বিশ্বজুড়ে জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা সামাল দিতে এবার সূর্যের আলো কমানোর উদ্যোগ নিতে চলেছে যুক্তরাজ্য। সূর্যালোক প্রতিফলন বা ‘সোলার জিওইঞ্জিনিয়ারিং’ প্রযুক্তির মাধ্যমে সূর্যের আলো কিছুটা ঠেকিয়ে তাপমাত্রা কমানোর চেষ্টা করা হবে। এই প্রযুক্তির পরীক্ষা শুরুর জন্য সরকারি অনুমোদন মিলতে পারে আগামী কয়েক...
২০১৩ সালে, ৩৪ বছর বয়সে থর পেডারসেন এক ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্তটি শুধু ব্যতিক্রম নয়, এক কঠিন সংকল্পও বটে। কারণ তিনি কোনো উড়োজাহাজে না চড়েই পৃথিবীর প্রতিটি দেশ ঘুরে দেখার পণ করেন। প্রায় এক দশকের ব্যবধানে এভাবেই পৃথিবীর ২০৩টি দেশ ঘুরে ফেলেছেন পেডারসেন।
‘পৃথিবী হোক পথশিশুমুক্ত’—এই শিরোনামে একটি লেখা ছেপেছে ময়মনসিংহের স্থানীয় একাধিক পত্রিকা। সেই সঙ্গে সম্পাদকীয় ও উপসম্পাদকীয় পাতার এই লেখাসহ পুরো দুই পৃষ্ঠার ছাপা হুবহু।
যুক্তরাষ্ট্রের সিয়েরা নেভাদা পর্বতমালার নিচে পৃথিবীর ভূত্বক যে ধীরে ধীরে খসে পড়ছে বা খোসা ছাড়াচ্ছে, তার বিরল ও শক্তিশালী প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ৪০ বছরের ভূমিকম্পের রেকর্ড ঘাঁটতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর এই তথ্য সামনে আনেন ভূকম্পবিদ ডেবোরাহ কিলব।
চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের গুইঝৌ প্রদেশে নির্মাণাধীন হুয়াজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন সেতুটি চলতি বছরের জুনে চালু হবে। নদীর পানিস্তর থেকে সেতুটি প্রায় ২ হাজার ৫১ ফুট ওপরে থাকবে। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু ফ্রান্সের মিলাউ ভায়াডাক্টের চেয়ে এই সেতুটি প্রায় ৯৪৭ ফুট বেশি উঁচু হবে।
বিশ্ববিখ্যাত পপ তারকা কেটি পেরি সহ আরও পাঁচজন নারী সফলভাবে মহাকাশ ভ্রমণ শেষে পৃথিবীতে নিরাপদে ফিরে এসেছেন। জেফ বেজোসের ব্লু অরিজিনের নিউ শেফার্ড রকেটের মাধ্যমে এই অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা।
বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো দাবি করেছেন, তাঁর দেশ বাস্তবে কৃতিত্ব দেখানো একনায়কত্ব এবং জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তাঁর মতে, বিশ্বের অর্ধেক মানুষ এই ধরনের শাসনব্যবস্থার স্বপ্ন দেখে।
আজ থেকে প্রায় ১৩.৭ বিলিয়ন বছর আগে একটা মটরদানার মতো ক্ষুদ্র বস্তুর বিস্ফোরণের ফলে জন্ম হয়েছিল আমাদের এই মহাবিশ্বের। যাকে বলা হয়ে থাকে ‘বিগ ব্যাঙ’ বিস্ফোরণ। এই বিগ ব্যাঙের ফলেই জন্ম হয়েছে মহাবিশ্ব এবং আমাদের পৃথিবীর। এরই ধারাবাহিকতায় নানা ধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে ধীরে ধীরে এখানে উদ্ভব ঘটেছে জীবের
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) আটকে পড়া দুই নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোরকে সফলভাবে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে ইলন মাস্কের ফ্যালকন ৯ রকেট মহাকাশে পাঠিয়েছিল নাসা। এই রকেটে যুক্ত ছিল ড্রাগন ক্যাপসুল। আজ বুধবার বাংলাদেশ সময় ভোররাত ৩টা ৫৭ মিনিটে (জিএমটি ২১টা ৫৭ মিনিট) যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার
জলবায়ুবিজ্ঞানী জ্যাক হাউসফাদার একটি নতুন গ্রাফিক ভিজুয়ালাইজেশন তৈরি করেছেন। দেখলে মনে হয়. যেন এটি বসন্তে ফোটা কোনো ফুল। তবে এটি রং নীল থেকে লাল হয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে একটি উদ্বেগজনক বার্তাও দিচ্ছে। এর মানে হলো, পৃথিবী ক্রমাগত এবং দ্রুত উষ্ণ হয়ে উঠছে!
নিজের বা পৃথিবী ছেড়ে চলে যাওয়া বাবা-মায়ের আখিরাতের জন্য দান করতে ইসলামি ব্যাংকিং সেবা ‘সদকাহ্ জারিয়াহ্’ অ্যাকাউন্ট চালু করেছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে গ্রাহকেরা নিরবচ্ছিন্নভাবে দান করতে পারেন, যাতে সমাজে তাদের অবদান চলমান থাকে।
একটি নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী কার্বন ডাই-অক্সাইডের (CO₂) অর্ধেকই নিঃসরিত হয় ৩৬টি জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানির কারণে। গবেষকেরা মত দিয়েছেন, নতুন তথ্য আরও জোরালোভাবে প্রমাণ করে যে জলবায়ু সংকটের জন্য এসব কোম্পানিকে জবাবদিহির আওতায় আনা জরুরি।
সূর্যগ্রহণের সময় চাঁদে কী হয়, তা দেখতে ও দেখাতে পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো চাঁদে অবতরণ করেছে ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের একটি মহাকাশযান। আজ রোববার মার্কিন সময় রাত ৩টা ৩৫ মিনিটের দিকে (স্থানীয়) চাঁদের মাটি স্পর্শ করে টেক্সাসভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ফায়ারফ্লাই অ্যারোস্পেসের চন্দ্রযান ব্লু ঘোস্ট।
পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ মঙ্গলে আজ থেকে ৩৬০ কোটি বছর আগে বিশাল এক মহাসাগর ছিল এবং তার ঢেউ সৈকতে আছড়ে পড়ত। সম্প্রতি এমনটাই ইঙ্গিত দিচ্ছে নতুন গবেষণা। চীনের ঝুরং রোভার ২০২১-২২ সাল সময়ের মধ্যে মঙ্গলের ইউটোপিয়া প্লানিশিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভূগর্ভস্থ রাডার ব্যবহার করে সম্ভাব্য এই প্রাচীন মহাসাগরের উপকূলরেখ
অতীতের দিকে তাকালে পৃথিবীর জলবায়ুর পরিবর্তনকে রোলার কোস্টারের সঙ্গে তুলনা করা যায়। সময়ে সময়ে এই গ্রহের তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটেছে। একবার উষ্ণ হয়ে উঠেছে, আবার বরফযুগ শুরু হয়েছে। এই পরিবর্তনগুলো কখনোই স্থায়ী নয়। কিছু সময় পর পৃথিবী বর্তমানে উষ্ণ পরিবেশে ফিরে আসে। তবে নতুন এক গবেষণায় জানা যায়, আজ থেকে ১১
২০৩২ সালে পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে এমন গ্রহাণু নিয়ে উদ্বেগ ক্রমেই বাড়ছে। প্রথমে এই গ্রহাণুর পৃথিবীর সঙ্গে সংঘর্ষের সম্ভাবনা ছিল এক শতাংশ। তবে সম্প্রতি সৌরজগতের আশপাশে এর যাত্রাপথ সম্পর্কে নতুন তথ্য পাওয়ার পর বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সংঘর্ষের সম্ভাবনা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুই শতাংশে।
পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ কেন্দ্রের (ইনার কেন্দ্র) আকৃতি বদলে গেছে বলে জানিয়ছেন একদল বিজ্ঞানী। গত ২০ বছরে এই পরিবর্তন হয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক নতুন গবেষণায় এমন তথ্য পাওয়া গেছে।