হোম > ছাপা সংস্করণ

গরম পোশাকের দোকানে ভিড়

সাদ্দাম হোসেন, ঠাকুরগাঁও

আপডেট: ৩০ নভেম্বর ২০২১, ১৬: ০৪

ঠাকুরগাঁওয়ে শীতের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে গরম পোশাকের চাহিদা। গরম পোশাকের দোকানগুলোতে ভিড় করছেন ক্রেতারা। জমে উঠেছে বেচা-কেনা। ক্রেতাদের ভিড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন বিক্রেতারা। ক্রেতাদের চাহিদার শীর্ষে রয়েছে লেপ, কম্বল, সোয়েটার, ব্লেজার, হাত-পায়ের মোজা ও টুপি। তবে, ক্রেতারা বলছেন, অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার গরম কাপড়ের দাম অনেক বেশি।

গতকাল সোমবার সরেজমিনে ঠাকুরগাঁও শহর ঘুরে দেখা গেছে, সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ের (বড় মাঠ) উত্তর পাশের রাস্তার ফুটপাতে বসেছে গরম কাপড়ের দোকান। অস্থায়ী এ সব দোকানে শীতের পোশাক কিনতে ভিড় করছেন বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ।

বড় মাঠে গত ৬ বছর ধরে ব্যবসা করেন মকবুল হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত তিন দিন থেকে ঠাকুরগাঁওয়ে খুব শীত পড়ছে। শীত থেকে বাঁচার জন্য সবাই শীতের পোশাক কিনতে বাজারে আসছেন। বেচাবিক্রিও বেড়ে গেছে। এখন সারা দিনে প্রায় ১৫ হাজার টাকার শীতের পোশাক বিক্রি করছেন বলে জানান তিনি।

শহরের হাওলাদার সুপার মার্কেটের সামনে কথা হয় রহিমা খাতুনের সঙ্গে। তিনি এখান থেকে ছেলেমেয়েদের জন্য তিনটি গরম কাপড় কিনেছেন ১৬ শ টাকায়। তিনি জানান, অন্যান্য মার্কেটের চেয়ে এখানে দাম তুলনামূলক কম।

ঠাকুরগাঁও চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক মামুন অর রশিদ জানান, উৎপাদন পর্যায়ে দাম বৃদ্ধি পেলে তেমন কিছু করার থাকে না। তা ছাড়া পরিবহন খরচ বেড়ে বাড়ায় সব রকমের পোশাকের দাম কিছুটা বেড়েছে।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তাহের মো. সামসুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হচ্ছে। পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠন, এনজিও ও বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

সেকশন