মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
জীবন অগাধ
‘তুমি এখন শট দিতে পারবে?’
‘অরণ্যের দিনরাত্রি’ ছবির শুটিংয়ের সময় কয়েকবার পালামৌ যেতে হয়েছিল সত্যজিৎ রায়ের ইউনিটকে। একবার সৌমিত্র ইউনিটের সঙ্গে যেতে পারেননি। ভেবেছিলেন এক দিন পর কলকাতা থেকে রাঁচি এক্সপ্রেসে করে জায়গামতো পৌঁছে যাবেন।
সুচিত্রা সেনের মঞ্চনাটক
সুচিত্রা সেন জানালেন, স্টেজে কাজ করার বিষয়টি তিনি গুরুত্ব দিয়েই ভাবছেন। কলকাতার একটি বিখ্যাত থিয়েটার গ্রুপ থেকে সুচিত্রা সেনকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। সুচিত্রা অভিনয় করবেন, তাই শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘শেষ প্রশ্ন’ উপন্যাসটি থেকেই তৈরি হয়েছে নাটক। মঞ্চে ‘শেষ প্রশ্ন’-এর অভিনয় হলে তাতে সুচিত্রা অব
মহিষের মাথা থেকে বাইসাইকেলে ফেরা
সৈয়দ শামসুল হক পিকাসোর তৈরি ভাস্কর্য প্রথম দেখেছিলেন প্যারিসের এক প্রদর্শনীতে। জীবিতাবস্থায়ই পিকাসো খ্যাতির আকাশ ছুঁয়েছিলেন। সেই খ্যাতি রয়ে গেছে মৃত্যুর পরও। পিকাসোর জীবনাবসানের পর তাঁর সমস্ত কাজ একটি
কবিতার জন্ম
কবিতা নিয়ে শহীদ কাদরীর ছিল দোদুল্যমানতা। অল্প বয়সেই তাঁর বন্ধুত্ব হয়ে গিয়েছিল শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, ফজল শাহাবুদ্দীনের মতো বিখ্যাত ব্যক্তিদের সঙ্গে। শামসুর রাহমানকেই জিজ্ঞেস করতেন শহীদ কাদরী, ‘আমার কি হবে?’
রশীদ করীমকে সুনীলের চিঠি
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় কখনোই ভাবেননি যে ঢাকায় আসতে হলে এত কাঠখড় পোড়াতে হবে তাঁকে। আগে যখন এসেছেন, তখন এয়ারপোর্টে কেউ তাঁকে আটকে রাখেনি। ইমিগ্রেশন পার হয়েছেন অন্যরা যেভাবে পার হয়, সেভাবেই। কিন্তু ১৯৮৭ সালে এয়ারপোর্টে নেমে বিপদে পড়লেন তিনি।
প্রথম ঢাকা দর্শন
ঢাকায় বসবাস শুরু করার আগে ছেলেবেলায় ফতুল্লায় কেটেছিল রফিকুন নবী তথা রনবীর জীবন। তিনি তখন একেবারেই ছোট। সুদূর উত্তরাঞ্চল থেকে আসার পর ফতুল্লাতেই স্থিত হয়েছিল তাঁদের পরিবার। এরপর তিপ্পান্ন সালের প্রথম দিক থেকে ঢাকায় বসবাস শুরু।
কাইয়ুম চৌধুরীর অভিমান
অগ্রজ শিল্পীদের মধ্যে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন, কামরুল হাসান, সফিউদ্দিন আহমেদ, আনোয়ারুল হক, খাজা শফিক আহমেদ, মোহাম্মদ কিবরিয়াদের গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতেন শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী। এই শিল্পী-স্রষ্টারা কাইয়ুম চৌধুরীর মনের গভীরে ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন দেশাত্মবোধ, অসাম্প্রদায়িক চেতনা, রুচিশীলতা, প্রগতিশীলতা। মান
ছবির নাম ‘মুক্তি’
গৌরিপুর রাজপরিবারের কুমার প্রমথেশচন্দ্র বড়ুয়া এলেন চলচ্চিত্র তৈরি করতে, চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে। সংগীত পরিচালক পঙ্কজ মল্লিককে একদিন নতুন ছবির স্ক্রিপ্ট পড়ে শোনাচ্ছিলেন। এক নিঃসঙ্গ চরিত্রের মানুষ এই ছবির নায়ক। চিত্রকর তিনি, আপন শিল্পকর্মে বিভোর, মেশার মতো মানুষ খুঁজে পান না।
সাদামাটা জীবন
সালমা সোবহান ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম নারী ব্যারিস্টার। শিক্ষক, আইনবিদ, গবেষক, সমাজকর্মী, কতই না পরিচয় তাঁর। তবে মানবাধিকারকর্মী হিসেবে তাঁর মূল পরিচয় গড়ে উঠেছিল। অত্যন্ত রক্ষণশীল পরিবারে তাঁর জন্ম; কিন্তু তাঁর মতো আধুনিক ও প্রগতিশীল মানুষ আমাদের সমাজে খুঁজে পাওয়া কঠিন।
কলকাতার আকাশে প্রথম প্লেন
শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর খবরের কাগজ পড়তেন না। জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির সবাই খবরের কাগজ পড়তেন, কেউ বেশি, কেউ কম। কিন্তু অবনঠাকুর সেটা ছুঁতেন না। কেন পড়তেন না, সে কথা জিজ্ঞেস করলে বলতেন, ‘খবর কি পড়তে হয়? খবর পড়ে আরাম নেই
বিখ্যাত দাবাড়ু নজরুল
বহু বিষয়েই আগ্রহ ছিল কাজী নজরুল ইসলামের। দাবা খেলা তার মধ্যে একটি। ড. কাজী মোতাহার হোসেনের সঙ্গে দাবা খেলতেন সময় পেলেই। ইংরেজি দৈনিক স্টেটসম্যান পত্রিকার দাবার আসরেও দেখা যেত
দাঁতের ডাক্তার সুভাষ বসু
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর সঙ্গে একটা দারুণ স্মৃতি ছিল মৃণাল সেনের। তিনি তখন ছোট। থাকেন ফরিদপুরে। অনেকেই জানেন, ১৭ বছর বয়স পর্যন্ত মৃণাল সেন থাকতেন ফরিদপুর শহরে। এরপর চলে আসেন কলকাতায়।
অনমনীয় আলী
এ কথা সবাই জানেন, গত শতাব্দীর ষাটের দশকে যুক্তরাষ্ট্র ভিয়েতনামের সীমান্ত লঙ্ঘন করেছিল। যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ঢুকে পড়েছিল ভিয়েতনামে। কমিউনিস্ট সরকারকে উৎখাতের জন্য তারা ‘লড়াই’ করছিল।
সেই প্রেম
১৯৪৩ সালে সলিল চৌধুরী আসাম থেকে পেলেন বাবার টেলিগ্রাম। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। তাই তিনি ছেলেকে আসামে চলে আসতে বললেন। সলিল চৌধুরী সঙ্গে আনলেন কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো, অরিজিন অব সোসাইটি, ইলিউশন অ্যান্ড রিয়ালিটি, হাউ টু বি এ গুড কমিউনিস্ট ইত্যাদি বই। বইগুলো পড়তেন, কিন্তু সব বুঝতেন না।
ছুটে চলা জীবন
ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জেলা শহরে গিয়ে পাড়া ভ্রমণে বের হতেন ওয়াহিদুল হক। যাঁরা গান শিখতে আগ্রহী, তাঁদের বাড়ি বাড়ি যেতেন। সব সময় যে উষ্ণ সংবর্ধনা পেতেন, তা নয়। কিন্তু হাল ছাড়তেন না।
জুনিয়র-মোস্টের রুটিন
আবদুশ শাকুর তখন ইংরেজিতে এমএ পরীক্ষা দিয়েছেন। ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধের কারণে পরীক্ষার ফল বের হতে আর চাকরি হতে দেরি হচ্ছে। পাবলিক সার্ভিস কমিশনের প্রথম নমিনি হিসেবে তিনি পোস্টিং পেয়েছিলেন ঢাকা কলেজে। কিন্তু জিল্লুর রহমান সিদ্দিকীর আকর্ষণে চলে গিয়েছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতে।
ইন্দো-বর্মা রেস্তোরাঁয় নির্জনতম কবি
জীবনানন্দ দাশকে নির্জনতম কবি বলা হয়। তিনি নির্জনতম কবি শুধু নন, নির্জনতম মানুষও ছিলেন। বুদ্ধদেব বসু জীবনানন্দ দাশকে প্রথম দেখেছিলেন ঢাকায়, ব্রাহ্মসমাজে। সেদিন ছিল জীবনানন্দের বিয়ে। এরপর জীবনানন্দের জীবদ্দশায় তাঁর