হোম > ছাপা সংস্করণ

ড্রাগনের ভালো ফলনে চাষির মুখে ফুটল হাসি

ঝালকাঠি প্রতিনিধি

ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলায় মো. মশিউর রহমানের খেতে ড্রাগনের ভালো ফলন হয়েছে। প্রতি সপ্তাহে দুই থেকে তিন মণ ড্রাগন ফল তুলছেন তিনি। তবে এ বছর এক শ মণ ড্রাগন তুলতে পারবেন বলে জানান মশিউর।

জানা গেছে, রাজাপুর উপজেলায় মো. মশিউর রহমান ২০২২ সালে ৬৬ শতাংশ জমিতে ড্রাগনের চাষ করেন। প্রথম বছর কিছু ফলন হলেও বিক্রি করার মতো হয়নি। তবে চলতি বছরে তাঁর খেতে বাম্পার ফলন হয়েছে। এ বছর খেতে এক শ মণ ফলন হবে বলে তিনি ধারণা করছেন।

মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘প্রতি কেজি ড্রাগন ফল তিন শ টাকা থেকে পাঁচ শ টাকা বিক্রি করছি। এ ফল স্থানীয় বাজারসহ বরিশাল ও ঢাকায় পাঠাই। এ বছর ফল বিক্রি করে পাঁচ লক্ষাধিক টাকা আয় করতে পারব বলে আশা করছি।’

তিনি জানান, ড্রাগন চাষের জন্য খেতে সার, ওষুধ, বেড়া, শ্রমসহ এ পর্যন্ত প্রায় দশ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। প্রতি সপ্তাহে খেত থেকে প্রায় দুই থেকে তিন মন ফল তুলছেন। এ পর্যন্ত ড্রাগন ফল বিক্রি করে তিনি পঁচিশ হাজার টাকা পেয়েছেন। ড্রাগন ফলের পাশাপাশি সাথী ফসল হিসেবে ওই খেতে তিনি পুঁই গাছ চাষ করেন। পুঁই শাক বিক্রি করে এ পর্যন্ত দশ–বার হাজার টাকা পেয়েছেন। এতে পঞ্চাশ হাজার টাকা বাড়তি আয় করতে পারবেন বলে আশা তাঁর। মশিউর বলেন, ‘উপজেলা কৃষি অফিস থেকে সার, বীজ ও ওষুধ না দিলেও বিভিন্ন সময় পরামর্শ পেয়েছি।’

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. রিয়াজুল্লাহ বাহাদুর বলেন, ‘এ বছর রাজাপুর উপজেলায় ১ হেক্টর ড্রাগন চাষ করা হয়েছে। ফলন ভালো হয়েছে। এ ফলটি আমাদের কৃষি দপ্তরের তালিকায় নেই। তাই ওই কৃষককে কৃষি বিভাগ থেকে কোনো সহযোগিতা করা হয়নি। তবে বিভিন্ন সময় তাঁকে পরামর্শ দেওয়া হয়।’

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ

সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ প্রাণহানি

সেকশন