মো. হুমায়ূণ কবীর, ঢাকা
আগারগাঁও থেকে মিরপুর-১২ পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে পুলিশের দেখা মেলেনি। তবে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। এদিকে দেশের প্রায় সোয়া ১২ কোটি ভোটারের তথ্যসংবলিত নির্বাচন কমিশন (ইসি) ভবনটিও অরক্ষিত অবস্থায় দেখা যায়।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত সরেজমিনে সড়কগুলোতে এ অবস্থা দেখা যায়। এ সময় কাজীপাড়া মেট্রোরেল স্টেশন এলাকায় বেশির ভাগ দোকান বন্ধ ছিল। এ ছাড়া অন্যান্য এলাকায় প্রায় সব ধরনের দোকান খোলা দেখা যায়।
আগারগাঁও থেকে মিরপুর-১২ পর্যন্ত রাস্তায় পরিস্থান, আলিফ, বিজয় এক্সপ্রেস, বিহঙ্গ, বিকল্প, শিকড়, মিরপুর সুপার লিংক, অছিম, প্রজাপতি, স্বাধীন এক্সপ্রেস, আয়াত পরিবহনের সীমিতসংখ্যক বাস দেখা গেছে। এসব এলাকায় রিকশা, অটো, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, মোটরসাইকেলের আধিক্য দেখা গেছে। মিরপুর-১০ নম্বর গোলচত্বরে একজনকে ‘দুর্নীতি মুক্ত দেশ চাই’ লেখা প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।
এদিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন (ইসি) ভবনে অফিস করেননি প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান, বেগম রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর, মো. আনিছুর রহমান, ইসি সচিব শফিউল আজিমসহ বেশির ভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারী।
আগারগাঁও এলাকায় সমাজ সেবা অধিদপ্তর, এলজিইডি ভবন, বন অধিদপ্তরের মূল গেট বন্ধ দেখা গেছে। শুধু পাসপোর্ট ও বহির্গমন অধিদপ্তরের সামনে আনসার সদস্যদের দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে।