হোম > সারা দেশ > ঢাকা

ট্রান্সকমের ৮ কর্মকর্তার জামিন

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আপডেট: ০৩ জুন ২০২৪, ১৯: ৫০

ট্রান্সকম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা লতিফুর রহমানের ছেলে আরশাদ ওয়ালিউর রহমানকে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপক ডা. মুরাদ এবং পরিচালক (বিপণন ও বিক্রয়) ডা. মো. মুজাহিদুল ইসলামসহ আটজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। 

আজ সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন তাঁদের জামিন দেন। 

অন্য যাঁদের জামিন দেওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন ট্রান্সকম গ্রুপের কর্মকর্তা জাহিদ হোসেন, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স সেলিনা সুলতানা, ম্যানেজার (করপোরেট অ্যাফেয়ার্স), পরিচালক কামরুল হাসান, কে এইচ মো. শাহাদত হোসেন এবং কর্মচারী রফিক ও মিরাজুল। 

আদালতে তাঁরা আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেন। ওই আদালতের অতিরিক্ত পিপি তাপস পাল জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

গত ২২ মার্চ আরশাদ ওয়ালিউর রহমানের মৃত্যুর ঘটনায় তাঁর বড় বোন ও ট্রান্সকম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সিমিন রহমানসহ ১১ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন আরেক বোন শাযরেহ হক। 

মামলায় শাযরেহ হক অভিযোগ করেন, পূর্বপরিকল্পিতভাবে পরস্পর যোগসাজশে স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি থেকে অন্য ওয়ারিশদের বঞ্চিত করার উদ্দেশ্যে আরশাদ ওয়ালিউর রহমানকে কৌশলে বিষ প্রয়োগ বা শ্বাস রোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে সিমিন রহমানসহ অন্যদের আচরণে প্রকাশ পাচ্ছে। 

২০২৩ সালের ১৬ জুন রাজধানীর গুলশানের বাসায় নিজের শোয়ার ঘরে মৃত অবস্থায় আরশাদ ওয়ালিউর রহমানকে পাওয়া যায়। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক জানান, তাঁকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে। 

এই মামলার বাকি আসামি—সিমিন রহমান, তাঁর মা ও ছেলে জামিনে রয়েছেন। 

এর আগে সম্পত্তি আত্মসাৎ করার অভিযোগে আরও তিনটি মামলা করেন শাযরেহ হক। ওই সব মামলায় সিমিন রহমান, তাঁর মা, ছেলে ও ট্রান্সকমের কর্মকর্তাদের আসামি করা হয়েছে। ওই তিন মামলায় সব আসামি জামিনে রয়েছেন।

ভয়ংকর অপরাধে কিশোর গ্যাং আতঙ্কের জনপদ শ্রীপুর

পাহাড়ি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা: ২ জন আটকের কথা জানালেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম

শাহবাগ মেট্রো স্টেশনের নিচে পথশিশু ধর্ষণের শিকার

চট্টগ্রামের সাবেক এমপি নদভীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সেকশন