুবে থাকতেন মদে, সেরা মদটা জোগাড় করা চাই। আর লিখতেন মন খুলে। তাঁর লেখালেখির কারণেই তিনি এখনো বেঁচে আছেন মানুষের মনে। এবং তাঁর জীবনযাপন
নজরুলের স্বপ্ন ও প্রেম
ঢাকায় মুসলিম সাহিত্য সমাজের দ্বিতীয় বার্ষিক সম্মেলন হয়েছিল ১৯২৮ সালে। সেবার সেই সম্মেলনের অতিথি হয়ে এসেছিলেন নজরুল। উঠেছিলেন বন্ধু কাজী মোতাহার হোসেনের বাড়ি বর্ধমান হাউসে। সে সময়ই ফজিলাতুন্নেসার সঙ্গে
স্যারে কয় টাকা দিল?
বাদল সরকার যখন বলতেন, মঞ্চ এবং দর্শকের অবস্থান এক সমতলে হওয়া দরকার, তখন অনেকেই তা বুঝতেন না। সৈয়দ শামসুল হক সে কথার মানে খুঁজে পেয়েছিলেন কালিয়াকৈরের একটি যাত্রাপালায়।
‘চো’ গেল পাখীরে
কল্লোল যুগটা হয়ে উঠেছিল লেখকদের মিলনমেলা। কত ধরনের লেখক স্রোতের মতো বেরিয়ে এল, তার হিসাব রাখবে কে? সেই তাঁদের মধ্যেই ছিলেন শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়। আরও কারও কারও মতো শৈলজানন্দও নাম লিখিয়েছিলেন সিনেমায়। প্রেমেন্দ্র মিত্র, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়দের মতো তিনিও হয়ে উঠলেন পরিচালক, চিত্রনাট্যকার।
বসন্তমঞ্জরী
সাংবাদিক সুখরঞ্জন সেনগুপ্ত ফিরে যাচ্ছেন কলকাতায়। তার আগে আব্বাসউদ্দীন আহমদের পুত্র মুস্তাফা জামান আব্বাসী এলেন তাঁর সঙ্গে দেখা করতে। হাতের বাদামি রঙের লম্বা খামটি সুখরঞ্জনের হাতে দিয়ে বললেন, ‘দাদা, এটা ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনসের কলকাতা অফিসে পৌঁছে দিতে হবে।’
সংশয়ী জীবনানন্দ
১৯৪৭ সালে দুর্গাপূজার কিছুদিন আগে ‘স্বরাজ’ পত্রিকার চাকরিটা চলে যায় জীবনানন্দ দাশের। ১৯৫৩ সালের ১ জুলাই হাওড়া গার্লস কলেজে চাকরি পাওয়ার আগে প্রায় পাঁচ বছর তিনি ছিলেন বেকার। মাঝে খড়্গপুর কলেজে চার মাস এবং বড়িশা কলেজে ছয় মাস চাকরি করেছেন।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের দৌড়!
রবীন্দ্র জন্মশতবার্ষিকীতে ভারতের পশ্চিম বাংলার প্রতিটি জেলা শহরে রবীন্দ্রভবন তৈরি হয়েছিল। ভারত সরকারও প্রতিটি রাজ্যের রাজধানীতে একটি রবীন্দ্রভবন স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিল। বহু বিদেশি অতিথি এসেছিলেন উৎসবে যোগ দিতে। সকালবেলা শাঁখ বাজিয়ে, প্রভাতফেরি
গিরিশচন্দ্রের ভূমিকা
বিনোদিনী দাসী একটি আত্মকাহিনি লিখেছিলেন। সে কাহিনি লিখতে অনুরোধ করেছিলেন তাঁরই শিক্ষাগুরু গিরিশচন্দ্র ঘোষ। লেখা শেষ হলে বিনোদিনী সেই পাণ্ডুলিপি দেখতে দিলেন গুরুকে। খুবই মনোযোগ দিয়ে সে লেখা পড়লেন গিরিশচন্দ্র।
‘ঠাকুমার চিঠি’
বেতার থেকে লীলা মজুমদারকে অনুরোধ করা হলো, ধারাবাহিকভাবে সপ্তাহে একটি করে ধারাবাহিক অনুষ্ঠান করতে হবে। ধারাবাহিকের স্থায়িত্ব হবে ৯ মিনিট। প্রচারিত হবে দুপুরে নারী মহলে। অনুষ্ঠানের বিষয়বস্তু হলো, মধ্যবিত্ত সাধারণ ঘরের ১১-১২ বছর বয়সী একটি মেয়ের বিয়ে হওয়া পর্যন্ত যেসব সমস্যার মোকাবিলা করতে হয়, তা। দুপুর
অন্তরের দৃষ্টি
একসময় নিউ থিয়েটার্স ছেড়ে দিলেন কানন দেবী। বিষণ্নতা এড়াতে মেট্রো সিনেমা হলে গেলেন ম্যাটিনি শো দেখতে। মাঝবিরতিতে লবিতে বসে চা খাচ্ছিলেন, তখন সামনে এসে দাঁড়ালেন প্রমথেশ বড়ুয়া। জিজ্ঞেস করলেন, ‘এখন কী করছ?’