শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
পথের কথা
'ছেঁড়া রুটি' বিক্রি করে সংসার চালায় ছোট্ট কামরুল
কামরুলের ভাষায়, সে 'ছেঁড়া রুটি' বিক্রি করে। রুটিগুলো খুব বড় আকারের হওয়ায় ছিঁড়ে টুকরো করে বিক্রি করে বলে এই নাম। এই রুটি কিনলে হালুয়া ফ্রি। ঘণ্টা তিনেক ফেরি করে ১৮টি রুটি বিক্রি করলে ৯০০ টাকা উপার্জন হয়।
‘সাইজমতো জুতা খুঁজে পাচ্ছি না’
১৮ মাস পরে স্কুল খুলছে, ক্লাসে যাবে সাউথ পয়েন্ট স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র ফাহিম মোসলেহিন। কিন্তু স্কুলড্রেস-জুতা তো আর গায়ে-পায়ে লাগছে না। এমন পরিস্থিতিতে স্কুল থেকে নির্ধারিত ড্রেস কিনে আনলেও একের পর এক দোকান ঘুরেও মাপমতো জুতা কিনতে পারছেন না পিতা মোসলেহ উদ্দিন।
তিনি রিকশা চালান শখে এবং সুখে
তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম দেখা এবং কথা হয়েছিল বছর তিনেক আগে। তিন বছর পর আবার দেখা, দেখেই মনে হলো, আরে! কোথায় দেখেছি তারে! বেশিক্ষণ স্মৃতি হাতড়াতে হলো না। গলায় জড়ানো গামছা দেখেই মনে পড়ল প্রথম দেখার কথা। পুরোনো কথা মনে করতে কখনো আমার বেশি বেগ পেতে হয় না।
৫ টাকার দুঃখ
অনেক দোকানে এই চকলেটের কোনো দামই নাই। অনেক মাইনসের কাছেও নাই। কিন্তু আমার কাছে এইটাই জীবন।
টুলির দুঃখ ঘুচল না
ভ্যানে বিক্রির জন্য সাজানো হরে কমাল। বাচ্চাদের জন্য রয়েছে কিছু বেলুন। এই বেলুন পেয়ে সব বাচ্চা খুশিই হয়। কিন্তু যিনি বেলুন বেচেন, তাঁর জীবনটা দুঃখে ভরা। তাই একজন নারী হয়েও হরেক মালের ব্যবসা করতে হয় তাঁকে। ভ্যান চালিয়ে ঘুরতে হয় শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত।
পুরোনো দিনের কথা মনে পড়ে যায়
এক হাতে ঘুণ্টি আরেক হাতে সাইকেলের হ্যান্ডেল। সাইকেলের পেছনে বাঁধা একটি বাক্সে লাল, সবুজ, হলুদ রঙ্গের লাড্ডু আইসক্রিম। সাইকেলের প্যাডেল ঘুরছে আর চলছে হাঁক, 'দাদায় খেলে দাদি খুশি, ভাই খেলে ভাবি খুশি।'
‘জীবন মানে কষ্ট!’
পড়ন্ত বিকেলে বনশ্রীর ৩ নম্বর রোডের এক কোণে ল্যাম্পপোস্টের নিচে যিনি বসে আছেন তাঁর নাম শহীদ মিয়া। সামনে দুটো ঝুড়ি, তাতে তাঁর ভাষায়, ‘শাকপাতা’। দেখে বোঝা যাচ্ছে, আজকের ব্যবসা মোটেই ভালো হয়নি।
ছোটবেলায় হামের টিকা দিয়েছিলাম, করোনার টিকা লাগবো?
করোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিক্রি করেন মো. নুরুল ইসলাম। ৯ মাস আগে ৫০০ টাকা প্রাথমিক পুঁজিতে শুরু করা এই ব্যবসার মূলধন এখন অন্তত ২৫ হাজার টাকা। আর প্রতি মাসে লাভ কমপক্ষে ১০ হাজার টাকা।
‘টিকায় কাম হবি না’
‘টিকায় কাম হবি নানে। মরবার সময় হলি টিকা ঠেকাতে পারবি না। আমরা করোনায় ভয় পাই নে। চাষি মানুষ, মাঠে–ঘাটে কাজ করলি করোনা মরে যায়।’ কথাগুলো বলছিলেন সদর উপজেলার আহ্লাদীপুর গ্রামের হোসেন শেখ।
ক্ষুধার তাড়নায় লকডাউন ভঙ্গ
ঘড়ির কাঁটায় দুপুর পৌনে একটা। কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নে গাবতলী আমিন বাজার ব্রিজে কঠোর অবস্থানে পুলিশ, প্রশাসন। এরই মধ্যে মুখে মাস্ক না পরলেও হাতে কিছু মাস্ক নিয়ে হাজির আনুমানিক ৮ বছরের এই শিশু। জানা গেল, ক্ষুধার তাড়নায় বাধ্য হয়ে মাস্ক বিক্রির কাজে নেমেছে সে।
‘একটা চা খাইবেন স্যার’
উত্তর–দক্ষিণে দেখলে এই রাস্তাটা ক্রুশের মতো। ক্রুশের মাথার দিকে এক ও দুই নম্বর সড়কের মাঝামাঝিতে একটি চিকেন ফ্রাইয়ের দোকান। শুক্রবারের অলস সন্ধ্যা। আকাশে মেঘ। সুস্বাদু চিকেন ফ্রাই খেয়ে বেরোতে গিয়ে আটকে গেলাম ঝুম বৃষ্টিতে।
‘এইখানে অনলাইনে মোবাইল কিনলে সাবান আসে’
খুলনার মেহেরপুর থেকে গরু বিক্রির জন্য ঢাকায় এসেছেন মো. সোহেল রানা। সোহেল মূলত সিঙ্গাপুর প্রবাসী। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে দেশে ফিরে করোনায় আটকে গেছেন। তাই বসে না থেকে কোরবানি উপলক্ষে এলাকা থেকে ১৪টি গরু এনে ঢাকায় বিক্রি করছেন।
‘আপনাগের যেমন বাচ্চা, আমাগেরও এইডা’
বৃষ্টির কারণে গরুর কষ্ট দেখে যেন আরও বেশি কষ্ট পাচ্ছেন মো. নুর জামাল। সিরাজগঞ্জ থেকে বনশ্রীর মেরাদিয়া হাটে আনা ৮৬টি গরুর মধ্যে এখনো যে ৭৮টি গরু বিক্রি বাকি। এরই মাঝে বৃষ্টি শুরু হওয়ায় গরুর জন্য সমস্যা সৃষ্টি হতে থাকে। এই কষ্ট, সমস্যাই যেন ফুটে উঠেছে নুর জামালের কণ্ঠে।
কেউ ৫০০ টাকাও দেয়, আবার কেউ চার আনাও দেয় না
আজ সকালে কর্মব্যস্ত শহর থেকে যখন কিছুদিনের ছুটিতে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছিলাম সকাল থেকেই মনটা খুব ভালো ছিল। বেশ তাড়াহুড়ো করে কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে যখন পৌঁছালাম, তখন ট্রেনটা স্টেশনেই দাঁড়িয়েছিল
‘মেসি আরও অনেক কাপ পাইব’
আর্জেন্টিনার ১০ নম্বর জার্সি পরে যিনি পানের দোকান চালাচ্ছেন, তাঁর নাম কী হতে পারে, তা নিশ্চয়ই আগাম জানা যাবে না। কিন্তু তাঁর কাছে গিয়ে ভিডিও করার অনুমতি নেওয়ার পর নাম জেনে নেওয়াটাই তো রেওয়াজ।
‘কষ্ট তো বেদনায় ভরপুর’
আর্জেন্টিনা–ব্রাজিল কোপা আমেরিকা ফাইনাল শেষ হওয়ার পর মেসির হাতে কাপ উঠতেই বেরিয়ে পড়ি। রাস্তায় উল্লাস দেখা যায় কিনা, সেটাই ছিল বের হওয়ার উদ্দেশ্য। রাস্তার দুপাশে জমে ওঠা বাজার থেকে বের হয়ে সলিমুল্লাহ রোডের দিকে যাওয়ার সময় চোখে পড়ে চার তরুণ। আড্ডা মারছে তারা। ভেসে ভেসে যে কথাগুলো কান পর্যন্ত পৌঁছায়, ত
মাস্ক উঠেছে মাথায়
মেরাদিয়া এলাকায় ফল বিক্রিতা মাহফুজ। করোনা সংক্রমণ রোধে কঠোর লকডাউনেও দোকান খুলেছেন। মাস্কের ব্যবহার করছেন তবে মুখে নয়, মাথায়। ফেসবুকে দেখা এক ভিডিওতে অনুপ্রেরণা পেয়েই তাঁর মাস্ক মাথায় উঠেছে।