হোম > ছাপা সংস্করণ

শবে কদরের আমল

আবদুল আযীয কাসেমি

রমজান মাসে অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ একটি রাত হলো শবে কদর। যে রাতটি হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। অর্থাৎ এ রাতে ইবাদত করার সওয়াব হাজার মাস ইবাদত করার চেয়েও বেশি। প্রকৃতপক্ষে এ রাত মুমিনের জন্য আল্লাহর বিশেষ উপহার। এ রকম গুরুত্বপূর্ণ রাতকে কীভাবে কাজে লাগানো যায়, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন।

এ প্রসঙ্গে হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি বলেন, ‘আমি মহানবী (সা)-কে জিজ্ঞেস করলাম, কেউ যদি শবে কদর পায়, সে কী দোয়া করবে? এ প্রশ্নের উত্তরে নবী (সা.) অসাধারণ একটি দোয়া শিখিয়ে দিয়েছেন। সেটি হলো—আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুওয়ুন, তুহিব্বুল আফওয়া ফাফু আন্না।’ (তিরমিজি)

দোয়াটির অর্থ হলো, ‘হে আল্লাহ, আপনি ক্ষমাশীল ও মহৎ। ক্ষমা আপনি পছন্দ করেন। অতএব আমাকে করুন।’

ইমাম সুফিয়ান সাওরি (রহ.) বলেছেন, ‘এ রাতে দোয়ার চেয়ে বড় কোনো গুরুত্বপূর্ণ আমল নেই।’

ইমাম ইবনে রজব হাম্বলি (রহ.) বলেন, ‘যেকোনো ইবাদতই করা যেতে পারে। শুধু দোয়ার সঙ্গে সীমাবদ্ধ নয়। নফল নামাজ, তিলাওয়াত, দান-সদকা ও দোয়া-মোনাজাত—সবই করা যেতে পারে। নবী (সা.) সবই করেছেন। এটাই সঠিক ও ভারসাম্যপূর্ণ মত। বিশেষত যাঁরা ইতিকাফে থাকবেন, তাঁদের জন্য এ রাতকে কাজে লাগানো বেশি সহজ।

এ রাতে আমাদের প্রথম করণীয় হলো, মাগরিব, এশা ও ফজরের নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করা। তারাবি ও বিতরের নামাজ অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে আদায় করা। এরপর শারীরিক অবস্থা ভালো থাকলে রাত জেগে বিভিন্ন ইবাদত করা। যদি জেগে থাকার মতো সাহস ও সুস্থতা না থাকে, তবে শেষ দশকের রাতগুলোতে তাহাজ্জুদের নামাজ যত্নসহকারে আদায় করা এবং এরপর মন খুলে মহান আল্লাহর দরবারে মোনাজাত করা। 

লেখক: শিক্ষক ও হাদিস গবেষক

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ

সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ প্রাণহানি

সেকশন