নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লক্ষ্যটা একটু বড়ই ছিল খুলনা টাইগার্সের। গ্রাহাম ক্লার্কের সেঞ্চুরির সুবাদে চিটাগং কিংস জয়ের জন্য ২০১ রানের রক্ষ্য দিয়েছিল খুলনাকে। যে ব্যাটিংয়ে এসে ৯ উইকেটে তারা তুলতে পারে ১৫৫ রান। তাতে চিটাগংয়ের জয় ৪৫ রানে।
বড় রান তাড়া করার মতো ভালো শুরু পায়নি খুলনা। উল্টো ৭১ রানে ৫ উইকেট খুইয়ে কক্ষচ্যুত হয়ে যায় তারা। দারউইশ রসুলি ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেন, মোহাম্মদ নওয়াজ ২৫। ২৫ রানে ৩ উইকেট নিয়ে চিটাগং কিংসের সফল বোলার আরাফাত সানি।
এর আগে টস হেরে প্রথম ব্যাট করে ৭ উইকেট হারিয়ে ২০০ রান তোলে চিটাগং কিংস। এই দু শ রানের মধ্যে একাই ১০১ রান করেন গ্রাহাম ক্লার্ক। ক্লার্কের সেঞ্চুরি পাওয়ার দিনে রানে ফিরেছেন চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বাংলাদেশ দলে ডাক পাওয়া পারভেজ হোসেন ইমন।
দলীয় ১৮ রানে ফিরে যান ওপেনার উসমান খান (১০)। এরপর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ইমন ও গ্রাহাম ক্লার্ক ৬৩ বলে করেন ১২৮ রান। এই জুটিতেই বড় স্কোরের ভিত পেয়ে যায় চিটাগং। চিটাগংয়ের হয়ে আগের ৪ ম্যাচে ১৩, ০, ১৭ ও ৭ রান করা ইমন এদিন আউট হওয়ার আগে ২৯ বলে করেন ৩৯ রান। আর ক্লার্ক ১০১ রান করেন ২০২.০০ স্টাইকরেটে। ৭টি চার ও ৬টি ছয়ে রানের তিন অঙ্কে পা রাখেন গ্রাহাম ক্লার্ক। সালমান ইরশাদের শিকার হয়ে যখন তিনি ফিরলেন, তখন চিটাগংয়ের রান ১৬৮। পরের ব্যাটারদের ছোট ছোট অবদানে ২০০ ছোঁয় চিটাগং। মোহাম্মদ নেওয়াজ ও সালমান ইরশাদ নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট।