পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর ভূমিকা স্পষ্টভাবে জানেন কিনা সে বিষয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন ভারতের বিরোধী দল কংগ্রেসের এমপি ও জ্যেষ্ঠ নেতা শশী থারুর। গতকাল মঙ্গলবার শশী থারুর এই বিষয়ে কথা বলেন। মূলত, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর বাংলাদেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী
সংখ্যালঘু নিপীড়নের অভিযোগে এবার বাংলাদেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্যদের পাঠানোর প্রস্তাব উঠেছে ভারতের সংসদ লোকসভায়। আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) লোকসভায় এই প্রস্তাব উত্থাপন করেছে দেশটির পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক দল তৃণমূল কংগ্রেস (টিএমসি)।
বাংলাদেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠাতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির প্রস্তাবকে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বতীকালীন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, এটি মমতা ব্যানার্জির ‘চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের’ অংশ। এ ধরনের প্রস্তাবে কোনো ভিত্তি নেই বলে মন্তব্য কর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর আহ্বান জানিয়েছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। আজ সোমবার পশ্চিমবঙ্গের
লেবাননে শান্তিরক্ষী হিসেবে দায়িত্বরত সব সেনাকে সীমান্তবর্তী অঞ্চল থেকে সরিয়ে নিতে জাতিসংঘকে আহ্বান জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। আজ রোববার (১৩ অক্টোবর) এক ভিডিও বার্তায় এ আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, বাংলাদেশে সংস্কারের যেকোনো উদ্যোগকে সমর্থন করবে জাতিসংঘ। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে
কোটা সংস্কার আন্দোলন একপর্যায়ে সহিংসতায় রূপ নিলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নামানো হয় সাঁজোয়া যান। এর মধ্যে কিছু যানবাহনে জাতিসংঘের লোগো দেখা গেছে। এ নিয়ে জাতিসংঘের পক্ষ থেকেও প্রশ্ন তোলা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, এগুলো ভাড়ায় দেওয়া হয়। তবে ভুলে লোগো মোছা হয়নি!
ডয়চে ভেলে ‘টর্চার্স ডিপ্লয়েড অ্যাজ ইউএন পিসকিপার্স’ শিরোনামে প্রচারিত ডকুমেন্টারি বা তথ্যচিত্রে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিয়ে প্রতিবেদনটি বিভ্রান্তিমূলকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আজ শনিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর—আইএসপিআরের সহকারী পরিচালক রাশেদুল আলম খান স্ব
২০০২ সালের পর থেকে ফেব্রুয়ারি এলেই গণমাধ্যমে একটি তথ্য ছড়িয়ে পড়ে, তা হলো- সিয়েরা লিওনের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা বা অন্যতম রাষ্ট্রীয় ভাষা বা দাপ্তরিক ভাষা বাংলা। আসলেই কি বাংলা দেশটির দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
মধ্য আফ্রিকার দেশ ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো (ডিআর কঙ্গো) থেকে শান্তিরক্ষা মিশন সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতিসংঘ। ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ সব শান্তিরক্ষীরা ডিআর কঙ্গো ছেড়ে চলে যাবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
২০২৩ সালে আফ্রিকায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীরা খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি৷ কঙ্গোতে বেসামরিক জনতার সঙ্গে সংঘাতে জড়ানোর পর দেশটি ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন তারা৷ এটাই একমাত্র আফ্রিকার দেশ নয়, আরও দেশ ছাড়তে হয়েছে৷
সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘আজকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অনেক অর্জন করেছে। বাংলাদেশ জাতিসংঘে ১ নম্বর শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ। এটা আমাদের পেশাগত মানের একটা জ্বলজ্বল উদাহরণ। আমাদের এই অর্জনে খুশি হয়ে থেমে থাকলে হবে না, আরও আগাতে হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের এগোতে হ
আফ্রিকার দেশ কঙ্গোয় সশস্ত্রবাহিনী ও স্থানীয় উপজাতিদের মধ্যে সংঘর্ষে ৪০ জনেরও বেশি নিহত হয়েছে। এই সংঘর্ষে আহত হয়েছে আরও অন্তত ৫৬ জন। স্থানীয় সময় গত বুধবার কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলের একটি শহরে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। দেশটির সরকারের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা
বিরোধীদের ওপর দমন পীড়ন বন্ধ না হলে এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে জাতিসংঘে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষা মিশন বন্ধ হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–জেএসডির সভাপতি আ স ম আব্দুর রব। আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা আবু ইউসুফ সেলিমসহ গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির
১৯৪৮ সালে যাত্রা করা জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী চলতি বছর ৭৫ বছরে পা রেখেছে। এই সময়ের মধ্যে বিভিন্ন দেশে পরিচালিত ৭০ টির বেশি শান্তি মিশনে ৪ হাজার ৩১২ জন শান্তিরক্ষী নিহত হয়েছেন। এসব মিশনে সেনা নিহতের দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। ১৯৮৮ সালে জাতিসংঘের ইরান-ইরাক শান্তি মিশনে প্রথমবারের মতো সেনা
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালি থেকে শান্তিরক্ষা মিশন গুটিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ। আজ শনিবার দেশটি থেকে প্রায় ১২ বছর ধরে চলতে থাকা মিশন গুটিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু হওয়ার কথা।
২০১৩ সালে মালিতে শান্তিরক্ষী মিশন শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত এ বাহিনীর ৩০০ জনের বেশি সৈন্য নিহত হয়েছেন। এই পরিসংখ্যানটি মালির শান্তি মিশনকে বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক মিশনে পরিণত করেছে।