হোম > খেলা > অন্য খেলা

স্বপ্নভঙ্গের হতাশায় কথাই বলতে পারলেন না মাবিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা

টোকিও অলিম্পিকে খেলার সুসংবাদ পাওয়ার অপেক্ষায় ছিলেন ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্ত। ‘ওয়াইল্ড কার্ড’ পেতে যে কয়টা টুর্নামেন্ট খেলা লাগত, খেলেছেন তার চেয়ে বেশিই। কিন্তু কাল রাতে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ) থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এবারও অলিম্পিকে খেলা হচ্ছে না এসএ গেমসে স্বর্ণপদকজয়ী এই ভারোত্তোলকের। 

আজ মাবিয়ার সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে হতাশায় কথাই বলতে পারছিলেন না স্বপ্নভঙ্গ হওয়া এই ভারোত্তোলক। অলিম্পিকে খেলার সব শর্তপূরণ করা হলেও কোন ভুলে যাওয়া হচ্ছে না সেটাই এখন পর্যন্ত বুঝে উঠতে পারছেন না তিনি, ‘এসব বিষয় দেখে বিওএ এবং ভারোত্তলন ফেডারেশন। আমাকে বলা হয়েছে, যাওয়া হচ্ছে না। কার্ড হবে না। ঠিক কী কারণে যাওয়া হচ্ছে না সে বিষয়ে আমি জিজ্ঞেস করিনি। অতীতে আমার পারফরম্যান্স, র‍্যাঙ্কিং, অংশগ্রহণ-সব ভালোভাবে পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। কিছু না কিছু ভুল তো অবশ্যই হয়েছে। সেটা কার ভুল, জানি না।’ 

শর্তপূরণ করেও অলিম্পিকে যেতে না পারায় নিজের ভাগ্যকেই দুষছেন মাবিয়া, ‘ওয়াইল্ড কার্ড পেতে হলে খেলতে হয় সাতটি টুর্নামেন্ট। আমি খেলেছি নয়টি। ১০টা ওয়াইল্ড কার্ড দেওয়ার কথা ছিল। স্বাগতিক জাপান পেয়েছে তিনটি, বাকি সাতটা পেয়েছে আরও শক্তিশালী দেশ। এসব দেশের খেলোয়াড়রা আমাদের চেয়ে খেলে, ভালো পারফর্ম করে। কার্ড তারা পেতেই পারে।’ 

নিজের সেরাটুকু দিয়েও অলিম্পিকে খেলতে না পারার বেদনায় মুষড়ে পড়েছেন দেশসেরা ভারোত্তোলক, ‘আমি আট বছর ধরে অলিম্পিকে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছি। সেই স্বপ্নটা ভাঙল। যে পরিশ্রম করেছি তার বিনিময়ে কিছুই পাইনি। জ্বর নিয়ে অনুশীলন করেছি, লকডাউনে প্রস্তুতি চালিয়ে গেছি। আমার যেই প্রাপ্যটুকু পাওয়ার ছিল সেটা আর পাওয়া হয়নি।’ 

শেষ আটে মেয়েদের প্রতিপক্ষ ভারত ছেলেদের নেপাল

‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রেই থেকে যাব’

‘সবাই শুধু আশা দেখায়’

নতুন বছরে লক্ষ্য গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়া

হকি ফিরতেই হট্টগোল

নীড়ের কাছে ধরাশায়ী ৪ গ্র্যান্ডমাস্টার

১৬ বছর ‘দুপুরে খাননি’ জিমি

বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে হকিতে বিদেশি কোচ আনার পরিকল্পনা

৮ বছর যেতেই ১০ কোটি টাকার ফ্ল্যাডলাইটে ত্রুটি

কাবাডির সেমিফাইনালের টিকিট পেল যারা

সেকশন