হোম > স্বাস্থ্য

প্রোটিন নিয়ে যা জানতে হবে

ডেস্ক রিপোর্ট

আমরা অনেকেই বুঝি না কোন খাবারে কেমন প্রোটিন থাকে। বিভিন্ন বয়সের মানুষ শরীরে প্রোটিনের অভাবে বিভিন্ন রোগে ভোগে। প্রোটিনের অভাব হলে যে প্রোটিন খেলেই তা ঠিক হয়ে যাবে, এমন নয়। জানতে হবে প্রোটিন-জাতীয় খাদ্যগুলো কী। শুধু তাই নয়, কোন প্রোটিন কেন আর কত পরিমাণ খেতে হবে, এটাও জানা জরুরি। কম খেলে যেমন সমস্যা হয়, তেমনি প্রোটিনের পরিমাণ বেশি হলেও নানান শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

ডিম আর মুরগির মাংস দুটোতেই প্রোটিন থাকে। ডিমে আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ৯টি অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে। মুরগির মাংসেও মানুষের দেহের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যা মাংসপেশির ক্ষয়, বৃদ্ধি ও রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ছোলা প্রোটিনে ভরপুর। এক কাপ ছোলায় ১৫ গ্রাম পরিমাণ প্রোটিন থাকে। এক কাপ মসুর ডালে ১৮ থেকে ২০ গ্রাম প্রোটিন থাকে।  মিষ্টি দইয়ের তুলনায় টক দইয়ে দ্বিগুণ প্রোটিন থাকে। প্রতি আউন্স টক দইয়ে ২০ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এ ছাড়া চিনাবাদাম, চিংড়ি, সয়া, দুধ, ওটস, বাদাম, কুমড়োর বীজেও প্রোটিন আছে। সামুদ্রিক মাছের মধ্যে টুনা, স্ক্যালপস, লবস্টার, স্যামনে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। 

প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় এমন প্রোটিন-জাতীয় খাবার শরীরে অ্যামিনো অ্যাসিডের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। মানুষের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান এটি।

ব্যথার ওষুধের বিকল্প ভাবা হয় লবঙ্গকে

গর্ভাবস্থায় মেথি খাওয়া যায়

কাঁধ নাড়াচাড়া করতে না পারলে

শীতকালে পানিশূন্যতায় স্বাস্থ্যঝুঁকি এবং প্রতিকার

চোখের সমস্যা থেকে মাথাব্যথা হতে পারে

নিয়মিত চা পানকারীরা কেন দীর্ঘায়ু হন, জানালেন বিজ্ঞানীরা

এইচএমপিভিতে মহামারির আশঙ্কা কম, অভিমত বিএসএমএমইউর বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের

দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত একমাত্র রোগীর মৃত্যু

এইচএমপিভি ভাইরাস প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা

দেশে এইচএমপিভি ভাইরাস শনাক্ত, আক্রান্ত একজন নারী

সেকশন