হোম > আড্ডা

জন কিটস

সম্পাদকীয়

জন কিটস

ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম রোমান্টিক কবি ছিলেন জন কিটস। কবিতা ছাড়া কিটস কোনো গদ্য লেখার চেষ্টা করেননি। তাঁর কাব্যজীবন ছিল মাত্র ছয় বছরের। অর্থাৎ উনিশ থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। মৃত্যুর মাত্র চার বছর আগে তাঁর কবিতাগুলো প্রকাশিত হয়। তৎকালীন সমালোচকদের দ্বারা কিটসের কবিতা খুব একটা আলোচিত হয়নি। তবে মৃত্যুর পর তাঁর কবিতাগুলো সঠিকভাবে মূল্যায়ন পেতে শুরু করে এবং তিনি ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেন।

জন কিটসের জন্ম ১৭৯৫ সালের ৩১ অক্টোবর লন্ডনে। বাবার ইচ্ছা ছিল তাঁকে ডাক্তারি পড়ানোর। তাই তিনি ভর্তি হয়েছিলেন মেডিকেল কলেজে। কিন্তু কবিতার নেশা তাঁকে এমনভাবে পেয়ে বসেছিল যে মেডিকেল কলেজের পড়াশোনায় তেমন মনোযোগ দিতে পারেননি।

সৌভাগ্য, সেই সময় স্কুলের বন্ধু কাউডেন ক্লার্ক তাঁকে নিয়ে গেলেন সেই সময়ের খ্যাতিমান তরুণ কবি লে হান্টের কাছে। হান্টের সঙ্গে পরিচয় কিটসের জীবনে এক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। হান্ট কিটসের কবিতা পড়ে মুগ্ধ হলেন, তাঁকে আরও কবিতা লেখার জন্য উৎসাহিত করলেন। হান্ট একটি পত্রিকা প্রকাশ করতেন। সেই পত্রিকাতেই কিটসের প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয়। এরপর তাঁর পরিচয় হয় কবি শেলির সঙ্গে। তখন আর ডাক্তারির মোহে নিজেকে বেঁধে রাখতে পারলেন না। অভিভাবকের উপদেশ অগ্রাহ্য করে ১৮১৬ সালে মেডিকেল কলেজ ছেড়ে দিয়ে পরিপূর্ণভাবে কবিতায় মনোনিবেশ করেন।

১৮১৭ সালে ৩০টি কবিতা ও সনেটের সমন্বয়ে ‘কবিতা’ নামে প্রকাশিত হয় কিটসের কাব্য সংকলন। এই সংকলন তাঁকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ কবিদের পাশে স্থান করে দেয়।

এখনো তাঁর কবিতা ও চিঠিগুলো ইংরেজি সাহিত্যে সর্বাধিক জনপ্রিয়। তাঁর বিখ্যাত কবিতাগুলো হলো—ওড টু এ নাইটিংগেল, ওড অন এ গ্রেসিয়ান আর্ন, স্লিপ অ্যান্ড পোয়েট্রি, অন ফার্স্ট লুকিং ইনটু চ্যাপম্যান’স হোমার ইত্যাদি।

১৮২১ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি মাত্র ২৫ বছর বয়সে জন কিটস মৃত্যুবরণ করেন।

দ্য স্টারি নাইট

হুমায়ুন আজাদের লেখালেখি

বুড়িগঙ্গার তীরে ছোট কাটরা

কান্তনগরের কান্তজিউ মন্দির

মৃধার মসজিদ নাকি জিনের মসজিদ!

একাত্তর বছর বয়সী স্টেডিয়াম

নাসির আলী মামুন ও পোরট্রেট ফটোগ্রাফি

নওয়াবদের প্রাসাদ আহসান মঞ্জিল

বছরের শেষ রাত, আনন্দের নামে কি আমরা নির্দয়তার দায় বইব?

মণি সিংহ

সেকশন