হোম > খেলা > ক্রিকেট

ছন্দে থাকা ভারতের পা হড়কানোর আশঙ্কা দেখছেন মিসবাহ 

ক্রীড়া ডেস্ক

২০২৩ বিশ্বকাপে রাজার মতো রাজত্ব করছে ভারতীয় ক্রিকেট দল। অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকার মতো শক্তিশালী দলগুলোর বিপক্ষে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে খেলছে ভারত। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত এক ম্যাচও হারেনি বিশ্বকাপের আয়োজকেরা। তবে আসল খেলায় ভারত বিপদে পড়তে পারে বলে মনে করছেন মিসবাহ উল হক। 

প্রথম ৭ ম্যাচের ৭টিতেই জিতে এবারের বিশ্বকাপের প্রথম দল হিসেবে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে ভারত। কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে গতকাল টুর্নামেন্টের আয়োজকদের প্রতিপক্ষ ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জমজমাট এক লড়াইয়ের অপেক্ষায় ছিলেন ক্রিকেট বিশ্লেষক থেকে শুরু করে ভক্ত-সমর্থকেরা। কেননা ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা দুটো দলই বেশ দাপট দেখিয়ে খেলছে এবারের বিশ্বকাপে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল পুরো উল্টো চিত্র। ভারত প্রথমে ব্যাটিং করে ৩২৬ রান করার পর দক্ষিণ আফ্রিকা গুটিয়ে গেছে ৮৩ রানে। যেখানে বিরাট কোহলি একাই করেছেন ১০১ রান। কোহলির দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি রবীন্দ্র জাদেজাও ব্যাটিং-বোলিংয়ে অলরাউন্ড পারফরম্যান্স করেছেন। 

ভারত কতটা দাপটের সঙ্গে খেলছে, তা ২০২৩ বিশ্বকাপের পরিসংখ্যান দেখলেই বোঝা যাবে। ৫৪৩ ও ৪৪২ রান করে কোহলি ও রোহিত শর্মা আছেন এবারের বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকদের তালিকায় ২ ও ৪ নম্বরে। আর ১৬,১৫ ও ১৪ উইকেট নিয়ে মোহাম্মদ শামি, জসপ্রীত বুমরা ও রবীন্দ্র জাদেজা সর্বোচ্চ উইকেট শিকারিদের তালিকায় আছেন ৪,৬ ও ৭ নম্বরে। দাপুটে পারফরম্যান্স করা ভারতের পুরনো এক স্মৃতি যেন মনে করিয়ে দিয়েছেন মিসবাহ। ২০০৩ বিশ্বকাপে ফাইনালের আগে দশ ম্যাচের ৯টিতেই জিতেছিল ভারত। শেষ পর্যন্ত তারাই হয়েছিল রানার্সআপ। তাছাড়া ২০১৫, ২০১৯ টানা দুই বিশ্বকাপেই সেমিফাইনালে হোঁচট খায় ফেবারিট হিসেবে টুর্নামেন্টে যাওয়া ভারত। এ স্পোর্টসে এক অনুষ্ঠানে আলাপচারিতায় মিসবাহ বলেন, ‘হ্যাঁ, এটা গ্রুপ পর্ব। সেটা ঠিক আছে। তবে একটা দল যতই ভালো খেলে, ততই ফেবারিট হয়ে ওঠে। চাপ আরও বাড়ে। তারা (ভারত) নকআউট পর্বে গেলেই সেটা বুঝতে পারবে। আর কোনো দল যদি তাদের (ভারত) ১-২ ওভারের মধ্যে চাপে পড়ে, তাহলে তাদের অনেক কিছু হারানোর আছে। অন্য দলগুলোর জন্য বাড়তি সুযোগ রয়েছে।’ 
 
২০১৩ সালে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ই ভারতের সর্বশেষ কোনো আইসিসি ইভেন্ট জয়। এরপর গত ১০ বছরে আটবার নকআউট রাউন্ডে হোঁচট খেয়েছে ভারত। যার মধ্যে ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, ২০২১ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল, ২০২৩ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল—এই চারবার হয়েছে রানার্সআপ। আর ২০১৫, ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের মতো ২০১৬, ২০২২ দুই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে থমকে গেছে ভারতের পথচলা।

ঘরের মাঠে এবার তামিমদের কাছে হারল চিটাগং

এত তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেল পাকিস্তান-ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট

নিষিদ্ধ, বাদ, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা: ঝামেলার শেষ নেই সাকিবের

বিশ্বকাপের টিকিট ছাড়া অন্য কিছু ভাবছে না বাংলাদেশ

দুঃসময়ে লিটনের পাশে রংপুরও

‘সিলেটের সেমিফাইনালে ওঠা অসম্ভব নয়’

নতুন ঝামেলায় বিসিবি, স্থগিত প্রথম বিভাগ ক্রিকেট

ঢাকা ক্যাপিটালের বার্তা স্পর্শ করেছে লিটনকে

বুমরা, শামি, পান্ডিয়াকে নিয়েই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত

দাপুটে জয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের

সেকশন