ইসরায়েলের কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্য দিয়ে গাজায় ত্রাণসহায়তা প্রবেশ করে। গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষকে গাজায় পানি প্রবেশে বাধা দিয়ে ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে গণহত্যা এবং নিধনযজ্ঞ চালানোর অভিযোগ এনেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ।
গাজায় ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানোর অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) বা বিশ্ব আদালতে আগেই মামলা করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। এবার তাদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কিউবা। গতকাল শুক্রবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগে আইসিজেতে মামলা করার ঘোষণা দিয়েছে উত্তর আমেরিকার দেশটি।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ, যুদ্ধবিধ্বস্ত ও দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকা ভূখণ্ড গাজার বাসিন্দাদের কাছে শিগগির খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করে দুর্ভিক্ষ ঠেকাতে প্রয়োজনীয় ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ইসরায়েলকে আদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে)। তবে এই নির্দেশনা না মেনে গাজার রাফাহে অভিযান
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় মৌলিক সেবাসহ প্রয়োজনীয় ত্রাণ সহায়তা নিশ্চিত ও দুর্ভিক্ষ রোধে পদক্ষেপ নিতে ইসরায়েলকে আদেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত (আইসিজে)। গতকাল বৃহস্পতিবার গাজার পরিস্থিতি উল্লেখ করে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকা অন্তর্বর্তী আদেশ জারির
আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে (আইসিজে) ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলের ৫৭ বছরের দখলদারিত্ব নিয়ে শুনানি শুরু হয়েছে। নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে আজ সোমবার আইসিজের প্রধান কার্যালয়ে এই শুনানি শুরু হয়। শুনানিতে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল-মালিকি
গত জানুয়ারির শেষ দিকে গাজায় গণহত্যামূলক কর্মকাণ্ড বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দেয় আইসিজে বা বিশ্ব আদালত। সেই নির্দেশ অনুসারে, গত সোমবার নেদারল্যান্ডসের একটি আদালত সরকারকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানের সমস্ত যন্ত্রাংশের রপ্তানি বন্ধ করার জন্য এক সপ্তাহ সময় বেঁধে দিয়েছে। উল্লেখ্য, গাজায় বোমা হামলায় এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান
ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ইসরায়েলের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়ছে। গাজার ঘনবসতিপূর্ণ রাফাহ অঞ্চলে স্থল অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর আরও আইনি চাপ সৃষ্টি করতে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের (আইসিজে) প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। আর রাফাহে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার
গত ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা যখন হেগের আন্তর্জাতিক আদালতে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে, তখন থেকেই পুরো বিশ্ব এর ফলাফলের দিকে অধীর আগ্রহে তাকিয়ে ছিল। সর্বজনীন আলোচনায় যে প্রশ্নটি সবার মনে জেগেছে তা হলো, প্রেসিডেন্ট