মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
সম্পাদকীয়
উপসম্পাদকীয়
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র
যাত্রার শুরু থেকেই চলচ্চিত্র প্রযুক্তিনির্ভর একটি শিল্প। এই শিল্পে দৃশ্যধারণ, সম্পাদনা ও দৃশ্যকে প্রক্ষেপণের যন্ত্র অনিবার্য। ধীরে ধীরে চলচ্চিত্রে যখন শব্দ যুক্ত হলো, রঙিন হলো, আরও কয়েক দশক পর যখন কম্পিউটার প্রযুক্তির সাহায্যে গ্রিন স্ক্রিনে গ্রাফিকস করা গেল, তখন চলচ্চিত্রের আধেয়কে ইচ্ছেমতো ভেঙেচুরে
জাতীয় ঐক্য বনাম জাতীয় সরকার
সম্প্রতি দেশে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের সংগঠন ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তার নিয়ে যে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল, সে সম্পর্কে আলোচনা করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বিশেষত চিন্ময় ইস্যুতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের ন
অবরুদ্ধ দেশের সাংবাদিকতা
প্রেক্ষিত একাত্তর-৫
করাচি থেকে স্ত্রী ও পাঁচ সন্তানকে অ্যান্থনি মাসকারেনহাস লন্ডনে পাঠিয়ে দেওয়ার পরই কেবল তাঁর প্রতিবেদন ছাপা হবে—এই শর্তে দ্য সানডে টাইমস রাজি হয়। স্ত্রী ও সন্তানদের বিদেশ সফরের ব্যাপারে সরকার কোনো বাধা দিল না। তখন মাসকারেনহাস সাংকেতিক ভাষায় সানডে টাইমসের এক নির্বাহীকে টেলিগ্রাম পাঠালেন, ‘রপ্তানির আনুষ
একাত্তরের শীত ও উষ্ণতা: আজকের বাস্তবতা
একাত্তরের ডিসেম্বরের শীত এখনো যেন গায়ে লেগে আছে। আবার একই সঙ্গে শীতের মধ্যে উষ্ণতার কথাটাও মনে পড়ে—ঢাকার পতন হচ্ছে, বিজাতীয় পাকিস্তানি বাহিনীর নির্যাতনের, নৃশংসতার অবসান হচ্ছে। অন্যদিকে, আমাদের পতাকা যে শকুনেরা খামচে ধরেছিল, তা-ও মুক্ত হচ্ছে। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে ছিলাম। বিজয়ের সংবাদ আসছে। সে
শুভঙ্করের ফাঁকি
বাংলা ভাষায় প্রচলিত বাগধারাসমূহের মধ্যে একটি অতিপরিচিত বাগধারা হলো শুভঙ্করের ফাঁকি। যাপিত জীবনে কমবেশি আমরা সবাই এই বাগধারাটি প্রয়োগ করেছি। কিন্তু এই শুভঙ্কর আসলে কে? আর শুভঙ্করের ফাঁকির ইতিহাসটিইবা কী? শুভঙ্করের কী ফাঁকি দিয়ে বাংলা ভাষার প্রবাদের সঙ্গে এমনভাবে জড়িয়ে গেল? তবে চলুন আজ জানব শুভঙ্করের
অবরুদ্ধ দেশের সাংবাদিকতা
প্রেক্ষিত একাত্তর-৪
‘জয় বাংলার’ জয়—১৯৭১ সালের ৫ মার্চ এটাই ছিল দৈনিক ইত্তেফাকের শিরোনাম। সাংবাদিকতার ছাত্রমাত্রই জানেন, শিরোনাম তৈরিতে সিরাজুদ্দীন হোসেন ছিলেন অতুলনীয়। ৩ মার্চ প্রকাশিত ইত্তেফাক পত্রিকার প্রধান শিরোনাম তিনি দিয়েছিলেন ‘বিক্ষুব্ধ নগরীর ভয়াল গর্জন’।
একাত্তরকে ভুলতে পারে উন্মাদ ও বিকৃত মানুষ
জাতীয় ঐক্যের কথা বলতে হলে প্রথমেই বুঝতে হবে কার বিরুদ্ধে ঐক্য এবং কিসের জন্য ঐক্য। কার বিরুদ্ধে ঐক্য সেটা একাত্তর সালে আমরা জানতাম, ঐক্য ছিল পাকিস্তানি শোষকের বিরুদ্ধে। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ গড়ার জন্য ঐক্য। এখন ওই ঐক্য নেই। এখন প্রতিটি মানুষ কেবল নিজের সমৃদ্ধি নিয়ে ভাবছে। নিজের স্বার্থ দেখ
আসাদের নৃশংস সিরিয়া কি ভালো হবে
ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদের শাসন থেকে মুক্ত উচ্ছ্বসিত সিরিয়ানদের মূর্তি ভাঙার ছবি দেখার এবং বন্দীদের আনন্দধ্বনি শোনার সময় ভালো না লাগাটা কঠিন। বন্দিশালায় এদের অনেকেই হয়তো অত্যাচারিত ও ক্ষুধার্ত ছিলেন। এখন অন্ধকূপ থেকে তাঁরা মুক্তি পেয়েছেন। বাশার আল-আসাদের সিরিয়া বিরোধীদের জন্য নৃশংস ছিল। ১
অবরুদ্ধ দেশের সাংবাদিকতা
প্রেক্ষিত একাত্তর-৩
পাকিস্তানপন্থী সংবাদপত্রগুলো ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টা পাকিস্তান সরকারের তাঁবেদারি করেছে। শুধু তাঁবেদারি করেছে, তা নয়, মুক্তিকামী সাংবাদিকদের বিরুদ্ধেও দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামীর মুখপত্র দৈনিক সংগ্রাম। কিন্তু এর ব্যতিক্রমও ছিল। অধিকাংশ পত্রিকার সাংবাদিকেরা বাংলার এই আন্দোলনকে সম
মতামত /
শেখ হাসিনার জঙ্গি দমনের পেছনের গল্প
বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বড় এক অধ্যায় রচিত হয় জঙ্গিদমন অভিযানে, কিন্তু সেটা মানুষের কাছে অজানাই রয়ে গেছে। এর কারণ হচ্ছে, সংবাদমাধ্যমে শুধু সরকার ও তার বাহিনীর বয়ান তুলে ধরা, যেখানে কতটা দক্ষতা ও সাফল্যের সঙ্গে তারা জঙ্গিবাদ মোকাবিলা করেছে সে চিত্র ফুটে উঠত।
সুযোগ এবারও কি হারাব হেলায়
এই ভূখণ্ডের মানুষের সংগ্রামের ইতিহাস যেমন দীর্ঘ, তেমনি সেই সব সংগ্রামের সাফল্য বা বিজয় বেহাত হওয়ার ইতিহাসও কম দীর্ঘ নয়। এক ইংরেজ শাসনামলেই এখানকার মানুষের সাহসী ও প্রবল সংগ্রামের তিন-চারটি পর্যায় আছে। প্রথম পর্যায়ের সংগ্রামের সূচনা হয়েছিল ১৭৫৭ খ্রিষ্টাব্দে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সেনাদের কাছে নবাব সি
‘চাউল বাড়ন্ত’ হলে...
উজ্জয়িনীর সম্রাট ছিলেন বিক্রমাদিত্য। সম্রাট বিক্রমাদিত্যের নবরত্ন সভা ছিল। সেই সময়কার বিখ্যাত ৯ জন পণ্ডিত এই সভাকে অলংকৃত করতেন। সম্রাট বিক্রমাদিত্য এই নবরত্নদের আদেশ-উপদেশ মেনে রাজ্য পরিচালনা করতেন। নবরত্নদের মধ্যে ছিলেন অমর সিংহ, কালিদাস, ক্ষপণক, আর্যভট্ট, ধন্বন্তরি, বরাহমিহির, বররুচি, বেতাল ভট্ট
অবরুদ্ধ দেশের সাংবাদিকতা
প্রেক্ষিত একাত্তর-২
যুদ্ধের সময় অবরুদ্ধ নগরীতে সাংবাদিকতা করা ছিল কঠিন। তবে যারা পাকিস্তানি বাহিনীর তাঁবেদারি করেছে, তারা তখন কোনো ধরনের সমস্যায় পড়েনি বরং পাকিস্তানি সরকারের সুনজরে ছিল।
অবরুদ্ধ দেশের সাংবাদিকতা: প্রেক্ষিত একাত্তর-১
বিজয়ের মাসে যে লেখাটি লিখতে চাইছি, তাতে একাত্তরের সাংবাদিকতার কথাই থাকবে। অবরুদ্ধ বাংলায় স্বাধীনতাকামী সংবাদপত্রগুলো কীভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করেছে, সে কথা বলতে হবে। একই সঙ্গে পাকিস্তানিদের দালাল হয়ে যারা সাংবাদিক হত্যায় অংশ নিয়েছে, তাদের কথাও বলা হবে। ১৯৭১ সালের বাস্তবতা দিয়ে সে সময়টি বিশ্লেষণ...
আলোর পথে হাঁটতে গিয়ে...
কয়েক দিন আগে দেশের উত্তরের জেলাগুলোতে বেড়াতে গিয়েছিলাম। আধা কিলোমিটার, এক কিলোমিটার পরপর রাস্তার পাশে ওয়াজ মাহফিলের ব্যানার-পোস্টার। কোথাও কোথাও প্যান্ডেলের কাজ চলছে, সমানতালে চলছে ছোট ছোট মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের দিয়ে চাঁদা তোলা।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সংকট, শঙ্কা ও প্রত্যাশা
বাংলাদেশে গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী প্রেক্ষাপটে সাংবাদিকতা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিষয়টি নতুন করে আলোচনায় এসেছে। সংবাদপত্র অফিসে হামলা, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হত্যার মতো গুরুতর মামলায় নাম অন্তর্ভুক্তি এবং প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলের পদক্ষেপগুলো কেবল গণমাধ্যমের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে না, বরং...
সাক্ষাৎকার /
বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক রাখেনি ভারত
বড় একটা কারণ হলো, দিল্লি শুধু বিগত সরকারের সঙ্গে বা আরও নির্দিষ্ট করে বললে শেখ হাসিনার সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করেছিল। আবার এটাও বলা যেতে পারে দলের সঙ্গে দলের সম্পর্ক তৈরি করেছিল। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক ছিল না। তাতে যেটা হয়েছে, জনগণের মধ্যে ভারত সম্পর্কে যেসব নেতিবাচক বিষয় ছিল,