হোম > ছাপা সংস্করণ

হলুদ দলে বিদ্রোহীর ছড়াছড়ি

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ডিন নির্বাচনে গতবারের মতো এবারও হলুদ দল সব অনুষদে একক প্রার্থী দিতে পারেনি। আটটি অনুষদের মধ্যে ছয়টিতে তাঁদের বিদ্রোহী প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। এগুলোর মধ্যে দুটি অনুষদে হলুদ দলের মনোনীত প্রার্থীর বিপরীতে একাধিক প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তাঁরা সবাই উপাচার্যের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত।

অন্যদিকে বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকসমর্থিত সাদা দল ও জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম এবারও আলাদাভাবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। তবে তারা সব অনুষদে প্রার্থী দিতে পারেনি।

নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী ২০ মার্চ মনোনয়ন প্রত্যাহার করা যাবে। ৩০ মার্চ ৮টি অনুষদের ডিন নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডিন নির্বাচনে ৮টি অনুষদে ২৪ জন প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন ২০ মার্চ। ভোট গ্রহণ ৩০ মার্চ। তবে ভোটাররা ২৪ ও ২৭ মার্চ অগ্রিম ভোট দিতে পারবেন।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ডিন নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী গতকাল সোমবার ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। এদিন আটটি অনুষদে হলুদ দল থেকে আটজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। তবে ছয়টি অনুষদে হলুদ দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। কিন্তু বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকসমর্থিত সাদা দল ও সাদা দল থেকে বেরিয়ে আসা বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের একাংশের সংগঠন জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম নির্বাচনে অংশ নিলেও তাঁরা সব অনুষদে প্রার্থী দিতে পারেননি। এর মধ্যে সাদা দল তিনটি ও জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম পাঁচটি অনুষদে প্রার্থী দিয়েছে।

হলুদ দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. সেকান্দর চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডিন নির্বাচনে আমরা আটটি অনুষদেই প্রার্থী দিয়েছি। প্রতিটি অনুষদেই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।’

হলুদ দল মনোনীত প্রার্থীর বিপরীতে বিদ্রোহী প্রার্থীদের বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে জানতে চাইলে সেকান্দর চৌধুরী বলেন, ‘এ বিষয়ে কিছু বলার সময় এখনো হয়নি। মনোনয়ন প্রত্যাহারের সময় আছে। আমরা আশাবাদী, এর মধ্যেই একটা সুরাহা হয়ে যাবে।’

জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের মহাসচিব অধ্যাপক ড. নসরুল কাদির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডিন একাডেমিক পদ। তাই আমরা নির্বাচনে প্রার্থী দিয়েছি।’

এদিকে শিক্ষক নিয়োগে অস্বচ্ছতার কারণে ভোটার কম থাকায় সব অনুষদে সাদা দল প্রার্থী দিতে পারেনি বলে জানিয়েছেন দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. শামীম উদ্দিন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ড. শামীম উদ্দিন তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভোটার অসমতার কারণে সব অনুষদে আমরা প্রার্থী দিইনি। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগপ্রক্রিয়া নিয়ে তো দীর্ঘদিন ধরে পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হচ্ছে। সর্বশেষ তো জাতীয় পত্রপত্রিকায় সবকিছুতে এল। এই নিয়োগগুলোর কারণে আমরা আগের অবস্থানে নেই।’

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ

ঢাকা সড়ক পরিবহন: প্রশ্নবিদ্ধ কমিটিতেই চলছে মালিক সমিতির কার্যক্রম

৪০ টাকা কেজিতে আলু বিক্রি করবে টিসিবি

৮ বছরে শিশুহত্যা হয়েছে ৪০০০

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ, তবে বাজারে পিছিয়ে

দেশে ব্যবসায় ঘুষ–দুর্নীতিসহ ১৭ রকমের বাধা

বিদ্যালয়ের জমিতে ৩৯১টি দোকান, ভাড়া নেয় কলেজ

সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ প্রাণহানি

সেকশন