ইসলাম ডেস্ক
একজন মুমিনের কাছে রমজান বছরের শ্রেষ্ঠ মাস। মহানবী (সা.) এ পবিত্র মাসকে বেশ গুরুত্ব দিতেন। অন্যান্য কাজকর্ম থেকে নিজেকে গুটিয়ে অধিক পরিমাণে ইবাদতে মশগুল হতেন। সাহাবিদের অভ্যাসও ছিল একই রকম। গুরুত্ব বিবেচনায় রমজানের প্রস্তুতিও শুরু হতো বেশ আগে থেকেই। রজব মাসের চাঁদ দেখার পর থেকেই মহানবী (সা.) অধীর আগ্রহে রমজানের অপেক্ষা করতেন। রমজান পর্যন্ত হায়াত পাওয়ার দোয়া করতেন। আর এখন চলছে পবিত্র রজব মাস। তাই এখনই সময় রমজানের আগাম প্রস্তুতি সেরে নেওয়ার।
মূলত রোজার কারণে রমজানে মুমিনের জীবনাচারে পরিবর্তন আসে। রমজানে দিনে রোজা এবং রাতে তারাবিহ ও তাহাজ্জুদের মাধ্যমে ইবাদতের কথা এসেছে। এ ছাড়া অন্যান্য ইবাদতের মাত্রাও বাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তাই রমজানের প্রস্তুতি হিসেবে রজব মাস থেকেই ইবাদত ও ভালো কাজের অনুশীলন শুরু করা বুদ্ধিমানের কাজ। যাতে রমজানে কোনো ধরনের বাধা ছাড়াই সফলভাবে ইবাদত সম্পন্ন করা যায়। রমজানের আগাম প্রস্তুতি হিসেবে আলেমগণ বেশ কিছু কাজ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। যেমন—