ক্রীড়া ডেস্ক
সাবিনা খাতুন-কৃষ্ণা রানি সরকারদের হাত ধরে কাঠমান্ডুতে রূপকথার গল্প লেখে বাংলাদেশে। দেশকে প্রথমবারের মতো নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা এনে দিয়েছেন তাঁরা। নারীদের এই সাফল্যের কারিগর হচ্ছেন কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন। শিরোপা জয়ের জন্য বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ও বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।
বিমানবন্দরে গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ নারী ফুটবল কোচ ছোটন বলেন, ‘মাননীয় সভাপতি কাজী মোহাম্মদ সালউদ্দিনকে এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে আমি আমাদের তরফ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ২০১২ সালে আমাদের দলে এই পরিবর্তনটা শুরু করেছিলেন মাননীয় চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ। ২০১৬ সালে সেটার রূপ দিয়েছিলেন কাজী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। সেটার পরিপ্রেক্ষিতে আজকের এই সফলতা। সবার অক্লান্ত পরিশ্রমে এবং ফুটবল ফেডারেশনের অবদানে মূলত সফলতার পেছনে কাজ করেছে। আমাদের ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এখানে অনেকটাই অবদান রেখেছে।’
২০২২ সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে খেলেছে বাংলাদেশ। পুরো টুর্নামেন্টে সাবিনা খাতুনের দল করেছে মোট ২৩ গোল করেছে। বিপরীতে গোল হজম করেছে মাত্র ১ টি। আর ফাইনালে স্বাগতিক নেপালকে ৩-১ গোলে হারিয়ে ১৯ বছর পর সাফ শিরোপা জেতে বাংলাদেশ। ঘরের মাঠে মালদ্বীপকে হারিয়ে ২০০৩ সাফ শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ পুরুষ ফুটবল দল।