অজয় দাশগুপ্ত
দেশে অর্থনৈতিক উন্নয়ন দৃশ্যমান। গতবার দেশে গিয়ে চোখে ধাঁধা লাগার মতো অবস্থা। যেদিকে তাকাই দেখি উড়াল পুল, বড় বড় দালান। আকাশে মাথা উঁচু করা সেসব দালানকোঠার ভিড়ে নীল আকাশের দেখা পাওয়াই কঠিন। উধাও আকাশ, উধাও হাওয়া। এর ফাঁকেই হারিয়ে গেছে সংস্কৃতি। মনে হতে পারে ভুল বলছি। কিন্তু একটু ভালো করে ভাবুন তো আসলেই কি আমাদের গান-বাজনা, কবিতা, গল্প আগের জায়গায় আছে? সমাজ কোথায় বা কোন জায়গায় দাঁড়িয়ে তার দর্পণ সংস্কৃতি। সেদিকে তাকালে কি ভরসা পাই আমরা?
রবীন্দ্রনাথের মতো বাঙালিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে তারুণ্য। কোনো প্রমাণ বা উপাত্ত ছাড়াই বলা হয় তিনি নাকি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন। এ কারণটি অজুহাত মাত্র। ঠিক একইভাবে কাজী নজরুলকে ওপরে ভালোবাসলেও তাঁর বিরুদ্ধে ক্ষোভ আছে ভেতরে। যে কারণে নতুন প্রজন্মে তাঁরা উভয়েই এখন আছেন, আবার নেই। চর্চা বিষয়টা যে ধারাবাহিক এবং নিরন্তর, সেটাই ভুলে যাচ্ছি আমরা। এ কারণেই হিরো আলমের উদ্ভব। এ কারণেই সে এখন হিরো! আজকাল গানের জগৎ কাদের দখলে, সেটাও আমরা জানি। আপনার হাতে টিভি বা মিডিয়া থাকলেই হলো। আপনি গান গান না ‘গান’ ফায়ার করেন, সেটা বিষয় না। আপনি যা খুশি তা-ই করতে পারেন। এ বিষয়গুলো এখন সবাই জানেন এবং মানতে বাধ্য হন।
আর্থিক প্রগতি বা উন্নতি মানুষের জন্য অপরিহার্য। তা না হলে দেশ খারাপ থাকে। সমাজে অশান্তি দানা বাঁধে। কিন্তু সংস্কৃতি না থাকলে সমাজ বাঁচে বটে, তবে তার আত্মা থাকে না। এই যে দেশে এত অন্যায়, সমাজে এত অনাচার, এত অকল্যাণ, এর নাম কি মানুষ হিসেবে বাঁচা? মানুষের সঙ্গে যেকোনো প্রাণীর তফাত তো শিরদাঁড়ায়। মানুষ শিরদাঁড়া উঁচু করতে জানে। একমাত্র তার আছে কথা বলার শক্তি। ভাবার শক্তি। তার মগজ কাজ করে বলেই পৃথিবীতে অনেক অনাচার উৎপাত হতে পারেনি। হতে পারে না। সেই শক্তি আজ কি আছে সমাজে? থাকলে এককালে যে সমাজ নামকরা সব শিল্পীর জন্ম দিয়েছে, জন্ম দিয়েছে তার গর্ভে কালজয়ী মানুষের, এখন একজনও তেমন মানুষ কেন জন্মায় না? কেন গত কুড়ি বছরে আমাদের সমাজ থেকে উধাও হয়ে গেছে বিজ্ঞানী, গবেষক, মেধাবী বাঙালি? কেন আমরা পাই না একজন সুর সাধক, একজন তেমন লেখক, যাঁর লেখা টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত কাঁপিয়ে দিতে পারে? কবে দেখেছি সেই নাটক, যা সারা দেশের মানুষকে একসঙ্গে হাসিয়েছে, ভাসিয়েছে এক কান্নায়? খেয়াল করবেন, এখন সবকিছু তর্ক আর শুচিবাইয়ের আওতায়।
যে দেশের নারীরা বাঙালিয়ানার প্রতীক, যাঁরা আমাদের মা, বোন বা কন্যা, তাদের কপালে টিপ থাকলেই নাকি সমাজ উচ্ছন্নে যাবে! টিপ পরা যাবে না, হাতে লাল চুড়ি পরা বারণ—এসব প্রমাণ করে সংস্কৃতি মৃতপ্রায়। সবচেয়ে যেটা কষ্টের, একসময় আমাদের পরিচয় ছিল প্রতিবাদী জাতি হিসেবে। আমরা কত কারণে প্রাণ দিয়েছি! ভাষা, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, এমন কারণে জান দেওয়া জাতি আজ গলায় পা পড়লেও শব্দ করে না। আপসের নামে, লোভের নামে বেড়ে ওঠা এই সমাজ কি পারবে কোনো বিপদ ঠেকাতে?
চারদিকে আর্থিক উন্নতি আর টাকাপয়সার বাড়-বাড়ন্তে সমাজের এসব দিক চাপা পড়ে যাচ্ছে। এটা আমাদের সমাজ বা জাতির পরিচয় বহন করে না। টাকাপয়সা দুনিয়ার বহু দেশে আছে। বেশি বেশিই আছে। যা নেই তা হলো, পরিচয় বা আত্মপরিচয়ের বিশালতা। যুগ যুগ ধরে চলে আসা ঐতিহ্য আর অতীতকে হঠাৎ অস্বীকার বা তাকে দমিয়ে রাখার যে প্রবণতা, এর মধ্যে ভয় পাওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে।
বাঙালি একাত্তরে এ দেশ স্বাধীন করেছিল মুক্ত হওয়ার জন্য। যে কারণে আমরা এর নাম দিয়েছি মুক্তিযুদ্ধ। এই মুক্তি কি শুধু ভূখণ্ডের মুক্তি? এর ভেতরে ছিল মন, আত্মা, সংস্কৃতি, সমগ্র জীবন ও জীবনবোধের মুক্তি। আমরা দায় নিতে অনভ্যস্ত এক জাতি। সে কারণে পঁচাত্তরের আগস্টের ওপর দায় চাপিয়ে পার পেতে চাই। তারপর তো অনেক জল গড়িয়েছে। গড়িয়েছে অনেক অশ্রু, অনেক আনন্দধারা। কত মেঘ কেটে গেছে। কেটে গেছে কত রাত। তারপর আওয়ামী লীগের শাসনকাল এল জাঁকিয়ে। সে আমলে আজ সংস্কৃতি নির্জীব, সংস্কৃতির প্রহরী নামে পরিচিত সুধীজন বুদ্ধিজীবীরা আজ উধাও। তাদের মুখে রা নেই। অন্যদিকে একদল পদ, পদক আর পদবিলোভী মানুষের পদচারণে মুখরিত সংস্কৃতি।
এখন আবার শুনছি অর্থনীতির হালও নাকি ধীরে ধীরে খারাপের দিকে যাচ্ছে। আইএমএফের কাছে টাকা চেয়েছে সরকার। মন্ত্রী বলেছেন, আমাদের অঢেল টাকা নেই। টাকার অভাব আছে। দুনিয়ার বহু দেশের তুলনায় এখনো ভালো আছে বাংলাদেশ। কিন্তু পৃথিবী বিচ্ছিন্ন না। আমাদের ঘাড়েও যুদ্ধ, সংঘাত, করোনার চাপ। এসব সামলিয়ে সরকার তথা শেখ হাসিনার আপ্রাণ চেষ্টায় দেশ সামনে এগোলেও সময় কঠিন। যখন এই বিড়ম্বনাগুলো তেড়ে আসে, তখন সংস্কৃতি, গঠনমূলক সমালোচনা, প্রতিবাদের ন্যায্যতা জাতিকে পথ দেখায়। সে জানালা রুদ্ধ করে দিলে মানুষ নিশ্বাস নেবে কোথায়? এটাই দুর্ভাবনার বিষয় এখন।
লেখক: অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী
দেশে অর্থনৈতিক উন্নয়ন দৃশ্যমান। গতবার দেশে গিয়ে চোখে ধাঁধা লাগার মতো অবস্থা। যেদিকে তাকাই দেখি উড়াল পুল, বড় বড় দালান। আকাশে মাথা উঁচু করা সেসব দালানকোঠার ভিড়ে নীল আকাশের দেখা পাওয়াই কঠিন। উধাও আকাশ, উধাও হাওয়া। এর ফাঁকেই হারিয়ে গেছে সংস্কৃতি। মনে হতে পারে ভুল বলছি। কিন্তু একটু ভালো করে ভাবুন তো আসলেই কি আমাদের গান-বাজনা, কবিতা, গল্প আগের জায়গায় আছে? সমাজ কোথায় বা কোন জায়গায় দাঁড়িয়ে তার দর্পণ সংস্কৃতি। সেদিকে তাকালে কি ভরসা পাই আমরা?
রবীন্দ্রনাথের মতো বাঙালিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে তারুণ্য। কোনো প্রমাণ বা উপাত্ত ছাড়াই বলা হয় তিনি নাকি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন। এ কারণটি অজুহাত মাত্র। ঠিক একইভাবে কাজী নজরুলকে ওপরে ভালোবাসলেও তাঁর বিরুদ্ধে ক্ষোভ আছে ভেতরে। যে কারণে নতুন প্রজন্মে তাঁরা উভয়েই এখন আছেন, আবার নেই। চর্চা বিষয়টা যে ধারাবাহিক এবং নিরন্তর, সেটাই ভুলে যাচ্ছি আমরা। এ কারণেই হিরো আলমের উদ্ভব। এ কারণেই সে এখন হিরো! আজকাল গানের জগৎ কাদের দখলে, সেটাও আমরা জানি। আপনার হাতে টিভি বা মিডিয়া থাকলেই হলো। আপনি গান গান না ‘গান’ ফায়ার করেন, সেটা বিষয় না। আপনি যা খুশি তা-ই করতে পারেন। এ বিষয়গুলো এখন সবাই জানেন এবং মানতে বাধ্য হন।
আর্থিক প্রগতি বা উন্নতি মানুষের জন্য অপরিহার্য। তা না হলে দেশ খারাপ থাকে। সমাজে অশান্তি দানা বাঁধে। কিন্তু সংস্কৃতি না থাকলে সমাজ বাঁচে বটে, তবে তার আত্মা থাকে না। এই যে দেশে এত অন্যায়, সমাজে এত অনাচার, এত অকল্যাণ, এর নাম কি মানুষ হিসেবে বাঁচা? মানুষের সঙ্গে যেকোনো প্রাণীর তফাত তো শিরদাঁড়ায়। মানুষ শিরদাঁড়া উঁচু করতে জানে। একমাত্র তার আছে কথা বলার শক্তি। ভাবার শক্তি। তার মগজ কাজ করে বলেই পৃথিবীতে অনেক অনাচার উৎপাত হতে পারেনি। হতে পারে না। সেই শক্তি আজ কি আছে সমাজে? থাকলে এককালে যে সমাজ নামকরা সব শিল্পীর জন্ম দিয়েছে, জন্ম দিয়েছে তার গর্ভে কালজয়ী মানুষের, এখন একজনও তেমন মানুষ কেন জন্মায় না? কেন গত কুড়ি বছরে আমাদের সমাজ থেকে উধাও হয়ে গেছে বিজ্ঞানী, গবেষক, মেধাবী বাঙালি? কেন আমরা পাই না একজন সুর সাধক, একজন তেমন লেখক, যাঁর লেখা টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত কাঁপিয়ে দিতে পারে? কবে দেখেছি সেই নাটক, যা সারা দেশের মানুষকে একসঙ্গে হাসিয়েছে, ভাসিয়েছে এক কান্নায়? খেয়াল করবেন, এখন সবকিছু তর্ক আর শুচিবাইয়ের আওতায়।
যে দেশের নারীরা বাঙালিয়ানার প্রতীক, যাঁরা আমাদের মা, বোন বা কন্যা, তাদের কপালে টিপ থাকলেই নাকি সমাজ উচ্ছন্নে যাবে! টিপ পরা যাবে না, হাতে লাল চুড়ি পরা বারণ—এসব প্রমাণ করে সংস্কৃতি মৃতপ্রায়। সবচেয়ে যেটা কষ্টের, একসময় আমাদের পরিচয় ছিল প্রতিবাদী জাতি হিসেবে। আমরা কত কারণে প্রাণ দিয়েছি! ভাষা, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, এমন কারণে জান দেওয়া জাতি আজ গলায় পা পড়লেও শব্দ করে না। আপসের নামে, লোভের নামে বেড়ে ওঠা এই সমাজ কি পারবে কোনো বিপদ ঠেকাতে?
চারদিকে আর্থিক উন্নতি আর টাকাপয়সার বাড়-বাড়ন্তে সমাজের এসব দিক চাপা পড়ে যাচ্ছে। এটা আমাদের সমাজ বা জাতির পরিচয় বহন করে না। টাকাপয়সা দুনিয়ার বহু দেশে আছে। বেশি বেশিই আছে। যা নেই তা হলো, পরিচয় বা আত্মপরিচয়ের বিশালতা। যুগ যুগ ধরে চলে আসা ঐতিহ্য আর অতীতকে হঠাৎ অস্বীকার বা তাকে দমিয়ে রাখার যে প্রবণতা, এর মধ্যে ভয় পাওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে।
বাঙালি একাত্তরে এ দেশ স্বাধীন করেছিল মুক্ত হওয়ার জন্য। যে কারণে আমরা এর নাম দিয়েছি মুক্তিযুদ্ধ। এই মুক্তি কি শুধু ভূখণ্ডের মুক্তি? এর ভেতরে ছিল মন, আত্মা, সংস্কৃতি, সমগ্র জীবন ও জীবনবোধের মুক্তি। আমরা দায় নিতে অনভ্যস্ত এক জাতি। সে কারণে পঁচাত্তরের আগস্টের ওপর দায় চাপিয়ে পার পেতে চাই। তারপর তো অনেক জল গড়িয়েছে। গড়িয়েছে অনেক অশ্রু, অনেক আনন্দধারা। কত মেঘ কেটে গেছে। কেটে গেছে কত রাত। তারপর আওয়ামী লীগের শাসনকাল এল জাঁকিয়ে। সে আমলে আজ সংস্কৃতি নির্জীব, সংস্কৃতির প্রহরী নামে পরিচিত সুধীজন বুদ্ধিজীবীরা আজ উধাও। তাদের মুখে রা নেই। অন্যদিকে একদল পদ, পদক আর পদবিলোভী মানুষের পদচারণে মুখরিত সংস্কৃতি।
এখন আবার শুনছি অর্থনীতির হালও নাকি ধীরে ধীরে খারাপের দিকে যাচ্ছে। আইএমএফের কাছে টাকা চেয়েছে সরকার। মন্ত্রী বলেছেন, আমাদের অঢেল টাকা নেই। টাকার অভাব আছে। দুনিয়ার বহু দেশের তুলনায় এখনো ভালো আছে বাংলাদেশ। কিন্তু পৃথিবী বিচ্ছিন্ন না। আমাদের ঘাড়েও যুদ্ধ, সংঘাত, করোনার চাপ। এসব সামলিয়ে সরকার তথা শেখ হাসিনার আপ্রাণ চেষ্টায় দেশ সামনে এগোলেও সময় কঠিন। যখন এই বিড়ম্বনাগুলো তেড়ে আসে, তখন সংস্কৃতি, গঠনমূলক সমালোচনা, প্রতিবাদের ন্যায্যতা জাতিকে পথ দেখায়। সে জানালা রুদ্ধ করে দিলে মানুষ নিশ্বাস নেবে কোথায়? এটাই দুর্ভাবনার বিষয় এখন।
লেখক: অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪