হোম > শিক্ষা > ক্যাম্পাস

নতুন বছরে নতুন চ্যালেঞ্জ, নতুন উদ্দীপনায় একসঙ্গে এগিয়ে চলা

আব্দুর রাজ্জাক খান

আপডেট: ১২ জানুয়ারি ২০২৫, ১৮: ১২

নতুন বছর, নতুন সম্ভাবনা! ক্যাম্পাসের প্রতিটি দিন নতুন চ্যালেঞ্জ, নতুন উদ্যোগ ও নতুন উদ্দীপনায় পূর্ণ। ২০২৫ সাল আমাদের জন্য এক অনন্য যাত্রা হতে চলেছে, যেখানে আমরা শুধু পড়াশোনা বা ক্যাম্পাসের কার্যক্রমের মধ্যেই নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখব না, বরং বৃহত্তর সামাজিক পরিবর্তন, শিক্ষার প্রসার এবং মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতনতা বাড়ানোর কাজে নিজেদের যুক্ত করব। এই বছরের ক্যাম্পাস ভাবনা আমাদের ছাত্রজীবনের প্রতিটি অধ্যায়কে নতুন করে চিন্তা করতে এবং একে অপরকে সহযোগিতার মাধ্যমে সমৃদ্ধ করতে প্রেরণা দেবে। আসুন, একসঙ্গে উদ্ভাবনী চিন্তা ও পরস্পরকে সমর্থন করে আমাদের ক্যাম্পাসকে আরও শক্তিশালী, সম্মানজনক এবং সহায়ক করে তুলি।

সচেতনতাই হোক সম্ভাবনা

নতুন বছর মানেই নতুন সম্ভাবনা ও লক্ষ্য। ২০২৫ সাল কেবল একটি বছর নয়, বরং শিক্ষার্থীদের জন্য নিজেদের দক্ষ, উদ্যমী এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধ করে তোলার এক সোপান। একাডেমিক সাফল্যের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য হওয়া উচিত বাস্তব জীবনে শিক্ষার প্রয়োগ ও দক্ষতা বিকাশ। সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার মধ্য দিয়ে স্বপ্নপূরণের পাশাপাশি আমরা হতে পারি জাতির পরিবর্তনের মূল চালিকা শক্তি। ব্যক্তিগত উন্নয়নের সঙ্গে সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা ভুলে গেলে চলবে না। দূষণ, বৈষম্য ও পরিবেশগত সমস্যার সমাধানে সচেতনতা ও উদ্যোগ জরুরি। শিক্ষা, উদ্ভাবন ও মানবিক মূল্যবোধের সমন্বয়ে নতুন বছরে এগিয়ে যাই নতুন সম্ভাবনার পথে।

মোতালেব হোসাইন

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

নতুন বছর হোক নতুন সাফল্যের প্রতীক

নতুন বছর ২০২৫ আমাদের জীবনে নতুন সূচনার প্রতীক। এই বছরে প্রকৃতি যেন শীতল হাওয়া, সবুজ প্রান্তর ও সতেজ বৃষ্টির মাধ্যমে আমাদের মনে প্রশান্তি আনে। আমি চাই, নতুন বছর আমাদের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি দিক, সমাজে ন্যায্যতা ও মানবিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠিত হোক। সবাই যেন কঠোর পরিশ্রম ও আত্মবিশ্বাস দিয়ে লক্ষ্য পূরণ করে। পরিবেশ রক্ষায় সচেতন হয়ে পৃথিবীকে সবুজ ও নিরাপদ করে তুলি। সাত কলেজের সমস্যাগুলো সমাধান করে উচ্চশিক্ষার উন্নত সুযোগ নিশ্চিত হোক। নতুন বছর হোক নতুন আশা, প্রেরণা ও সাফল্যের প্রতীক।

নাবিলা রহমান চৈতী

ইডেন মহিলা কলেজ।

নতুন বছর হোক পরিবর্তনের নতুন শুরু

নতুন বছর মানে নতুন স্বপ্ন, নতুন পরিকল্পনা। ২০২৫ সাল আমার জীবনের বিশেষ একটি অধ্যায়। একদিকে শেষ বর্ষের পড়াশোনা, অন্যদিকে ক্যারিয়ার গঠনের চ্যালেঞ্জ। থিসিস সম্পন্ন করা এবং সাংবাদিকতার মূলনীতি বাস্তবে প্রয়োগের পাশাপাশি ডিজিটাল সাংবাদিকতার আধুনিক দিকগুলো শিখতে চাই।

ব্যক্তিগতভাবে, ক্যাম্পাসে ছাত্র অধিকার ও মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা রয়েছে। পরিবেশগত সমস্যা সমাধানে ক্লাবের মাধ্যমে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনার পরিকল্পনা করেছি। প্রতিকূলতা আমাকে শেখায় থেমে না থেকে নতুন পথ খুঁজে নিতে। তাই ২০২৫ সালকে দেখছি স্বপ্ন, দায়িত্ব ও নিষ্ঠার সমন্বয়ে জীবনের নতুন অধ্যায় হিসেবে।

আল হাসান আকুন্ঞ্জী

নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি, খুলনা।

ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে এগিয়ে চলাই অঙ্গীকার

২০২৫ সাল আমার অনার্সের শেষ বছর এবং বার পরীক্ষার প্রস্তুতির সময়। এ বছর সময় ব্যবস্থাপনা, সৃজনশীলতা এবং পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে কাজ করব। প্রতিদিন নিয়মিত পড়াশোনা, ব্যায়াম ও সৃজনশীল কাজে সময় দেব। একাডেমিক সাফল্য, বার পরীক্ষায় প্রস্তুতি এবং বিতর্ক ও কবিতার মাধ্যমে যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধি। ক্যাম্পাসে সৃজনশীল কার্যক্রম আয়োজনের মাধ্যমে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে চাই। নতুন সম্ভাবনা ও ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে এগিয়ে চলাই আমার অঙ্গীকার।

তামান্না আক্তার

আর. পি. সাহা বিশ্ববিদ্যালয়।

২০২৫ হোক এগিয়ে যাওয়ার বছর

নতুন বছর মানেই নতুন সম্ভাবনার দ্বার। ২০২৫ সালকে আমি স্বপ্নপূরণের অধ্যায় হিসেবে দেখি। একাডেমিক জীবনে মনোযোগী হয়ে গবেষণায় দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি ক্লাব কার্যক্রমে নেতৃত্বের গুণাবলি শাণিত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছি। শারীরিক সুস্থতার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধির জন্য ধ্যান ও ইতিবাচক চিন্তার চর্চা শুরু করেছি। নোবিপ্রবির উন্নয়নে কিছু প্রস্তাব: ক্লাসরুম ও ল্যাব-সংকটের দ্রুত সমাধান, শিক্ষক ও হল-সংকট মোকাবিলা, পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা, মানসম্পন্ন ক্যাফেটেরিয়া ও আধুনিক টিএসসি নির্মাণ। এসব উদ্যোগ ক্যাম্পাসকে আরও সুন্দর ও কার্যকর করে তুলবে। ২০২৫ হোক এগিয়ে যাওয়ার বছর।

খায়রুল আমান শাওন

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

দায়িত্ববোধ বাড়িয়ে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে

নতুন বছর, নতুন স্বপ্ন। প্রতিটি সূর্যোদয়ের সঙ্গে আসে নতুন আশা। ২০২৫ সাল এনেছে সম্ভাবনা ও লক্ষ্য। একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আমাদের একাডেমিক ও সহ-শিক্ষা কার্যক্রমের ভারসাম্য তৈরি করা প্রয়োজন। শুধু ভালো ফলের পেছনে না ছুটে মানসিক ও ব্যক্তিগত দক্ষতা বিকাশের দিকে মনোযোগ দেওয়া জরুরি। কো-কারিকুলার ও এক্সট্রা-কারিকুলার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ আমাদের আত্মবিশ্বাস, নেতৃত্ব ও সৃজনশীলতা বাড়ায়। ২০২৩ সালে উপলব্ধি করেছি, শুধু ক্লাস আর আড্ডায় সীমাবদ্ধ থাকলে বড় সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে। বিভিন্ন ক্লাব কার্যক্রম, সাংগঠনিক কাজ ও প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে নিজের অদেখা ক্ষমতাগুলো আবিষ্কার করেছি। নতুন বছরে সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতাও গুরুত্বপূর্ণ। পরিচ্ছন্নতা, পথশিশুদের শিক্ষা, বনায়ন, পরিবেশ রক্ষা ও ট্রাফিক সচেতনতার মতো উদ্যোগ নিতে পারি। এগুলো আমাদের দায়িত্ববোধ বাড়িয়ে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। আত্ম-উন্নয়ন ও দেশপ্রেমের সমন্বয়ই পারে আমাদের জীবনকে অনন্য করে তুলতে।

ফারহান ইবতেশাম জয়

ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়।

সমাজের প্রতি অবদান রাখতে চাই

নতুন বছর আসে নতুন স্বপ্ন ও সম্ভাবনা নিয়ে। আমরা পুরোনো গ্লানি ভুলে সফলতার গল্প লিখতে চাই। ফার্স্ট ইয়ারে (স্নাতক) ভর্তি হয়ে আমি নিজেকে প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন দেখি। নিয়মিত পড়াশোনা ও দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে আত্মবিকাশে সচেষ্ট থাকতে চাই। ক্যাম্পাসের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন এবং সুষম খাদ্যাভ্যাস আমার পরিকল্পনায় রয়েছে। পাশাপাশি অসহায় শিশুদের সহায়তা ও রক্তদান কর্মসূচির মাধ্যমে সমাজের প্রতি অবদান রাখতে চাই। প্রতিদিনের সফলতা দিয়ে নিজের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ থাকতে চাই।

মো. শাওন আহম্মেদ

সরকারি তিতুমীর কলেজ।

আসুন, সবাই মিলে একটি সৃজনশীল, উদ্ভাবনী ও পরিবেশবান্ধব ক্যাম্পাস গড়ে তুলি

ক্যাম্পাস শিক্ষার্থীদের মেধা, সৃজনশীলতা ও নেতৃত্ব বিকাশের কেন্দ্র। তবে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা ও সুযোগের অভাবে অনেকে তাদের পূর্ণ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারে না। এক বছর আগে একটি দুর্ঘটনার কারণে আমি দীর্ঘদিন শারীরিক ও মানসিক চ্যালেঞ্জের মধ্যে ছিলাম। তবে পরিবারের উৎসাহ ও সহপাঠীর সহযোগিতায় আমি সাংবাদিক সমিতি ও বিতর্ক ক্লাবে যোগ দিতে সক্ষম হই। প্রথম রচনা প্রতিযোগিতায় স্থান অর্জন আমার আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। এই অভিজ্ঞতা শিখিয়েছে, ইচ্ছাশক্তি ও সহযোগিতার মাধ্যমে সব বাধা পেরোনো সম্ভব। আসুন, ২০২৫-এ আমরা সবাই মিলে একটি সৃজনশীল, উদ্ভাবনী ও পরিবেশবান্ধব ক্যাম্পাস গড়ে তুলি।

শায়লা আক্তার মীম

সরকারি তিতুমীর কলেজ।

বৈষম্যের ঠাঁই এই বাংলায় নাই

২০২৫-এর যাত্রা শুরু হোক বৈষম্যহীন এক নতুন বাংলার স্বপ্ন নিয়ে। শ্রমিকের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করে, রাস্তায় থাকা মানুষের খাওয়া-পরার ব্যবস্থা করে, রেশন সঠিক মানুষের কাছে পৌঁছানোর মাধ্যমে শ্রমশক্তি বাড়ানো হোক। নারীর নিরাপত্তা ও সমান সুযোগের পথ প্রশস্ত করা, আস্থা জাগানো আইনি ব্যবস্থা গড়ে তোলা এবং বাক্‌স্বাধীনতার সঠিক চর্চা নিশ্চিত করা হোক। কৃষি থাকুক কৃষকের হাতে, শিক্ষা হোক প্রয়োগভিত্তিক ও আগ্রহনির্ভর। জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সকল শ্রেণির মানুষের প্রতি মানবিক আচরণ বজায় রেখে গড়ে তুলি একটি শক্তিশালী, স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলাদেশ।

তানিয়া আক্তার

গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।

নতুন বছরটি সমাজের জন্য আশার আলো হয়ে উঠুক

নতুন বছরে সমাজ পরিবর্তনের জন্য আমার স্বপ্ন ও পরিকল্পনা হলো শিক্ষা এবং সচেতনতার মাধ্যমে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সাহায্য করা। আমি বিশ্বাস করি, একটি সুস্থ ও সমৃদ্ধ সমাজ গঠনের জন্য শিক্ষার আলো সর্বত্র পৌঁছানো অত্যন্ত জরুরি। এ জন্য আমি পরিকল্পনা করেছি, গ্রামীণ এবং সুবিধাবঞ্চিত অঞ্চলে বিনা মূল্যে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা এবং শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য এবং জীবনের মৌলিক দক্ষতা সম্পর্কে সচেতন করা। এ ছাড়া আমি নারীর ক্ষমতায়ন এবং পরিবেশ সংরক্ষণে উদ্যোগ নিতে চাই। সমাজে লৈঙ্গিক বৈষম্য দূর করতে নারী ও কন্যাশিশুদের জন্য সৃজনশীল কর্মশালা আয়োজন করব এবং পরিবেশের উন্নয়নে বৃক্ষরোপণ ও পুনর্ব্যবহারের কার্যক্রম শুরু করব। আমার লক্ষ্য হলো, মানুষের মাঝে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে সমাজকে একটি উন্নত, ন্যায়সংগত এবং টেকসই ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। নতুন বছরটি সমাজের জন্য আশার আলো হয়ে উঠুক।

শ্রেয়া ঘোষ

আমেরিকার হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজ।

স্বপ্ন, সম্ভাবনা এবং নতুন সূর্যোদয়

২০২৫ সাল আমাদের প্রিয় বাংলাদেশে একটি নতুন সম্ভাবনার সূচনা। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পর আমরা এমন একটি দেশ হতে চাই, যেটি বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে সম্ভাবনার দেশ হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশ এখন একটি উদীয়মান অর্থনীতির দেশ, যেখানে প্রযুক্তি, শিক্ষা এবং নারীর ক্ষমতায়ন দ্রুত এগিয়ে চলছে। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই, যেখানে প্রত্যেক শিশু স্বপ্ন দেখবে, প্রত্যেক তরুণ সুযোগ পাবে এবং প্রত্যেক নাগরিক গর্বিত হবে তার দেশের উন্নতির অংশ হতে পেরে। এ বছর আমরা পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন, নারী নেতৃত্ব এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনে জোর দেব। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম তাদের মেধা ও সৃজনশীলতার মাধ্যমে দেশকে আরও উন্নতির দিকে নিয়ে যাবে। জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে বাংলাদেশ হতে পারে টেকসই উন্নয়নের পথিকৃৎ, যেখানে প্রতিটি প্রকল্প হবে পরিবেশবান্ধব ও টেকসই। আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ হবে একটি উন্নত, শক্তিশালী এবং সুখী দেশ—যেখানে সবাই সুখী থাকবে এবং দেশের প্রতি গর্বিত হবে। আসুন, আমরা সবাই মিলে এই নতুন বছরে আমাদের দেশকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করি।

মো. সামিউল ইসলাম প্রমি

বিএসএমআর মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি।

নতুন বছরের পরিকল্পনা ও লক্ষ্য

নতুন বছর মানেই নতুন স্বপ্ন, নতুন পরিকল্পনা এবং এগিয়ে যাওয়ার নতুন সুযোগ। এই বছরকে আমার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে দেখতে চাই। একাডেমিক লক্ষ্য হিসেবে আমার প্রথম উদ্দেশ্য হলো পড়াশোনায় আরও মনোযোগ দেওয়া। এই বছর আমি পরীক্ষায় ভালো ফল করার পাশাপাশি একাডেমিক গবেষণার কাজেও যুক্ত হতে চাই। ব্যক্তিগত উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমি প্রতিদিন নতুন কিছু শেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে চাই, যা আমার দক্ষতা এবং ব্যক্তিগত সক্ষমতা আরও বাড়াতে সাহায্য করবে।

জান্নাতুন আরাবী জেরিন

এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।

মেরিটাইম ইউনিভার্সিটিতে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ, পরশু ইউজিসি অভিমুখে লং মার্চ

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন শুরু

দেশেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ডেটা সায়েন্সে স্নাতক করার সুযোগ

সেকশন