আমাদের খুব তিক্ত অভিজ্ঞতা ১৯৭৪ সালে। নগদ টাকা দিয়ে কেনা খাদ্য কিন্তু আসতে দেয়নি। কৃত্রিমভাবে সেখানে একটা দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করা হয়েছিল। এর উদ্দেশ্য ছিল জাতির পিতাকে যেভাবে হোক মানুষের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করা
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকায় ৮ হাজারের বেশি শিশু তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে। তাদের সবার বয়সই পাঁচ বছরের নিচে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান গতকাল বুধবার জানিয়েছেন, এই শিশুগুলোর প্রত্যেকেই অপুষ্টির কারণে তীব্র ঝুঁকিতে আছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
গাজায় অনেক ফ্রন্টেই যুদ্ধ চলছে। তার মধ্যে একটি হলো ত্রাণ পৌঁছানো। কেরেম শালোম ক্রসিং দিয়ে গাজায় ত্রাণ প্রবেশের বিরুদ্ধে রীতিমতো অবস্থান করছিল কয়েকজন ইসরায়েলি। এরপর ত্রাণের গাড়ির গাজায় পৌঁছানো নিশ্চিত করতে কাজ করছে আরেক দল ইসরায়েলি। গাজায় ত্রাণসহায়তা পৌঁছানো এবং আটকানো নিয়ে বিভিন্ন গ্রুপের প্রচেষ্টা
আন্তর্জাতিকভাবে ও দেশের অভ্যন্তরের অনেকেই দুর্ভিক্ষ সৃষ্টির চেষ্টা করছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। দ্বাদশ নির্বাচনের আগেই নির্বাচন পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে নেতা-কর্মীদের দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা সতর্ক করেছিলেন বলেও জানান কাদের
ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক চাপের মধ্যে থাকা ইসরায়েল আজ সোমবার ৩২২টি ত্রাণবাহী ট্রাকের ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে। ইসরায়েলের অঞ্চলগুলোতে সরকারি কার্যক্রম সমন্বয়কারী সংস্থা (সিওজিএটি) সামাজিক প্ল্যাটফর্মে এক্সে এক পোস্ট দিয়ে বলেছে, মোট ট্রাকের ৭০ শতাংশ অর্থাৎ, ২২৮টি ট্রাকে খাবার নিয়ে যাওয়া
উত্তর গাজার মানুষ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ২৪৫ ক্যালরির খাবার খেয়ে বেঁচে থাকতে বাধ্য হচ্ছে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন যে পরিমাণ শক্তি ও পুষ্টির চাহিদা রয়েছে, তার মাত্র ১২ শতাংশ পূরণ করে এই ২৪৫ ক্যালরির খাবার। গতকাল বুধবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য দিয়েছে আন্তর্জাতিক এনজিও অক্সফাম।
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজার জন্য ত্রাণবাহী দ্বিতীয় জাহাজের বহর আজ শনিবার সাইপ্রাস থেকে যাত্রা শুরু করেছে। সমুদ্রপথে ত্রাণ নিয়ে প্রথম বহরটি গাজায় পৌঁছানোর দুই সপ্তাহেরও বেশি পরে দ্বিতীয় দফায় গাজার উদ্দেশে সাহায্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় মৌলিক সেবাসহ প্রয়োজনীয় ত্রাণ সহায়তা নিশ্চিত ও দুর্ভিক্ষ রোধে পদক্ষেপ নিতে ইসরায়েলকে আদেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত (আইসিজে)। গতকাল বৃহস্পতিবার গাজার পরিস্থিতি উল্লেখ করে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকা অন্তর্বর্তী আদেশ জারির
ইসরায়েলি বর্বর আগ্রাসনের কারণে গাজার মানবিক বিপর্যয় এবার মানবসৃষ্ট দুর্ভিক্ষে পরিণত হচ্ছে বলে দাবি করেছে জাতিসংঘ। কয়েক মাস আগে দুর্ভিক্ষের সতর্কতা দেওয়ার পর নতুন পরিসংখ্যানের আলোকে অঞ্চলটিতে দুর্ভিক্ষের নজির পেয়েছে সংস্থাটি। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
আসন্ন দুর্ভিক্ষ মোকাবিলায় গাজায় মানবিক সহায়তা বাড়ানোর জন্য জরুরি আদেশ না দিতে আন্তর্জাতিক আদালতের (আইসিজে) কাছে আবেদন করেছে ইসরায়েল। গতকাল সোমবার জাতিসংঘের শীর্ষ আদালতে জমা দেওয়া আইনি নথিতে দক্ষিণ আফ্রিকার অনুরোধকে ‘নৈতিকভাবে ঘৃণ্য’ আখ্যা দিয়ে প্রত্যাখ্যান করে দেশটি।
আইপিসি তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, ‘দুর্ভিক্ষ প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ বাস্তবায়নে গাজার জনগণের জন্য মানবিক ও বাণিজ্যিক সাহায্যের প্রবেশাধিকার উল্লেখযোগ্য ও অবিলম্বে বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে যুদ্ধবিরতির জন্য অবিলম্বে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত প্রয়োজন।’ সংস্থাটি বলেছে, সব মিলিয়ে গাজার জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক, অর্থা
গাজায় ইসরায়েলের বর্বরোচিত আগ্রাসনে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় পাঁচ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে ১৩ হাজারের বেশি শিশু মারা গিয়েছে। জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক তহবিল ইউনিসেফ গতকাল রোববার এ তথ্য জানিয়েছে। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং
যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ সুদানে আসন্ন কয়েক মাসে ক্ষুধা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে বলে সতর্ক করেছেন জাতিসংঘের ত্রাণ প্রধান মার্টিন গ্রিফিথস। গতকাল শুক্রবার নিরাপত্তা পরিষদকে দেওয়া এক সতর্কবার্তায় তিনি বলেন, দেশটির প্রায় ৫০ লাখ মানুষ অনাহারে ভুগতে পারে।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে অন্তত ২১ জন নিহত হয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, গত বুধবার ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা একদল ফিলিস্তিনির
গাজায় ত্রাণের অপেক্ষারত ফিলিস্তিনিদের ওপর আবারও গুলি করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। এতে ছয়জন নিহত হয়েছেন বলে আজ বৃহস্পতিবার জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ছিটমহল গাজায় বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ বান্ডিলের আঘাতে অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার গাজা সিটির পশ্চিমে আল-শাতি শরণার্থী শিবিরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও ১০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
দীর্ঘদিন থেকেই গাজায় খাদ্যসহায়তা ঢুকতে দিচ্ছে না ইসরায়েল। ফলে অঞ্চলটিতে খাবারের সংকট এতটাই তীব্র হয়েছে, অনাহারে থেকে অন্তত ২০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। মূলত অপুষ্টি ও পানিশূন্যতার কারণে এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে