শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
পাট
রাজবাড়ীতে পাটকাঠি বিক্রি করে লাভবান কৃষক
রাজবাড়ীতে পাটের সুনাম রয়েছে বহু বছর আগে থেকে। ভালো দাম পাওয়ায় প্রতিবছর বাড়ছে পাটের আবাদ। সেই সঙ্গে পাটকাঠি বিক্রি করে বাড়তি লাভ করছেন কৃষকেরা। সরেজমিন জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে গিয়ে দেখা গেছে, কৃষকেরা জমি থেকে পাট কেটে ফেলেছেন।
সিন্ডিকেট কমাচ্ছে পাটের দাম
রাজশাহীতে মৌসুমের শুরুতে পাটের দাম ভালো পেয়েছেন কৃষকেরা; কিন্তু বর্তমানে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কারণে পাটের ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না চারঘাটের পাটচাষিরা। সপ্তাহের ব্যবধানে পাটের দাম মণপ্রতি ৬০০ টাকা কমেছে। কৃষকদের অভিযোগ, এ অবস্থায় পাট বিক্রি করে উৎপাদন খরচও উঠছে না।
পাটের ফলন ও দামে হতাশা
নাটোরের লালপুরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি পরিমাণ পাট চাষ করা হয়েছে। তবে ফলন ও দাম কম হওয়ায় কৃষকেরা হতাশায় পড়েছেন। লাভের আশায় অধিক খরচে পাট চাষ করে কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় দিশেহারা তাঁরা।
পাট চাষে ফলন ও দামে কৃষকের হতাশা
নাটোরের লালপুরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি পাট চাষ হলেও ফলন ও দাম কম হওয়ায় কৃষকেরা হতাশায় পড়েছেন। লাভের আশায় অধিক খরচ করে পাট চাষ করে কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় দিশেহারা তাঁরা।
পানি নেই, পাট জাগ যেন কৃষকের ‘গলার কাঁটা’
ফলন ভালো হলেও পাট পচাতে গিয়ে খরচ বেড়েছে চাষিদের। বর্ষা মৌসুমেও পানির অভাব। তাই বাধ্য হয়ে শ্যালো মেশিনে পানি তুলে পাট জাগ দিতে হচ্ছে তাঁদের। এভাবে চলতি মৌসুমে পাটের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা।
সব ধকল শেষে এবার লোকসানের আশঙ্কা
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় পাট নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা। পাটের দাম কম, জাগ দেওয়ার পানির অভাব, শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধি, শ্রমিকসংকটসহ নানা কারণে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন উপজেলার কৃষকেরা।
ভরাট ও দখল হওয়া খাল পুনর্খনন, সুবিধা পাচ্ছেন চাষিরা
নাটোরের নলডাঙ্গায় ভরা বর্ষা মৌসুমেও বৃষ্টির অভাবে ডোবা-নালায় পানি না থাকায় পাট জাগ দেওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছিলেন পাটচাষিরা। এ বছর পাটে প্রচণ্ড দাবদাহ ও অনাবৃষ্টির প্রভাব পড়েছে। উপজেলার যুগলি খালসহ বেশ কয়েকটি খাল বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন
ভোগান্তির পাটে দামেও খরা
শনির দশা কাটছে না পাটচাষিদের। ফলন ভালো হলেও খরায় পানির অভাবে পাট জাগ দিতে ভোগান্তির শেষ ছিল না। এবার দামে হতাশ চাষিরা। বাজারে পাটের চাহিদা থাকলেও আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না তাঁরা। পাট পচানো ও ধোয়ার কাজে বেগ পেতে হয়েছে চাষিদের, সেই সঙ্গে বেড়েছে খরচও।
পাটের দাম নিয়ে চিন্তায় চাষি
ফরিদপুরের বিভিন্ন হাটবাজারে উঠতে শুরু করেছে পাট। চাষিরা বাজারে বিক্রি করতে নিয়ে আসছেন তাঁদের উৎপাদিত পাট। তবে বাজারে যে দর পাচ্ছেন, এতে তাঁরা সন্তুষ্ট নন। চাষের খরচ তোলা নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন চাষিরা। তবে পাটের ক্রেতারা বলছেন, পাটের গুণগত মান সঠিক না থাকায় কম দামে বিক্রি হচ্ছে।
পাট জাগ দেওয়া নিয়ে ভোগান্তিতে চাষিরা
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় পানির অভাবে পাট জাগ দিতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়ছেন পাটচাষিরা। এবার বৃষ্টি কম হওয়ায় নদীনালা ও ডোবায় পানি না থাকায় পাট জাগ দিতে পারছেন না তাঁরা। তবে উপজেলা কৃষি কার্যালয় বলছে, পাট জাগ দেওয়ার বিকল্প হিসেবে চাষিদের রিবন রেটিং পদ্ধতিতে পাটের আঁশ ছাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
পানির অভাবে কালচে পাট, লোকসানে চাষি
চলতি মৌসুমে পাটের ফলন ভালো হলেও পানির অভাবে ঠিকমতো জাগ দিতে পারেননি কৃষকেরা। এতে পাটের আঁশ কালচে হয়ে গেছে। এসব পাট বাজারে বিক্রি করতে এসে ভাল দাম পাচ্ছেন না তাঁরা
পাটের ভালো দামের আশা
উত্তরের জেলা দিনাজপুরে চলতি মৌসুমে পাটের ভালো ফলন হয়েছে। বৈরী আবহাওয়ায় বৃষ্টিপাতের অভাবে পাট জাগ দিতে সমস্যা হলেও বাজারে ভালো দাম পাওয়ার আশা করছেন কৃষক।
পানির অভাবে পাট জাগ নিয়ে ভোগান্তি কৃষকের
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে পাটের ফলন ভালো হলেও পানির অভাবে অনেকে খেতেই পাট ফেলে রেখেছেন। এবার বৃষ্টি কম হওয়ায় ডোবায় পানি নেই। তাই পাট জাগ দিতে পারেননি অনেক কৃষক। মাঠে ফেলে রাখা পাটের আঁশও শুকিয়ে যাচ্ছে। পাট জাগ দিতে না পেরে বেকায়দায় কৃষক।
পানির অভাবে পাট জাগে খরচ দ্বিগুণ, বিপাকে চাষি
মৌসুমের শুরুতে আবহাওয়া পাট চাষের অনুকূলে থাকায় পাটের আশানুরূপ ফলন হয় এবার। জমি থেকে পাট কেটে বাড়ির উঠান, সড়কের দুই পাশে স্তূপ করে রেখেছেন কৃষকেরা। কিন্তু পাট কাটার সময় ভরা বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির দেখা না থাকায় খাল, বিল আর ডোবা-নালায় দেখা দিয়েছে পানির সংকট। ফলে পাট জাগ দিতে পারছেন না কৃষকেরা। এক পুকুরে
পানিতে পাটের জাগ ক্ষতি পরিবেশের
রংপুরের কাউনিয়ায় জনপ্রিয়তা পায়নি পাটের রিবন রেটিং পদ্ধতি। ফলে সনাতন পদ্ধতিতে পাট জাগ দেওয়ার প্রচলন রয়ে গেছে এখানে। এতে পরিবেশের ক্ষতি শুধু নয়, মানসম্মত আঁশ উৎপাদন করতে না পেরে দামেও ঠকছেন চাষিরা।
মাটি খুঁড়ে পাট জাগ শেষ নেই দুর্ভোগের
‘পানি নাই বলে শুকনা জায়গায় মাটি খুঁড়ে পাট জাগ দিচ্ছি। এই বছর বৃষ্টির কোনো দেহা পালাম না। কষ্ট করে লাগানো ফসল এভাবে নষ্ট হবে ভাবি নাই। এই পাট নিয়ে আমার ছাওয়াল (ছেলে) ও আমি অনেক কষ্ট করতেছি। হাটে বিক্রি করে সেই দাম উঠবে না।’
পাট নিয়ে বিপাকে চাষি
বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নেই মাঠের পর মাঠজুড়ে শোভা পাচ্ছে পাটখেত। পাট কাটার উপযোগী হলেও পানির অভাবে বেশির ভাগ জমির পাট কাটা শুরু হয়নি। বৃষ্টি না হওয়ায় খাল, বিল, ডোবায় পানি জমেনি। রোদে পাট নষ্ট হয়ে যাওয়ায় অনেকে পাট কেটে জমিতেই রেখে দিচ্ছেন। অপেক্ষা করছেন বৃষ্টির জন্য।