বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
মানসিক স্বাস্থ্য
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
যত্নআত্তি
মানসিক স্বাস্থ্য
জেনে নিন
নিজের পরিস্থিতি নিরপেক্ষভাবে বিচার করুন
সব সময় মনে হয়, আমি একটা বৃত্তের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছি। পরিবার আমাকে যা বলছে, তা-ই মেনে নিচ্ছি। কিন্তু একটা সময় পর আমার মনে হচ্ছে, এটা ভুল হচ্ছে। তখন আমি নিজেই সব মেনে নিতে পারছি না। এদিকে তাদের সিদ্ধান্তে আমিও একমত হয়েই পদক্ষেপ নিই।
নিজের মতো করে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করুন
আমি জানি না কেন, ইদানীং সবকিছুতেই অসুখী হচ্ছি। আমি এমন ছিলাম না। কপালে আছে বলে মেনে নিতাম। এখন পারছি না। চাকরির ক্ষেত্রে, বাসার অন্যান্য যেকোনো বিষয়ে আগে মেনে নেওয়ার একটা ব্যাপার ছিল আমার মধ্যে। এখন শুধু মনে হয়, আমিই কেন? আমার কাছের মানুষগুলো আমাকে মুখের ওপরেই নেগেটিভ তকমা দিচ্ছে।
নিজের অর্জনকে ছোট করে দেখবেন না
অনার্স শেষ করার এক বছরের মাথায় একটি কনসালট্যান্ট ফার্মে চাকরি পেয়েছি। মোটামুটি বেতনে নিজে চলতে পারছি। ২০২১ সালে বাবা মারা যাওয়ার পর সংসার চালাচ্ছেন মা। আর্থিকভাবে আমরা মধ্যবিত্ত। ছোট ভাই কলেজে পড়ছে। কখনোই কারও কাছে হাত পাততে হয়নি। বাবার রেখে যাওয়া টাকা মা খুব গুছিয়েই খরচ করছেন এবং আমাদের ভবি
গঠনমূলক কাজ বিষণ্নতা থেকে দূরে রাখে
সবেমাত্র অনার্স পাস করেছি। সম্প্রতি বাবা মারা গেছেন। ইদানীং মনে হচ্ছে, সবাই আমাকে ব্যবহার করছে, অথবা করুণা দেখাচ্ছে। আমি বাসার ছোট মেয়ে। আমাকে সবাই এখনো ছোটদের মতো ভাবে। চাকরি করতে দেবে না। তাদের ধারণা, আমি পরিস্থিতি সামলাতে পারব না। বাসার মানুষের কাছে নিজের যোগ্যতা কীভাবে প্রমাণ করব?
আত্মহত্যার চেষ্টা মেডিকেল ও সাইকিয়াট্রিক ইমার্জেন্সি
আমার বয়স ২৩ বছর। ৩ বছর আগে আমার ডিভোর্স হয়। শ্বশুরবাড়িতে থাকাকালে আমি অনেক রকম শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের মধ্য দিয়ে গেছি। যে কারণে ডিভোর্স দিতে বাধ্য হই। কিন্তু ৩ বছর পার হয়ে গেলেও আমি সেসব নির্যাতনের স্মৃতি ভুলতে পারছি না। আমার রাতে ঘুম হয় না, সব সময় দুঃস্বপ্ন দেখি। সারা দিন আমার মাথাব্যথা করে। কো
মানসিক সমস্যা নির্ণয় করার পর এর চিকিৎসা নিতে হবে
আমার মেয়ের বয়স ১৭। সে রাজধানীর একটি স্বনামধন্য স্কুলে দশম শ্রেণিতে পড়ছে। আমি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ১৫ বছর ধরে চাকরি করছি। আমার স্বামী সরকারি কর্মকর্তা। চাকরির কারণে মেয়েকে বেশি সময় দিতে না পারলেও তার সঙ্গে ছোট থেকেই আমি কোয়ালিটি টাইম কাটানোর চেষ্টা করেছি।
আমরা নিজেকে বদলাতে পারি
আমি কঠোর নারীবাদী কিংবা পুরুষবিদ্বেষী নই। কিন্তু আমি ছেলেদের বিশ্বাস করতে পারি না। আমার সঙ্গে বিট্রে হয়েছে, এমন নয়। কিন্তু আমি কাউকে বিশ্বাসের জায়গাটায় দেখি না। কেউ আমার প্রতি ইন্টারেস্টেড হলে আমি প্রথমেই মনে করি তার কোনো উদ্দেশ্য আছে। আছে কি নেই, সেটা জানার ইচ্ছাও করে না। এই আক্ষেপটা কেন, আমি জানি
দাম্পত্যে শারীরিক মিলন বিরল হয়ে যাওয়ার ব্যাপারটি কি ঠিক আছে?
সংবাদ সংস্থা ‘ভাইস’ এর মনোবিজ্ঞানীর কাছে প্রশ্নটি করেছেন এক পাঠক। তিনি জানান, গত ছয় বছর ধরে তিনি তাঁর পছন্দের মানুষের সঙ্গে সংসার করছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ই তাঁদের প্রথম পরিচয়। মাত্র এক মাস চুটিয়ে প্রেম করার পরই তাঁরা দাম্পত্য জীবন শুরু করেন।
ফ্যামিলি কাউন্সেলিংয়ে উপকার মেলে
সিঙ্গেল প্যারেন্টের বড় সমস্যা হলো, একা হাতে সব সামলে মানসিকভাবে শক্ত থাকা। আমি ১০ বছর ধরে যুদ্ধ করে যাচ্ছি এর সঙ্গে। মাঝে মাঝে ক্লান্তি লাগে। অনেক ক্ষেত্রেই সন্তান আমাকে ভুল বোঝে। বুঝতে পারি, বাইরের মানুষের প্রভাবে সে এমন করে। অনেক সময় তার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে ফেলি। আমি তাকে সময় দেওয়ার চেষ্টা করি
সতেজ ও সক্রিয় থাকতে বৃক্ষাসন
নতুন যাঁরা যোগাসন শুরু করছেন, তাঁদের জন্য ‘বৃক্ষাসন’ খুব সহজ। পেশিকে সক্রিয় করতে এবং শরীর ও মন সতেজ রাখতে এই আসন খুব ভালো কাজ করে। পরামর্শ দিয়েছেন এভারগ্রিন ইয়োগার প্রশিক্ষক শামা মাখিং।
মাদক এবং ইন্টারনেট আসক্তির কারণ ও চিকিৎসা একই রকম
আমার দুটি সন্তান, একজনের বয়স ১৬, অন্যজনের ৫ বছর। আমি গৃহিণী। সারা দিন সন্তানদের নিয়েই কাটে। আমার বড় মেয়ে ইদানীং সোশ্যাল মিডিয়ায় আসক্ত হয়ে যাচ্ছে। আমি তাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকাউন্ট খুলতে নিষেধ করলেও সে লুকিয়ে আইডি খুলেছে
মানসিক চাপ থেকে বাড়তে পারে অস্থিরতা
কোনোভাবেই রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না। যেকোনো ঘটনাতেই অকারণে রেগে যাই। এই রাগ সম্পূর্ণই মায়ের ওপরে ঝেড়ে ফেলি। সব কাজ এখনই করতে হবে, এমন একটা অস্থিরতা কাজ করে। কিন্তু দিন শেষে মনে হয় একটা কাজও করিনি। একটা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সম্প্রতি কর্মজীবন শুরু করেছি।
আত্মবিশ্বাসী হয়ে বাঁচতে শিখুন
একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে আমি কাজ করি। কিছুদিন পরেই মিউচুয়াল ডিভোর্স হওয়ার আশঙ্কা আছে। দুজন পছন্দ করে বিয়ে করেছিলাম। কিন্তু বিয়ের কয়েক মাস পর তার মনে হয়েছে, সে আমাকে বিয়ে করে ভুল করেছে।
মনের কষ্ট ডায়রিতে লিখে রাখুন
আমি একজন নারী। একটা করপোরেট অফিসে কর্মরত আছি। পাঁচ বছর আগে আমি একজনকে পছন্দ করতাম। কিন্তু পরিবার মেনে নেবে না বলে তাকে বিয়ে করিনি। কয়েক দিন আগে শুনলাম সে মানসিক হতাশা থেকে আত্মহত্যা করেছে। যদিও আমার সঙ্গে তার দীর্ঘ সময় যোগাযোগ ছিল না এবং আমরা আলাদা আলাদা সংসারে বসবাস করতাম।
সম্পর্ক উন্নয়নে পারস্পরিক বোঝাপড়া জরুরি
আমি বিবাহিত এবং এক সন্তানের মা। আমার বয়স ৩০ বছর। প্রথম সমস্যা, আমি সোশ্যাল মিডিয়ায় আসক্ত। বেশ কিছুদিন ফেসবুক ডিঅ্যাকটিভ করে রেখে বা লগ আউট করে এবং আরও অনেকভাবে চেষ্টা করেছি সেখান থেকে দূরে থাকার। কিন্তু কিছুতেই কোনো লাভ হচ্ছে না। এতে আমার প্রচুর সময় নষ্ট করছে। মাঝেমধ্যে
কাছের মানুষের সঙ্গে স্বাচ্ছন্দ্যে কথা বলুন
আমি স্নাতকে অধ্যয়নরত একজন শিক্ষার্থী। অথচ আমার সেই প্রাণোচ্ছল বিষয়টা এখন আর নেই। ক্লাসের সবার সঙ্গে মন খুলে মিশতে পারি না। এমনটা নয় যে মিশতে চাই না। সবার সঙ্গে কথা বলি অথচ কোথাও একটা দূরত্ব থেকে যায়। সবাই যখন আনন্দে মেতে থাকে, তখন আমার ভেতরে সংকোচ তৈরি হয়। আমার আশপাশের অনেকেই কারও না কারও প্রিয় ব