হোম > ছাপা সংস্করণ

শহরে জোয়ারের পানি

পটুয়াখালী প্রতিনিধি

পূর্ণিমার জোয়ার ও লঘুচাপের প্রভাবে পটুয়াখালী পৌর শহরসহ দক্ষিণ উপকূলের অর্ধশতাধিক চর প্লাবিত হয়েছে। এতে তলিয়ে গেছে ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট ও ফসলি জমি।

বুধবার থেকে গতকাল শনিবার পর্যন্ত এ চার দিন জোয়ারের এ নোনাপানির সঙ্গে জীবনযুদ্ধ করছে তারা।

জানা গেছে, গতকাল দুপুরের দিকে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে আরও ২ থেকে ৩ ফুট বাড়ে। পানির বিপৎসীমা হচ্ছে ২ দশমিক ৮১। কিন্তু গতকাল পানির স্তর ছিল ৩ দশমিক ১২। তলিয়ে যায় রাঙ্গাবালী, কলাপাড়া, দশমিনা, বাউফল, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি উপজেলার অর্ধশতাধিক চর। এমনকি জোয়ারের পানি ঢুকে পড়ে পটুয়াখালী পৌর শহরে। তলিয়ে যায় নতুন বাজার, মহিলা কলেজ রোড, কলেজ রোডসহ শহরের নিম্নাঞ্চল এলাকা। এসব এলাকা দিনে ও রাতে দুই দফা প্লাবিত হয়। এতে চরম দুর্ভোগে পড়ে সাধারণ মানুষ।

জোয়ারের পানি ঢুকে পড়ে বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত এলাকা রাঙ্গাবালীর চালিতাবুনিয়া ও কলাপাড়ার লালুয়া ইউনিয়নে। নোনাপানিতে তলিয়ে যায় ১০টি গ্রামের রাস্তাঘাট ও ফসলি জমি।

পানি উন্নয়ন বোর্ড কলাপাড়া সার্কেলের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফ হোসেন বলেন, ‘রাঙ্গাবালী ও কলাপাড়ার ভাঙা বেড়িবাঁধ ইমার্জেন্সি কাজের মাধ্যমে পুনর্নির্মাণ করলেও পানির স্তর বেড়ে যাওয়ায় তা ভেঙে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে এসব ভাঙা বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য আমরা স্থায়ী প্রকল্প হাতে নিয়েছি।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ