হোম > জীবনধারা > মানসিক স্বাস্থ্য

আলিঙ্গন শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখে

অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী

আলিঙ্গনের চল কমেছিল কোভিডের সময়। বিধিনিষেধ ছিল বলে ঘনিষ্ঠতার ওপর নিষেধের খড়্গ নেমে এসেছিল। সে জন্য তখন হাগ করা বা আলিঙ্গন করা কমেছিল। এখন সে সময় নেই। ফলে এই ফাঁকে জানিয়ে দেওয়া যায় যে, আলিঙ্গনের রয়েছে দারুণ শক্তি। এর ‘স্বাস্থ্য কুশল’ বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করা যাবে না। 

আলিঙ্গন বা হাগকে বলে কেয়ারিং এম্প্রেস। মানে আদরে সোহাগে ভালোবাসায় আলিঙ্গন যে কেবল দেয় ভালো লাগার অনুভূতি, তা নয়। এটি স্ট্রেস বা মানসিক চাপ কমানোর মহা নিদান। হৃৎপিণ্ড ও হৃদয় দুটোই ভালো রাখার জন্য এক শক্তিশালী হাতিয়ার এই আলিঙ্গন। তাই হৃদয়ের দিব্যি, এবার হাত দুটো উদার খুলে জড়িয়ে ধরুন প্রিয়জনকে। 

আলিঙ্গনের উপকারিতা

  • ত্বকে ত্বকে ঘনিষ্ঠতা ও সংস্পর্শ আনবে শারীরিক ও মানসিক আত্মিক কুশল।
  • কমাবে ব্যথা, দুশ্চিন্তা, বিষণ্নতা।
  • হাতের বাঁধনে জড়ানোর সংকেত চলে যাবে মগজে। তাতে কমবে মানসিক চাপ, আসবে মানসিক শান্তি। 
  • হৃৎপিণ্ডের গতি ধীর হবে, মগজের তরঙ্গের শিথিলতা আসবে। 
  • আলিঙ্গনে আসে সামাজিক অবলম্বনের অনুভূতি। এই অনুভূতি আনবে দেহ ও মনে নির্ভরতা।
  • দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা হবে উদ্দীপ্ত।
  • ঘুম হবে ভালো। 
  • সুখ হরমোনের প্রবাহের ওপর এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।
  • ভালোবাসা হরমোন অক্সিটোসিন নিঃসরণ ভালো হয়। 
  • আলিঙ্গনে সম্পর্কে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।

রাগ থেকে নিজেকে আঘাত করাটা কি কোনো রকমের মানসিক সমস্যা

হতাশ লাগলে মানসিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

ভালো থাকতে নিজেকে সময় দিন

নিজেকে সময় দিন

নিজেকে নিরপেক্ষভাবে বিচার করুন

পারিবারিক সম্পর্কের দূরত্ব দূর করুন

প্রসব-পরবর্তী বিষণ্নতায় যা করতে হবে

নিজের মনের কথা শোনাই ভালো

প্রয়োজনে প্রতিবাদ করার সাহস অর্জন জরুরি

মৃত্যুপথযাত্রী শিশুদের প্রতি এমন উপেক্ষা দুঃখজনক

সেকশন