বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
জীবন অগাধ
তাঁর কথা নয়, তাঁকে শোনা
রোমাঁ রোলাঁ যে বাড়িতে থাকেন, তার একদিকে হ্রদ, অন্যদিকে পর্বত। লেজার পর্বতমালার নিচে জেনেভা হ্রদ, সেখানে গ্রামের পর গ্রাম। তারই এক গ্রামে তখন থাকতেন রোমাঁ রোলাঁ।
নূরলদীন
নূরলদীনের কোনো হদিস কেউ করেনি কখনো। হদিস করার মতো তথ্য-উপাত্তও ছিল না। কিন্তু পড়াশোনার খাতিরেই লন্ডনের বিবিসি লাইব্রেরিতে গিয়ে একদিন সৈয়দ শামসুল হক আবিষ্কার করলেন নূরলদীনকে।
রামগড়ুরের ছানা
মার্ক টোয়েনের মতো আমুদে লেখক ইতিহাসে বিরল। জীবনটাকে তিনি আনন্দময় করে রেখেছিলেন। রাস্তা দিয়ে যখন চলতেন, তখন সঙ্গীর সঙ্গে রসিকতা করতেন। হাসির গল্প বলতেন। মার্ক টোয়েনের গল্প শুনে না হেসে কেউ মুখ বন্ধ রাখবে—এ রকম ঘটনা কখনো ঘটেনি। তবে ঘটল একবার।
শুরু
একেবারে ছেলেবেলায় মকসুদ-উস-সালেহীন, বজলুল করিমদের ড্রামা সার্কেলের নাটকের মহড়া দেখতেন নাসির উদ্দীন ইউসুফ। পল্টনে নাসির উদ্দীনদের বাড়ির দুটো বাড়ি পরেই ছিল ড্রামা সার্কেলের বজলুল করিমের বাড়ি।
নিষিদ্ধতার ফেরে
ব্রিটিশ আমলে রবীন্দ্রনাথের কোনো বই বাজেয়াপ্ত হয়নি। তাঁর আগে-পিছে অনেক লেখকের বইই বাজেয়াপ্ত করেছে ব্রিটিশ সরকার। তাহলে কি রবীন্দ্রনাথকে বিপজ্জনক বলে মনে করত না তারা? ইতিহাস জানাচ্ছে, রবীন্দ্রনাথের জনপ্রিয়তা ও সর্বমহলে জনপ্রিয়তার কারণে রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে নাড়াচাড়া করতে ভয় পেয়েছে ব্রিটিশরা।
বিড়ম্বনা
সালাহউদ্দীন আহমদ তখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতেন। তাঁর স্ত্রী হামিদা খানম ইডেন গার্লস কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল। কোনো নতুন শিক্ষক তাঁর সুবিধামতো থাকার জায়গা না পেলে সালাহউদ্দীন আহমদের বাড়িতে এসে থাকতেন।
ইলিয়াসের টাকা
১৯৯৫ সালের মার্চের শেষে স্ত্রী সুরাইয়া তুতুলের চিকিৎসার জন্য আখতারুজ্জামান ইলিয়াস গিয়েছিলেন কলকাতায়। চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পর জানা গেল, রোগীর অবস্থা ভালো নয়। তাই ভেলোরে যাওয়া স্থির হয়েছে। দিনটি ছিল শুক্রবার। রোববারে ফেয়ারলিতে টিকিট করতে যাবেন। তার আগে শনিবার এখানকার চিকিৎসকের নির্দেশে সুরাইয়া তুতুলে
অঙ্কুশ
সাহিত্যিক নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ছোটগল্প ‘সৈনিক’-এর কাহিনি খুব ভালো লাগল তরুণ চলচ্চিত্র পরিচালক তপন সিনহার। তিনি চাইলেন এ গল্পটি থেকে সিনেমা তৈরি করতে। নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় তখন থাকেন হ্যারিসন রোডের কাছাকাছি পটোলডাঙায়। নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র পড়াতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতে পড়াতে তাঁর বেশ
নামহীন শহীদদের প্রতি
১৯৭১ সালের স্বাধিকার আন্দোলনে শুধু রাজনীতিবিদেরাই নন, যুক্ত হয়েছিলেন দেশের সব মানুষ। ১ মার্চ দেশের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের ভাষণের পর সারা বাংলা হয়ে উঠেছিল বিক্ষুব্ধ।
পরীক্ষা!
সুনির্মল বসুর ছেলেবেলাটা কেটেছিল গিরিডিতে। শহরটির নাম শুনলেই প্রফেসর শঙ্কুর নাম মনে পড়ে যাবে। সত্যজিৎ রায়ের দারুণ যে দুজন নায়ক আছেন, তাঁদের মধ্যে ফেলুদা বাদে যিনি থাকেন, তিনিই প্রফেসর
পুনরাবৃত্তি নয়
যখন প্রশংসিত হচ্ছেন চারদিকে, তখন একদিন হুট করে লেখালেখি ছেড়ে দিলেন মাহমুদুল হক। মারা গেছেন ২০০৮ সালে, অথচ লেখালেখির পাট চুকিয়েছেন ১৯৮০ সালে। লেখালেখি ছেড়ে দেওয়ার পর আর আক্ষেপও করেননি। এমনকি না লিখতে লিখতে বানানও ভুল করা শুরু করলেন। চিঠিপত্র লেখাতেও এল অনীহা। অথচ ‘জীবন আমার বোন’, ‘কালো বরফ’সহ বইগুলো
প্রথম দেখা
যখন বিয়ে হয়, তখন কবি জসীমউদ্দীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতেন। বাংলার লেকচারার। মমতাজ তখন পড়ছেন ক্লাস নাইনে। থাকতেন নারায়ণগঞ্জে নানার বাড়িতে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক শিক্ষক ছিলেন মমতাজদের আত্মীয়। তিনিই একদিন নানার অনুমতি নিয়ে কবিকে নিয়ে আসেন নারায়ণগঞ্জে...
মুক্তিযুদ্ধ
ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের ছাত্র ছিলেন সৈয়দ জামিল আহমেদ। পরিবার থেকে কোনো রাজনৈতিক অনুপ্রেরণা পাননি। ক্যাডেট কলেজ শিখিয়েছিল, যা-ই হোক না কেন, পাকিস্তানই ফার্স্ট।
বাল্যবন্ধু
ছেলেবেলা কেটেছিল পুরান ঢাকায়। এরপর কাজের সূত্রে নতুন ঢাকায় চলে আসা। মা থাকেন পুরান ঢাকায়, তাঁকে দেখতে যেতে হয়। নিয়মিতই মাকে দেখতে যেতেন রফিকুন নবী, কিন্তু বাড়ি থেকে বের হতেন না, তাই বাল্যবন্ধুদের কারও সঙ্গে দেখা হতো না।
গল্প ও জীবন
সোমেন চন্দের জন্ম ঢাকার কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা ইউনিয়নের তেঘরিয়া গ্রামে। এটা ছিল তাঁর নানাবাড়ি। মাত্র চার বছর বয়সে মা হিরণবালাকে হারিয়েছিলেন তিনি। এরপর বাবা নরেন্দ্রকুমার চন্দ বিয়ে করেছিলেন ডা. শরৎচন্দ্র বসুর মেয়ে সরযুদেবীকে। সরযুদেবীর কাছেই বেড়ে ওঠেন সোমেন।
শেষ সময়ের আগে
একটু একটু করে তখন অচল হয়ে যাচ্ছেন শম্ভু মিত্র। এত দিন যে আড্ডা হতো, সেই আড্ডায় ধীরে ধীরে কমতে লাগল মানুষ। শম্ভু মিত্র কখনো হাসতে হাসতে বলতেন, ‘এইটা বেশ ইন্টারেস্টিং।’
‘ভূল’
কলকাতার পার্কসার্কাসে জন্ম শহীদ কাদরীর। ১৯৪২ সালে। বাবার মৃত্যুর পর বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের কয়েক দিন আগে পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় চলে আসেন তাঁরা। বড় ভাইয়ের বন্ধু ছিলেন খোকন।