হাইতিতে অব্যাহত আছে শক্তিশালী সশস্ত্র গ্যাংগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ। এতে মার্চের প্রথম তিন সপ্তাহের মধ্যেই দেশটির রাজধানী ছেড়েছে ৫৩ হাজারের বেশি মানুষ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি হওয়ায় সাধারণ মানুষের জন্য রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্স আর নিরাপদ নয়। এই অচলাবস্থায় কাটিয়ে ওঠার পথ দেখাতে পারছেন না দেশটির রাজ
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাইতির অন্তর্বর্তী প্রেসিডেনশিয়াল কাউন্সিলের সামনে বানের জলের মতো ঢুকতে থাকা বিদেশি অস্ত্র নিয়ন্ত্রণই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এরই মধ্যে অস্ত্রের ঝনঝনানির কারণে লোকজন গণহারে রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্স ছেড়ে চলে যাচ্ছে
ঔপনিবেশিক শাসন থেকে স্বাধীন হওয়া প্রথম দেশগুলোর একটি ক্যারিবীয় অঞ্চলের হাইতি। তবে ঔপনিবেশিক শক্তিগুলোর কূটচালসহ নানা কারণে দেশটি স্বাধীনতার ২২০ বছর পরও রাষ্ট্র হিসেবে দাঁড়াতে পারেনি। হাইতির এই ছদ্ম পরাধীনতার পেছনের বড় কারণ, পশ্চিমা বিশ্ব ও তাদের বহুজাতিক করপোরেশনগুলোর সম্মিলিত অপচেষ্টা।
অবশেষে পদত্যাগ করেছে হাইতির প্রধানমন্ত্রী এরিয়েল হেনরি পদত্যাগ করেছেন। গায়ানার প্রেসিডেন্ট ও ক্যারিবিয়ান কমিউনিটির (ক্যারিকম) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইরফান আলী এ তথ্য জানিয়েছেন। ক্যারিবীয় অঞ্চলের দেশটিতে কয়েক সপ্তাহ ধরে সহিংসতার পাশাপাশি পদত্যাগের
ক্যারিবিয়ান সাগরের দেশ হাইতিতে সশস্ত্র গ্যাংদের নির্মূলে নিরাপত্তা বাহিনী পাঠাতে চায় বাংলাদেশ। সম্প্রতি হাইতির দুটি কারাগারে হামলা চালায় গ্যাংরা। এরপর ওই কারাগার থেকে কয়েক হাজার বন্দী পালিয়ে যায়। এখন ওই গ্যাংরা দেশটির সরকার পতনের হুমকি দিচ্ছে।
হাইতির রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্সে সংবাদমাধ্যমকে গ্যাং লিডার জিমি চেরিজিয়ার বলেন, ‘এরিয়েল হেনরি যদি পদত্যাগ না করেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যদি তাকে সমর্থন করতে থাকে তাহলে শুরু হতে পারে গৃহযুদ্ধ—যা আমাদের গণহত্যার দিকে নিয়ে যাবে। হয় স্বর্গ নয়তো নরকে পরিণত হবে হাইতি। বড় বড় হোটেলে বসে থাকা গুটিকয়েক কয়েক ধ
হাইতির রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্সের প্রধান কারাগারে গ্যাং সদস্যদের হামলায় অন্তত ১২ জন মারা গেছেন। আর কারাগার থেকে পালিয়েছেন কয়েক হাজার কয়েদি। গতকাল রোববার বার্তা সংস্থা এএফপির এক সংবাদদাতা জানান, তিনি কারাগারটিতে প্রায় এক ডজন মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেছেন।
হাজারো বছরের পুরোনো এক ঐতিহ্য এটি। দিয়া দে লস মুয়েরতস নামের মেক্সিকোর এই রীতি ইংরেজিতে পরিচিত ‘ডে অব দ্য ডেড’ নামে। মৃতদের স্মরণ করে ও শ্রদ্ধা জানিয়ে পালন করা হয় এটি।
ক্যরিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের দেশ হাইতিতে সন্দেহভাজন অন্তত ১২ অপরাধীকে পিটিয়ে হত্যা ও তাঁদের মরদেহগুলো আগুনে পুড়ে ফেলা হয়েছে। দেশটির রাজধানী পোর্ট অব প্রিন্সে এ ঘটনার পর থেকে অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে।
তুরস্ক ও সিরিয়ার সীমান্ত অঞ্চলে পর পর দুটি ভয়ানক শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে। ধসে পড়ে বহু ভবন। ভয় ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে বিস্তীর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে। এ দুর্যোগে দুই হাজারের বেশি মানুষের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। এ সংখ্যা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই মর্মান্তিক দ
পেরুর উত্তর পশ্চিমাঞ্চলীয় পাহাড়ি এলাকায় একটি যাত্রীবাহী বাস দুর্ঘটনায় অন্তত ২৪ জন নিহত হয়েছে। বাসটিতে ৬০ জন যাত্রী ছিল। বেশির ভাগ যাত্রী ছিল হাইতির নাগরিক। স্থানীয় পুলিশর বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে বিরোধী রাজনীতিবিদ মন্টানা অ্যাকর্ড এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা হেনরির শাসনের বিরোধিতা করছেন। নির্বাচনে একটি রূপান্তরের অঙ্গীকার ছিল, কিন্তু ব্যাপক নিরাপত্তাহীনতার কারণে ভোট হয়নি। হেনরি নির্বাচন কমিশনও ভেঙে দিয়েছেন।
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দেশ হাইতিকে ১০৫ মিলিয়ন বা সাড়ে ১০ কোটি ডলার জরুরি সহায়তা দিচ্ছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। সোমবার এই সহায়তার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি
হাইতিতে বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মধ্যে সহিংসতায় ১০ দিনে দুই শতাধিক নিহত হয়েছে। জাতিসংঘের বরাত দিয়ে আজ মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
বাহামা উপকূলে নৌকাডুবিতে কমপক্ষে ১৭ জন হাইতিয়ানের মৃত্যু হয়েছে। কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি
হাইতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী গ্যাংগুলোর যুদ্ধে অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ৬ জন শিশুও ছিল। এই যুদ্ধের ফলে এলাকা ছেড়ে চলে যেতে হয়েছে নারী–শিশুসহ কয়েক হাজার মানুষকে। গত রোববার থেকে....
গত বছরের ৭ জুলাই প্রেসিডেন্ট মোইসেকে তার বাসভবনে বন্দুকধারী গুলি চালিয়ে হত্যা করে। হত্যাকাণ্ডের পরপরই দেশটির তৎকালীন পুলিশ প্রধান লিওন চার্লস বলেছিলেন, ‘জোসেফ প্রেসিডেন্ট হত্যায় অস্ত্র সরবরাহ করেছিলেন এবং মিটিং আয়োজন করেছিলেন।’