আমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
বৃষ্টি আর স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় মাঝেমধ্যেই সমস্যা দেখা দেয় শিশুর। এর মধ্যে শরীরে র্যাশ অন্যতম। বিশেষজ্ঞদের মতে, আবহাওয়ার বিরূপ প্রভাব, ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া কিংবা ফাঙ্গাসের সংক্রমণ, অ্যালার্জিক রি-অ্যাকশন, ফুড অ্যালার্জি ইত্যাদি কারণে ত্বকে র্যাশ হতে পারে।
অনেকেরই কোনো কোনো খাবার খাওয়ার পর শরীরে কিছু প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। চুলকানি, ত্বক ফুলে যাওয়া বা লাল হয়ে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট, জিহবা ফুলে যাওয়া, হাঁচি-কাশি, বমি, রক্তচাপ কমে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে। আবার কিছু কিছু খাবারে হজমের সমস্যাও হতে পারে। এসবের কারণ হিসেবে সাধারণভাবে ফুড অ্যালার্জিকে দায়ী করা হয়। তবে
টনসিল প্রদাহের মূল কারণ ব্যাকটেরিয়া। এ ছাড়া ভাইরাস, অ্যালার্জি ও মুখগহ্বর সঠিকভাবে পরিষ্কার না করার জন্যও এটি হয়ে থাকে। ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণের জন্য তীব্র ব্যথাসহ টনসিল ফুলে গিয়ে অ্যাকিউট টনসিলাইটিস হয়। এর সঙ্গে জ্বর, কানে ব্যথা থাকতে পারে এবং গলার বিভিন্ন লাসিকা নালি ফুলে যেতে পারে। ব্যাকটেরিয়ার আক্র
প্রকৃতিতে বাজছে শীতের আগমনী ধ্বনি। দিনে গরম আর রাতের শেষ প্রহরে ঠান্ডার প্রভাব জানিয়ে দিচ্ছে শীত এল বলে। ঋতুচক্রের এই পালাবদলে তাই বিভিন্ন ধরনের অসুখের আশঙ্কাও বেড়ে যায়। শীতকালে জ্বর-সর্দি-কাশির পাশাপাশি মূলত ফ্লু এবং বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জিজনিত সমস্যা প্রকট হয়। কারও কারও ক্ষেত্রে এই অ্যালার্জির কা
ভাদ্রের শেষে কখনো মেঘলা, কখনো বৃষ্টি আবার কখনো রোদ। হোক বৃষ্টি, হোক রোদ কিংবা মেঘলা আকাশ—এই বাতাসে ধুলাবালি থাকবেই। শরতের বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে ধূলিকণা। এই সময়ে ভ্রমণে গিয়ে যদি ধুলার কারণে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়েন, তাহলে ঘুরতে যাওয়াটাই বৃথা। তাই এ সময় ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা মেনে চলা উচিত। যাঁদের ডা
অ্যালার্জিক রাইনাইটিসের ক্ষেত্রে ওষুধ দিয়ে উপসর্গ সম্পূর্ণরূপে কমানো সম্ভব হয় না। অ্যালার্জির উপসর্গ কমাতে হলে এর কারণ জানতে হবে এবং সেই অনুযায়ী নিয়ম মেনে চলতে হবে।
অ্যালার্জির সমস্যা অনেক মানুষের নিত্যদিনের ভোগান্তির অন্যতম কারণ। ধুলাবালু, খাবার, প্রসাধনী, পাউডার, বিছানার ধুলা এমনকি ওষুধেও অ্যালার্জি হয়। অনেক সময় এটি জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা তৈরি করে।
নগর ঢাকা বসন্তকালে বাতাসে ধুলাবালু, ফুলের পরাগরেণু ইত্যাদি ভেসে বেড়ায়। এসবের কারণে চোখে অ্যালার্জি দেখা দেয়।
আঁৎকা অসময়ে আলোচনার তুঙ্গে বেগুন। এক গবেষণাকে কেন্দ্র করে টিভি টকশো নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া তোলপাড়। শরীর ছাড়িয়ে এবার গণমাধ্যমেও ভালোই অ্যালার্জি ছড়িয়ে দিতে পেরেছে এই রসিক সবজি।
প্রতি চারজন মানুষের মধ্যে একজন চোখের কোনো না কোনো প্রকার অ্যালার্জিজনিত সমস্যায় ভুগে থাকে। এটি খুবই সাধারণ অসুখ, তবে ছোঁয়াচে নয়। কোনো জিনিসের প্রতি শরীরের অতি সংবেদনশীলতা থাকলে ওই বস্তু বা জিনিস শরীরের সংস্পর্শে এলে অতি দ্রুত কিছু উপসর্গ তৈরি হয়।
আমার মায়ের বয়স ৬৯ বছর। গ্লাস, প্লেট বা ভারী কিছু ধরলে তাঁর বাঁ হাত কাঁপে। ডান হাতও কাঁপে, তবে খেয়াল না করলে বোঝা যায় না। তাঁর হাতে কোনো ব্যথা নেই। তাঁর ডায়াবেটিসও নেই।
আমাদের নাকের ভেতরের অংশ একটি পাতলা সংবেদনশীল পর্দা দিয়ে আবৃত থাকে, যার নাম মিউকাস মেমব্রেন। কোনো অ্যালার্জিক কারণ, যেমন ঠান্ডা আবহাওয়া, ধুলাবালু বা মাইটের কারণে এই পর্দায় প্রদাহ হলে তাকে অ্যালার্জিক রাইনাইটিস বলে।
আমাদের আশপাশের পরিবেশে, এমনকি ঘরের ভেতর ধুলার মধ্যে জমে থাকে মাইট নামে কিছু ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কীট। এই অতিক্ষুদ্র কীট বা মাইটের বিপরীতে আমাদের শরীরে কিছু বিরূপ অনুভূতির সৃষ্টি হয়। এই ‘বিরূপ অনুভূতি’ই ডাস্ট অ্যালার্জি বা ডাস্ট মাইট অ্যালার্জি।
‘অ্যাকুয়াজেনিক আর্টিক্যারিয়া’ নামে একধরনের অ্যালার্জি আছে। এর কারণে বৃষ্টির পানি হাতে-পায়ে লাগলে লাল দানা উঠে চুলকানি শুরু হয়। অনেকক্ষণ চুলকানোর পর ঠিক হয়।
সামনে কোরবানির ঈদ। এই ঈদ ঘিরে প্রচুর খাবারের আয়োজন থাকে। বেশির ভাগ পদ থাকে গরুর মাংসের। অ্যালার্জির কারণে অনেকেই গরুর মাংস খেতে পারেন না। এ সমস্যা থাকলে গরুর মাংস, চিংড়ি মাছ, ইলিশ মাছ কিংবা বেগুন না খাওয়াই ভালো।